Panchayat Poll 2023: পুলিশের ভূমিকায় অসন্তোষ খোদ শাসক নেতারই, লালগোলা থানা ঘেরাও TMC প্রার্থীর
TMC Candidate On Police: পঞ্চায়েত ভোটে পুলিশের ভূমিকায় অসন্তোষ, অনুগামীদের নিয়ে থানা ঘেরাও জেলা পরিষদের তৃণমূল প্রার্থীর।
মু্র্শিদাবাদ: পঞ্চায়েত ভোটে (Panchayat Elections 2023) পুলিশের ভূমিকায় অসন্তোষ খোদ শাসক নেতারই (TMC Leader)। অনুগামীদের নিয়ে লালগোলা থানা ঘেরাও তৃণমূলের জেলা পরিষদের প্রার্থীর। অনুগামীদের নিয়ে থানা ঘেরাও জেলা পরিষদের তৃণমূল প্রার্থী মোতাহার হোসেনের।
রাজ্য জুড়ে হিংসা
প্রসঙ্গত, পঞ্চায়েত ভোটের দিনক্ষণ ঘোষণার পর থেকেই রাজ্য জুড়ে হিংসার ঘটনা শুরু হয় জেলায় জেলায়। মনোনয়ন পর্ব চলাকালীনও অশান্তির ঘটনার বহর বাড়তে থাকে। ভোটের আগে ও ভোটের দিন কম রক্তাক্ত হয়নি বাংলা। যা নিয়ে সরব হয়েছেন ইতিমধ্যেই রাজ্যের একাধিক দলের নেতা-নেত্রীরা। পাশাপাশি ছাপ্পা ভোট এবং রিগিং ঘিরেও হিংসার ঘটনা ছড়িয়ে পড়েছিল।
ভোটের পরেও রণক্ষেত্র মুর্শিদাবাদ
ভোটের পরেও রণক্ষেত্র মুর্শিদাবাদ। সালার থেকে সামশেরগঞ্জ, মুহুর্মুহু বোমাবাজি। তৃণমূল ও নির্দলদের মধ্যে এলাকা দখল ঘিরে সংঘর্ষ। বন্দুক হাতে দাপাদাপি। একের পর এক বুথে ব্যালট লুঠ। পাশাপাশি মুর্শিদাবাদের হরিহরপাড়ায় তুলকালাম হয়। এসইউসিআই কর্মীর ওপর আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে হামলার ঘটনা ঘটে। দোকান থেকে বের করে বেধড়ক মারধরের অভিযোগ উঠেছে।
সামশেরগঞ্জে অশান্তি অব্যাহত
তৃণমূল প্রার্থীর স্বামীর বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে।মুর্শিদাবাদের সামশেরগঞ্জে অশান্তি অব্যাহত। আজ সকাল থেকে হীরানন্দপুরে নির্দল ও তৃণমূল সমর্থকদের বচসাকে কেন্দ্র করে শুরু হয় বোমাবাজি। এলাকায় একের পর এক বোমা পড়ছে। চলছে ইটবৃষ্টি। আতঙ্কিত গ্রামবাসীরা। খবর পেয়েও গ্রামে ঢুকতে পারেনি সামশেরগঞ্জ থানার পুলিশ।
ভোট লুঠ, ছাপ্পা, মানুষের অত্যাচার
অপরদিকে, এদিন তিনি সুকান্ত মজুমদার বলেন, নির্বাচন কমিশনের মদতে ভোটের দিন ভোট লুঠ, ছাপ্পা, মানুষের অত্যাচার, খুন করার পর ভোট পরবর্তী সময়ে দক্ষিণ দিনাজপুর জেলায় বিশেষ করে তপন বিধানসভার অন্তর্গত এলাকায়..বিজেপি কার্যকর্তা ও গনতন্ত্র প্রেমী মানুষের বাড়ি বাড়ি গিয়ে প্রাণনাশের হুমকি দিচ্ছে তৃণমূলের জল্লাদ বাহিনী।'
আরও পড়ুন, সাঁতারে কী কী রোগ থেকে মুক্তি ? কী বলছেন চিকিৎসক ?
আরও পড়ুন, জানেন কি রান্নাঘরের এই মশলা জীবন বদলে দিতে পারে ?
অশান্তির ঘটনার বহর বাড়ছে
প্রসঙ্গত, পঞ্চায়েত ভোটের দিনক্ষণ ঘোষণার পর থেকেই রাজ্য জুড়ে হিংসার ঘটনা শুরু হয় জেলায় জেলায়। মনোনয়ন পর্ব চলাকালীনও অশান্তির ঘটনার বহর বাড়তে থাকে। ভোটের আগে ও ভোটের দিন কম রক্তাক্ত হয়নি বাংলা। যা নিয়ে সরব হয়েছেন ইতিমধ্যেই রাজ্যের একাধিক দলের নেতা-নেত্রীরা। পাশাপাশি ছাপ্পা ভোট এবং রিগিং ঘিরেও হিংসার ঘটনা ছড়িয়ে পড়েছিল।