(Source: ECI/ABP News/ABP Majha)
Rupam Islam: চোখে রোদচশমা, কাঁধে গিটার, ধর্মতলার রাস্তার ঘুরে বেড়াচ্ছেন রূপম
Rupam Islam: কেমন ছিল কেরিয়ার শুরুর দিনগুলো? রূপম ইসলামের পোস্টে উঠে এল অতীত-কথা।
কলকাতা: রূপম ইসলাম (Rupam Islam) মানেই, 'এই একলা ঘর আমার দেশ...'। রূপম ইসলাম মানেই,'নীল রঙ ছিল ভীষণ প্রিয়...। রূপম মানে হাঁসনুহানা, রূপম মানে, বিষাক্ত মানুষ...। রূপম মানে আরও কত কী। ৯০ দশকের শেষের দিকে বড় হওয়া ছেলেমেয়েদের কাছে রূপম ইসলাম আসলে একটা অনুভূতির নাম। তাঁর গানে যেভাবে ধরা দেয় প্রেম, ঠিক সেভাবেই ঝড়ের মত আছড়ে পড়ে বিচ্ছেদ-বিরহ। ১৯৯৮ সালে তৈরি তাঁর বাংলা রক ব্য়ান্ড 'ফসিলস' আজও সমানভাবে জনপ্রিয়। তাঁর গানের জাদুতে এখনও একইভাবে মেতে ওঠেন আট থেকে আশি।
সম্প্রতি কেরিয়ারের শুরুর সময়ের একটি ছবি নিজের ইন্সটাগ্রাম প্রোফাইলে শেয়ার করেন রূপম ইসলাম (Rupam Islam)। যেখানে দেখা যাচ্ছে চোখে সানগ্লাস পড়ে, কাঁধে গিটার নিয়ে ধর্মতলার রাস্তার দাঁড়িয়ে আছে তিনি। ক্য়াপশানে তিনি তুলে দিয়েছেন 'বন্ধু হে' গানের কয়েকটি লাইন। এই গানটি 'মিশন এফ' অ্য়ালবামের। এই পোস্টে উল্লেখ করা আছে সেই কথাও। গানটি যে ছবিতে ব্য়বহার হয়েছিল তার নাম ‘তোর ভরসাতে’। যেটি মুক্তি পেয়েছিল ১৯৯৮ সালে। এই পোস্টেই রূপম উল্লেখ করেছেন এই গানের ফটোশ্যুটের জন্য়ই সেখানে ছিলেন তিনি।
আরও পড়ুন...
এখনও দেখেন নি 'পাঠান'? সপ্তাহান্তে বিনামূল্য়ে পাবেন টিকিট
প্রসঙ্গত, কিছুদিন আগেই নিজের কনর্সাটে রূপম ইসলামের গান গেয়েছিলেন অরিজিৎ সিংহ (Arijit Singh)। অরিজিতের গলায় রূপমের গান শুনে উচ্ছ্বাসে ফেটে পড়েন দর্শকেরা। তারপর থেকেই শুরু হয়েছিল জল্পনা আর দর্শকদের অনুরোধ.. একসঙ্গে তাঁরা দেখতে চান রূপম আর অরিজিৎকে। হতে পারে তা কনসার্ট অথবা অ্যালবাম, জনপ্রিয় দুই সঙ্গীতশিল্পীর কন্ঠ একসঙ্গে শুনতে চান শ্রোতারা। আর সেই ডাকেই সাড়া দিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় বিশেষ ঘোষণা করেছিলেন রূপম। জানিয়েছিলেন, একসঙ্গে একটি কাজ করবেন তিনি। কিন্তু কী সেই কাজ, সে বিষয়ে মুখ খোলেননি শিল্পী। এদিন এবিপি লাইভের সাক্ষাৎকারে অরিজিৎতের সঙ্গে কাজ নিয়ে মুখ খুলেছিলেন রূপম। তিনি বলেছিলেন, 'আমরা একসঙ্গে একটা প্রোজেক্ট করছি। আমার তরফ থেকে কাজটার সূচনা হয়েছে। আর আমাদের দুজনের সম্মতির কথা তো ভিডিওতেই দেখেছেন সবাই। এরপরে অরিজিতের একটা রেকর্ডিং করে পাঠানোর কথা। ওও তো ব্যস্ত মানুষ। ও রেকর্ডিং পাঠালে তারপরে আমি আবার কাজ শুরু করব। প্রথম দানটা ধরুন আমরা ২ জনে মিলে খেলেছি। দ্বিতীয় দানটা আমি খেলেছি। তৃতীয় দানের অপেক্ষায় রয়েছি আমি। আর হ্যাঁ, আমাদের একসঙ্গে অনুষ্ঠান দেখতে চাইলে সেটা আয়োজকদেরই ভাবতে হবে। আমরা নিজেরা তো অনুষ্ঠান আয়োজন করি না। ফলে আয়োজকেরা আমাদের একসঙ্গে মঞ্চে না ভাবলে একসঙ্গে আমাদের দেখার সম্ভাবনা নেই।'