Bengali Cinema: সম্মানিত বাংলা, গোয়ার ফিল্ম ফেস্টিভ্যালে প্রদর্শিত হবে রুক্মিণী-চিরঞ্জিৎ আর অনির্বাণের সিনেমা!
Entertainment News: চলতি বছর ২০ থেকে ২৮ নভেম্বর গোয়ায় এই চলচ্চিত্র উৎসবটি অনুষ্ঠিত হবে, আর সেই অনুষ্ঠানে দেখানো হবে 'পক্ষীরাজের ডিম', 'বড়বাবু' আর 'হাঁটি হাঁটি পা পা'।

কলকাতা: মুক্তির আগেই মুকুটে নতুন পালক চিরঞ্জিৎ চক্রবর্তী (Chiranjeet Chakraborty) আর রুক্মিণী মৈত্রের (Rukmini Maitra)-র নতুন সিনেমা, 'হাঁটি হাঁটি পা পা'। এই সিনেমার পরিচালনা করেছেন পরিচালক অর্ণব মিদ্যা। পাশাপাশি, সৌকর্য ঘোষালের ছবি 'পক্ষীরাজের ডিম' (Pokkhirajer Dim) -ও পেল একই সম্মান। এই ২টি সিনেমা প্রদর্শিত হবে, গোয়ার ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল অফ ইন্ডিয়া (IFFI)-তে। এই ২টি ছবি ছাড়াও মনোনীত হয়েছে, রেশমি মিত্রর 'বড়বাবু' ছবিটি, সেটিও প্রদর্শিত হবে গোয়ার ইন্টারন্যাশনাল ফিল্ম ফেস্টিভ্যাল অফ ইন্ডিয়া-তে।
চলতি বছর ২০ থেকে ২৮ নভেম্বর গোয়ায় এই চলচ্চিত্র উৎসবটি অনুষ্ঠিত হবে, আর সেই অনুষ্ঠানে দেখানো হবে 'পক্ষীরাজের ডিম', 'বড়বাবু' আর 'হাঁটি হাঁটি পা পা'। অর্ণব মিদ্যার এই সিনেমাটি এখনও মুক্তি পায়নি। কিছুদিন আগেই এই ছবির শ্যুটিং শেষ হয়েছে। বাবা ও মেয়ের সম্পর্কের সমীকরণ নিয়ে এই গল্পের যে ঝলক প্রকাশ্যে এসেছে, তা দর্শককে মনে করিয়ে দেব দীপিকা পাড়ুকোন (Deepika Padukone) আর অমিতাভ বচ্চনের (Amitabh Bachchan) 'পিকু' ছবিটার কথা।
এই ছবিতে তুলে ধরা হয়েছে, এমন এক বাবা মেয়ের সম্পর্কের কথা, যাঁদের সম্পর্ক অম্লমধুর। বাবা খুব অবাধ্য, আর তাঁকে সামলাতে কার্যত হিমশিম মেয়ে। মেয়ের বিয়ে হয়নি, তবে জীবনে প্রেম রয়েছে। কিন্তু বাবা আর মেয়ের মধ্যে, যতটা ভাব, ততটাই ঝগড়া। একদিকে যেমন মেয়ে নাজেহাল বাবাকে নিয়ে, তেমনই আবার বাবাকে চোখে হারায় মেয়ে। মা মারা গিয়েছে অনেকদিন, সেই কারণে, বাবাকে আর হারাতে চায় না মেয়ে। সবসময়েই আগলে রাখতে চায় বাবাকে। তবে জীবন তো আর একমুখী নয়। মেয়ের জীবনে আসে বিভিন্ন টানাপোড়েন, বিভিন্ন পরিস্থিতির মুখোমুখি হতে হয় তাঁকে। কী সেই পরিস্থিতি? বাবা মেয়ের সেই 'টম অ্যান্ড জেরি' সম্পর্কের ভবিষ্যৎ কী? সেই উত্তর দেবে সিনেমা।
পাশাপাশি, সৌকর্য ঘোষালের ছবি 'পক্ষীরাজের ডিম' -এর মুখ্যভূমিকায় ছিলেন অনির্বাণ ভট্টাচার্য্য (Anirban Bhattacharyya)। অভিনেতাকে সেখানে দেখা গিয়েছিল একজন বৈজ্ঞানিকের ভূমিকায়। এছাড়াও এই ছবিতে ছিলেন, দুই খুদে শিল্পী। মহাব্রত বসু আর অনুমেঘা বন্দ্যোপাধ্যায়। ছবিটি মুক্তির পরে দর্শকদের মধ্যে খুব প্রশংসিত হয়েছিল। অনির্বাণকে দেখা গিয়েছিল একেবারে অন্য রূপে, অন্য লুকে। মূলত ছোটদের জন্য তৈরি এই সিনেমায় ছিল রূপকথার ছোঁয়া, সেটাই মন ছুঁয়ে গিয়েছিল দর্শকদের।






















