![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
WB Election 2021: ২৯ এপ্রিল শীতলকুচির ১২৬ নম্বর বুথে ফের ভোটগ্রহণ
কেন্দ্রীয় বাহিনীর গুলিতে ৪জনের মৃত্যু, বন্ধ হয়ে যায় ভোট।
![WB Election 2021: ২৯ এপ্রিল শীতলকুচির ১২৬ নম্বর বুথে ফের ভোটগ্রহণ WB Election 2021 voting to be done at sitalkuchi on 29 April after the violence incident WB Election 2021: ২৯ এপ্রিল শীতলকুচির ১২৬ নম্বর বুথে ফের ভোটগ্রহণ](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2021/04/10/9bd90a5dce9fc11d5a6cdab8d1264764_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
কোচবিহার: ২৯ এপ্রিল শীতলকুচির ১২৬ নম্বর বুথে ফের ভোট। ১০ এপ্রিল চতুর্থ দফার ভোটে শীতলকুচিতে বাহিনীর গুলি চলে। কেন্দ্রীয় বাহিনীর গুলিতে ৪ জনের মৃত্যু, বন্ধ হয়ে যায় ভোট।
গত ১০ এপ্রিল, চতুর্থ দফার ভোটে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে কোচবিহারের শীতলকুচি। জোড়া পাটকিতে ১২৬ নম্বর বুথের বাইরে সকালে গুলি চলে। কেন্দ্রীয় বাহিনীর গুলিতে নিহত হয় ৪ জন। বন্ধ হয়ে যায় ভোট গ্রহণ।
ওইদিনই সকালে ১৮ বছরের যুবক আনন্দ বর্মনের মৃত্যু খবর পাওয়া গিয়েছিল আগেই। শীতলকুচিতেই ফের গুলি চলার ঘটনায় আরও চারজনের গুলি লেগে আরও ৪ জনের মৃত্যু হয়। গুলি চালানোর অভিযোগ উঠেছে সিএপিএফের বিরুদ্ধে। বিনা প্ররোচনায় কেন্দ্রীয় বাহিনী গুলি চালায় বলে অভিযোগ।
গোটা ঘটনার বিস্তারিত অ্যাকশন টেকেন রিপোর্ট চেয়ে পাঠায় নির্বাচন কমিশন। নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা সিএপিএফ বাহিনী গুলি চালিয়েছে বলে জানিয়েছে কমিশন। কেন তাদের গুলি চালাতে হল তা খতিয়ে দেখা হয়। আগামী ২৯ এপ্রিল রাজ্যে অষ্টম তথা শেষ দফার নির্বাচন৷ ওইদিনই শীতলকুচির সংশ্লিষ্ট ভোটে ফের নির্বাচন হবে বলে আজ জানিয়ে দিল কমিশন।
শীতলকুচির এই ঘটনার পরই উত্তপ্ত হয়ে ওঠে রাজ্য রাজনীতি। গ্রামবাসীদের অভিযোগ ছিল, বিনা প্ররোচনাতেই গুলি চালানো হয়েছে। মন্তব্য থেকে পাল্টা কটাক্ষ শুরু করে শাসক-বিরোধী দলগুলি। তৃণমূল কংগ্রেস কেন্দ্রীয় বাহিনীর ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তোলে। নিহতদের পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে দেখা করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়৷
ওই ঘটনার প্রসঙ্গ টেনে দিলীপ ঘোষ বলেন, ‘শীতলকুচিতে দুষ্টু ছেলেরা গুলি খেয়েছে। এই দুষ্টু ছেলেরা থাকবে না বাংলায়।কেউ আইন হাতে নিলে এটা সারা বাংলায় হবে।১৭ তারিখও কেন্দ্রীয় বাহিনী বুথে থাকবে।কেউ বাড়াবাড়ি করলে, জায়গায় জায়গায় শীতলকুচি হবে।’ দিলীপ ঘোষ বলেছিলেন, সেন্ট্রাল ফোর্স হাতে বন্দুক নিয়ে ঘুরতে আসেনি। কেউ লাল চোখ দেখাতে পারবে না। কেউ বাড়াবাড়ি করলে জায়গায় জায়গায় শীতলকুচি হবে। এই মন্তব্যের পর তাঁকে নোটিশ পাঠায় কমিশন। এরপর বিজেপি রাজ্য সভাপতির প্রচারে ২৪ ঘণ্টা নিষেধাজ্ঞা জারি করে প্রশাসন।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)