![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
Jeetu Nabanita: অবিকল সত্যজিৎ রায় হতে গিয়ে দাঁত-বদল, জিতুর ক্যামেরা পিছনের 'যন্ত্রণা' প্রকাশ্যে আনলেন স্ত্রী নবনীতা
Jeetu Nabanita: সোশ্যাল মিডিয়ায় সেই ছবি শেয়ারও করে নিয়েছিলেন নবনীতা। সেখানে জিতুর ছবির সঙ্গে সত্যজিৎ রায়ের দাঁতের বেশ মিল চোখে পড়েছে
![Jeetu Nabanita: অবিকল সত্যজিৎ রায় হতে গিয়ে দাঁত-বদল, জিতুর ক্যামেরা পিছনের 'যন্ত্রণা' প্রকাশ্যে আনলেন স্ত্রী নবনীতা Jeetu Nabanita: Actress Nabanina Das shares the struggle of Jeetu Kamal for the film Aparajito Jeetu Nabanita: অবিকল সত্যজিৎ রায় হতে গিয়ে দাঁত-বদল, জিতুর ক্যামেরা পিছনের 'যন্ত্রণা' প্রকাশ্যে আনলেন স্ত্রী নবনীতা](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2022/04/22/5bdc4c0abb7eaf5f4671aa71ecdd9fa4_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
কলকাতা: পর্দায় সত্যজিৎ রায় হয়ে ওঠা নেহাত সহজ নয়। 'অপরাজিত' (Aparajito) হতে গিয়ে পদে পদে সেই মাসুলই দিয়েছেন জিতু কমল (Jeetu Kamal)। কেবল প্রস্থেটিক মেকআপ নয়, নিজের দাঁতকেও রীতিমতো ঘষামাজা করতে হয়েছিল তাঁকে! নাহ, তিনি নিজে বলেননি সেই কথা। আজ সোশ্যাল মিডিয়ায় জিতুর সেই কথা প্রকাশ্যে আনলেন স্ত্রী নবনীতা দাস (Nabanita Das)। লম্বা পোস্টে তিনি জানালেন, সত্যজিৎ রায়ের মতো দাঁত করতে গিয়ে ঠিক কী করতে হয়েছিল জিতুকে?
জিতুর কথা নবনীতার কলমে..
সোশ্যাল মিডিয়ায় নবনীতা লিখছেন, 'একটা লুকিয়ে থাকা খবর আজ না বললেই নয়। সবাই সবার দায়িত্ব পালন করেছেন এবং দারুন ভাবে ভালো করেছেন। তবে তুমি শুধু, “অন্যরা দারুন কাজ করেছেন”, এটাতেই নিজেকে সীমাবদ্ধ রেখেছো। এটা তো কথামৃতের তত্ত্ব। "আমিত্ব বর্জন করো", "তবে দাঁত থাকতে দাঁতের মর্ম না দিলে তুমি যে পস্তাবে"। হ্যাঁ, বিশেষ মানুষের আদল নিজের মধ্যে রপ্ত করতে নিজের দাঁত গুলোকেও ঘষে ঘষে, তার উপর ক্যাপ পরে,সেই বিখ্যাত মানুষের দাঁতগুলোর সমতুল্য করার চেষ্টাতেও পিছপা হওনি তুমি। আমি রক্ত সহ্য করতে পারি না, তাই ভিডিও কলের এপাশে আমাকে রাখলে, আর নিজে একা গেলে জেদে। যে যন্ত্রনা, যে ব্যথা সহ্য করতে দেখেছি, তা অচিরেই থেকে যাবে? দাঁতের ব্যথা, কি ব্যথা! সেটা যাদের হয় বা হয়েছে তারা জানে। বহু শিল্পী, শিল্পের স্বার্থে বহু আত্মত্যাগ করে এসেছেন, আমার মতে সেগুলোও সামনে আসা দরকার, খুবই দরকার। তাই, এই লুকোনো কথাটা তোমায় না জানিয়েই পোস্ট করলাম, তোমার অনিচ্ছা থাকা সত্ত্বেও... "ছোট বলে অনেক কিছুই তো মেনে নাও, এটাও মেনে নিও সাহসী"। ১৩ই মে হাসি মুখটা সবাইকে দেখিও।' (অপরিবর্তিত)
আরও পড়ুন: 'দর্শকের কাছে নিজের নাম পৌঁছে দেওয়ার লড়াইয়ে ১ শতাংশ হলেও সফল হয়েছি'
সোশ্যাল মিডিয়ায় সেই ছবি শেয়ারও করে নিয়েছিলেন নবনীতা। সেখানে জিতুর ছবির সঙ্গে সত্যজিৎ রায়ের দাঁতের বেশ মিল চোখে পড়েছে। তবে এই কথা প্রকাশ্যে আনেননি জিতু। বরাবরই তিনি চাপা স্বভাবে। কিভাবে তাঁর কাছে এই ছবির কাজের অফার এসেছিল? এবিপি লাইভকে জিতু বলছেন, 'এই কাজের প্রস্তাবটা অনেকগুলো স্তর পেরিয়ে আমার কাছে আসে। আমার প্রথমে সত্যজিৎ রায়ের অল্প বয়সের চরিত্রটা করার কথা ছিল। খুব সাগ্রহে রাজি হই। এটাও বলেছিলাম যে কোনও পারিশ্রমিক ছাড়াই আমি অভিনয় করতে রাজি আছি কারণ বিশেষ কোনও সিন ছিল না। তারপর লুক সেট হওয়ার পর অনীক দা (পরিচালক অনীক দত্ত) প্রচণ্ড লড়াই করেন আমার জন্য। সেটা আমি বলে বোঝাতে পারব না যে অনীক দা কতটা মন থেকে চেয়েছিলেন যে আমিই এই চরিত্রটা করি। সেই কারণে আমি চিরকৃতজ্ঞ ওঁর কাছে। '
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)