![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
Assam C-Voter Exit Poll Results 2021: কার দখলে পড়শি রাজ্য অসম? কী বলছে সি ভোটারের বুথফেরত সমীক্ষা?
কী হতে পারে ভোটের ফল? আগামী পাঁচ বছরের জন্য কাদের দখলে থাকতে চলেছে, অসমের শাসনক্ষমতা?
![Assam C-Voter Exit Poll Results 2021: কার দখলে পড়শি রাজ্য অসম? কী বলছে সি ভোটারের বুথফেরত সমীক্ষা? Assam Exit Poll Results 2021 Assam Elections ABP-Cvoter Exit Poll Results NDA UPA AIDUF Assam C-Voter Exit Poll Results 2021: কার দখলে পড়শি রাজ্য অসম? কী বলছে সি ভোটারের বুথফেরত সমীক্ষা?](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2021/04/29/3ac4a8feb4ccc92d5bbc77351c27086e_original.jpeg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
কলকাতা: করোনাকালের মধ্যেই বাংলার পাশাপাশি ভোট হয়েছে পড়শি রাজ্য অসমে। ২০১৬ সালের নির্বাচনে বিপুল ভোটে জয়ী হয়ে ক্ষমতায় এসেছিল বিজেপি।
কিন্তু তার পর থেকে NRC থেকে করোনা, নানা ইস্যুতে শাসক-বিরোধী চাপানউতোর তুঙ্গে ওঠে। তারপর করোনাকালের মধ্যে ভোট হয় উত্তর পূর্বের এই রাজ্যে।
অসমের মোট আসন ১২৬টি। ম্যাজিক ফিগার ৬৪।
কিন্তু কী হতে পারে ভোটের ফল? আগামী পাঁচ বছরের জন্য কাদের দখলে থাকতে চলেছে, অসমের শাসনক্ষমতা?
সি ভোটারের বুথফেরত সমীক্ষায় ইঙ্গিত মিলেছে, এবার বিজেপি নেতৃত্বাধীন NDA এবং কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন UPA-র মধ্যে এবার হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ের ইঙ্গিত মিলেছে ।
সি ভোটারের বুথ ফেরত সমীক্ষা অনুযায়ী, ১২৬ বিধানসভা আসন বিশিষ্ট অসমে ৫৮ থেকে ৭১টি আসনে জয়ী হতে পারে NDA। প্রধান বিরোধী দল কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন UPA পেতে পারে ৫৩ থেকে ৬৬টি আসন।
ফলে দু’দলের যে কেউই ক্ষমতায় আসতে পারে অসমে। কোন দল কত শতাংশ ভোট পেতে পারে, তারও ইঙ্গিত রয়েছে সি ভোটারের বুথফেরত সমীক্ষায়।
অসমে NDA পেতে পারে প্রায় ৪৩ শতাংশ (৪২.৯) ভোট।
অন্যদিকে, UPA পেতে পারে প্রায় ৪৯ শতাংশ(48.8) ভোট।
এখন সত্যিই কোন দল ক্ষমতায় আসে, তারজন্য অপেক্ষা করতে হবে দোসরা মে, ভোটের ফল প্রকাশের দিন পর্যন্ত। গত ২৭ মার্চ, ১ এপ্রিল ও ৬ এপ্রিল--তিন দফায় ভোট গ্রহণ হয় অসমে।
যে কোনও বুথফেরত সমীক্ষায় মার্জিন অফ এরর প্লাস-মাইনাস ৩ শতাংশ। এই সমীক্ষার সঙ্গে আমাদের এডিটোরিয়াল পলিসির কোনও সম্পর্ক নেই। আমাদের জার্নালিস্টিক জাজমেন্টেরও এখানে কোনও জায়গা নেই। সমীক্ষক সংস্থার দেওয়া সংখ্যাগুলো আমরা হুবহু আপনাদের সামনে তুলে ধরি মাত্র।
এক্সিট পোলকে ধ্রবসত্য মনে করে উচ্ছ্বসিত, ক্ষুব্ধ বা হতাশ হওয়ার কোনও জায়গা নেই। কারণ সমীক্ষা কখনও মেলে, কখনও একেবারেই মেলে না। কয়েক মাস আগে বিহার বিধানসভা ভোটের ক্ষেত্রে এক্সিট পোল মেলেনি। আবার ২০১৮ সালে মধ্যপ্রদেশ, রাজস্থান এবং ছত্তীসগঢ়ের ক্ষেত্রে মিলেছিল। তাই শেষ কথা বলা যাবে, আগামী রবিবার ২ মে।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)