Cannes 2023: কানের রেড কার্পেটে সারার সাজে ভারতীয় ছোঁয়া, মানুসী নজর কাড়লেন দুধসাদা গাউনে
Sara Ali Khan and Manushi Chillar: কান ২০২৩-এর রেড কার্পেটে প্রথমবার পা রেখেই মন জয় করলেন অভিনেত্রী সারা আলি খান। শুধু তিনি নন, আরও একজন এবারের কানের রেড কার্পেটে নজর কেড়েছেন...
কলকাতা: তিনি এলেন এবং মন কাড়লেন। সাদা লেহঙ্গাতে যেমন একদিকে ধরা রইল ভারতীয় আভিজাত্য, তেমনই চোখ ধাঁধানো কাজ নজর কাড়ল সবার। কান ২০২৩-এর রেড কার্পেটে প্রথমবার পা রেখেই মন জয় করলেন অভিনেত্রী সারা আলি খান (Sara Ali Khan)। শুধু তিনি নন, আরও একজন এবারের কানের রেড কার্পেটে নজর কেড়েছেন। তিনিও এই বছর প্রথম পা রেখেছেন কানের রেড কার্পেটে। তিনি মানুসী চিল্লার (Manushi Chillar)। তিনি অবশ্য বেছেছিলেন পশ্চিমী পোশাক।
ভারতীয় সাজেই বাজিমাত সারার
এই প্রথম কানের রেড কার্পেটে পা রাখলেন সারা। এই দিনটার জন্য আবু জানি সন্দীপ খোসলা (Abu Jani Sandeep Khosla)-র পোশাক বেছেছিলেন সারা। বেজ রঙের একটি লেহঙ্গা বেছেছিলেন সারা। তাতে ছিল সূক্ষ সাদা সুতোর কাজ। সারার লেহঙ্গার টপে ছিল পাথর, পুঁথি ও জরির কাজ। গোটা লেহঙ্গারই থিম ছিল সাদা, রুপোলি ও বেজ রঙ। মাথায় বেজ রঙেরই ভেল বা ওড়না দিয়েছিলেন সারা। এক্কেবারে ব্রাইডাল লুক। তাঁর পোশাকে ছিল সম্পূর্ণ ভারতীয় ছোঁয়া। সাধারণত কানের রেড কার্পেটে বিভিন্ন ধরনের গাউনই বেছে নেন সবাই। কিন্তু সারার লেহঙ্গা লুক মুগ্ধ করেছে সবাইকে।
মানুসীর মনোরম সাজ
কেবল সারা নয়, কানের ২০২৩-এর রেড কার্পেটে পা রেখেছিলেন অভিনেত্রী মডেল মানুসী চিল্লার (Manushi Chillar)-ও। তিনি বেছে নিয়েছিলেন সাদা অফ শোলডার গাউন। দুধসাদা নেটের লেয়ার্ড স্লিট গাউন পরেছিলেন মানুসী। চুল খোলা রেখেছিলেন। পশ্চিমী সাজে, প্রথমবার কানের রেড কার্পেটে পা রেখে নজর কেড়েছেন মানুসী। এখনও পর্যন্ত অবশ্য মানুসীর একই মাত্র ছবিই মুক্তি পেয়েছে। ২০১৭ সালে মিস ওয়ার্ল্ডের খেতাব জিতেছিলেন মানুসী। এরপরে তিনি পা রাখেন বলিউডেও। অক্ষয় কুমারের (Akshay Kumar)-এর বিপরীতে অভিনয়ও করেছেন তিনি। ছবির নাম ছিল 'পৃথ্বীরাজ' (Prithviraj)। তবে বক্স অফিসে মুখ থুবড়ে পড়েছিল অভিনেত্রীর প্রথম ছবিই। তবে প্রচারের আলো কেড়েছিলেন মানুসী। আগামীতে তেহরান (Tehran) ও অপরেশন ভ্যালেন্টাইন্স (Operation Valentine) ছবিতে দেখা যাবে তাঁকে
View this post on Instagram
আরও পড়ুন:- WHO: নিজের অজান্তেই ডেকে আনছি রোগ! মিষ্টির বিকল্প বলে যা কিনছি, তা আরও বিপজ্জনক, দাবি WHO-র