(Source: ECI/ABP News/ABP Majha)
Mumbai Drug Case: NCB-এর নজরে শাহরুখের ম্যানেজার, জিজ্ঞাসাবাদ পূজা দাদলানিকে
গতকাল অভিনেত্রী অনন্যা পাণ্ডেকে দ্বিতীয়বার জিজ্ঞাসাবাদ করেন এনসিবি অফিসাররা। সূত্রের খবর, সকাল ১১টার বদলে অনন্যা দুপুর ২টোয় পৌঁছনোয় তাঁকে 'ধমক' দেন এনসিবি-র জোনাল ডিরেক্টর সমীর ওয়াংখেড়ে।
মুম্বই: মাদককাণ্ডে এবার শাহরুখ খানের ম্যানেজার পূজা দাদলানিকে জিজ্ঞাসাবাদ এনসিবি-এর। এর আগে শাহরুখের বাংলো 'মন্নত'-এ গিয়ে পূজাকে নোটিস দেন এনসিবি অফিসাররা। সূত্রের খবর, নোটিসে আরিয়ান খান সম্পর্কে বেশ কিছু তথ্য চাওয়া হয়।
অন্যদিকে, গতকাল চাঙ্কি পাণ্ডের কন্যা অভিনেত্রী অনন্যা পাণ্ডেকে দ্বিতীয়বার জিজ্ঞাসাবাদ করেন এনসিবি অফিসাররা। সূত্রের খবর, সকাল ১১টার বদলে অনন্যা দুপুর ২টোয় পৌঁছনোয় তাঁকে 'ধমক' দেন এনসিবি-র জোনাল ডিরেক্টর সমীর ওয়াংখেড়ে। প্রথম দিনও দুপুর ২টোর পরিবর্তে বিকেল ৪টেয় এনসিবি দফতরে পৌঁছন অনন্যা।
আরও পড়ুন: আর দেখা যাবে না রাহুল-রুকমা জুটি! 'দেশের মাটি' শেষ হওয়ার খবরে মনখারাপ অনুরাগীদের
অনন্যাকে ধমক দেন সমীর ওয়াংখেড়ে। তিনি অনন্যাকে বলেন, 'আপনাকে ১১ টার সময় ডাকা হয়েছিল। আর আপনি এসেছেন এখন। অফিসাররা তো আপনার অপেক্ষায় বসে থাকতে পারেননি। এটা আপনার কোনও প্রোডাকশন হাউস নয়, এটা কেন্দ্রীয় সংস্থার অফিস। যখন ডাকা হবে, তখন পৌঁছবেন।'
উল্লেখ্য, মাদক মামলায় অনন্যাকে আরিয়ান খানের সঙ্গে তাঁর চ্যাট সম্পর্কে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তলব করেছিল এনসিবি। এনসিবি সূত্রে খবর, ওই চ্যাটে অনন্যা গাঁজা সংক্রান্ত ব্যাপারে আরিয়ানের সঙ্গে কথাবার্তা বলেছিলেন বলে অভিযোগ। আরিয়ান ওই চ্যাটে গাঁজা জোগাড় করার কথাও বলেছিলেন বলে অভিযোগ। যদিও প্রথম দিনের জিজ্ঞাসাবাদে এ সংক্রান্ত সমস্ত অভিযোগ অস্বীকার করেছিলেন বলে খবর।
শাহরুখ-পুত্র আরিয়ান খানের মাদক-যোগের সূত্র খুঁজতে ইতিমধ্যেই জড়িয়ে গিয়েছে খান পরিবারের প্রায় তিন দশকের বন্ধু চাঙ্কি পাণ্ডের মেয়ে অনন্যার পাণ্ডের নাম। গত বৃহস্পতিবার প্রথমে অনন্যা পাণ্ডের বাড়িতে তল্লাশি, পরে তাঁকে দফতরে ডেকে ২ ঘণ্টা ধরে জিজ্ঞাসাবাদ করেন এনসিবি-র আধিকারিকরা।
বৃহস্পতিবারের মতোই গতকালও অনন্যার সঙ্গে ছিলেন বাবা চাঙ্কি পাণ্ডে। এনসিবি সূত্রে খবর, এদিন আরিয়ান খানের সঙ্গে সেই হোয়াটসঅ্যাপ কথোপকথনের ভিত্তিতেই প্রশ্ন করা হয় অনন্যাকে। যদিও এনসিবি সূত্রে দাবি, ড্রাগ নেওয়া বা জোগান দেওয়ার সমস্ত অভিযোগ অস্বীকার করেছেন অনন্যা পাণ্ডে।