Honey Health Benefits: রোজ এক চামচ মধু খাওয়া শীতের মরশুমে শরীর-স্বাস্থ্যের জন্য কতটা জরুরি?
Health Tips: অল্পেতেই যাঁদের সর্দি-কাশি হয়, ঠান্ডা লেগে যায়, তাঁদের জন্য মধু খাওয়া খুবই উপকারী। ইমিউনিটি বাড়ায় এই উপকরণ। শীতকালে বিশেষ করে মধু খাওয়া ভাল স্বাস্থ্যের জন্য।

Honey Health Benefits: শরীর-স্বাস্থ্য ভাল রাখার জন্য আজকাল আমরা অনেক কিছুই খেয়ে থাকি প্রতিদিন। এই তালিকায় আপনি রাখতে পারেন মধু। বিশেষ করে শীত আসার আগের এই সময়টায় এবং শীতকাল জুড়ে রোজ অল্প করে মধু খেতে পারেন। উপকার অনেক।
নিয়মিত মধু খাওয়ার অভ্যাস থাকলে, বিশেষত রোজ সকালে এক চামচ মধু খেলে কী কী উপকার পাবেন আপনি, জেনে নিন
ভোরের দিকে এখন রোজই বেশ ঠান্ডা অনুভূত হচ্ছে। বেশি রাতের দিকেও হাওয়ায় রয়েছে শিরশিরানি। আবহাওয়া বা মরশুম পরিবর্তনের এই সময় থেকে রোজ সকালে অল্প মধু খাওয়ার অভ্যাস করতে পারেন। গরম জল এবং পাতিলেবুর রসের সঙ্গে মধু মিশিয়ে খেতে পারেন আপনি। কিংবা খেতে পারেন গরম দুধে মিশিয়ে। অথবা শুধুও খাওয়া যায়। নিয়মিত মধু খাওয়ার অভ্যাস থাকলে অনেক উপকার পাবেন আপনি। তবে রোজ খেলে অল্প পরিমাণে খেতে হবে মধু। এমন নয় যে শুধুমাত্র সকালেই মধু খাওয়া যাবে। দিনের যেকোনও সময়েই খেতে পারেন মধু। উপকার পাবেন অনেক।
- যাঁদের ঘুমের সমস্যা রয়েছে তাঁরা ঘুমানোর আগে গরম দুধে মধু মিশিয়ে খেতে পারেন। ভাল ঘুম হবে। হাল্কা গরম দুধে এক চামচ মধু মিশিয়ে খেলেই উপকার পাবেন আপনি।
- মধুর মধ্যে থাকা ন্যাচারাল সুগার মেলাটোনিন নামে একটি হরমোনের ক্ষরণে সাহায্য করে যা ভাল ঘুম হতে সহায়তা করে। তাই ঘুমের সমস্যা থাকলে এই টোটকা একবার মেনে দেখতে পারেন।
- মধু খেলে স্বভাবতই গ্লুকোজের জোগান বজায় থাকে আমাদের শরীরে। ফলে ভরপুর এনার্জি পাই আমরা। দিনভর চাঙ্গা থাকতে সকালে এক চামচ মধু খেতে পারেন আপনি।
- অল্পেতেই যাঁদের সর্দি-কাশি হয়, ঠান্ডা লেগে যায়, তাঁদের জন্য মধু খাওয়া খুবই উপকারী। ইমিউনিটি বাড়ায় এই উপকরণ। শীতকালে বিশেষ করে মধু খাওয়া ভাল স্বাস্থ্যের জন্য।
মধু বেশি খাওয়া হয়ে গেলে পেটের সমস্যা তীব্রভাবে দেখা দিতে পারে। তাই সেই ব্যাপারে সতর্ক থাকুন। রোজ খেলে অবশ্যই একদম অল্প পরিমাণে খাওয়া উচিত। মধু দিয়ে কিন্তু ত্বকের পরিচর্যাও করা যায়। বিশেষত শীতের মরশুমে ত্বকের রুক্ষ-শুষ্ক ভাব দূর করে ত্বক মোলায়েম এবং উজ্জ্বল রাখার জন্য আপনি বাড়িতে তৈরি ফেসপ্যাক কিংবা ফেস-স্ক্রাবের মধ্যে মধু মিশিয়ে নিতেই পারেন।
ডিসক্লেইমার: লেখায় উল্লেখিত দাবি বা পদ্ধতি পরামর্শস্বরূপ। এটি মেনে চলার আগে অবশ্যই সরাসরি বিশেষজ্ঞ/চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।






















