বাংলার ঘরে ঘরে, স্বাদে পুষ্টির সমাহারে
সেই ১৯৩৬ সাল থেকে গণেশ আটা সকলের মন জয় করে নিয়েছে। প্রযুক্তির হাত ধরে, পুষ্টির সর্বোত্তম গুণের সমাহারে গণেশ আটার বিকল্প নেই। গণেশ আটা মানেই বিশুদ্ধতা, পুষ্টি ও স্বাদের অনন্য অনুভূতির প্রতীক।
কলকাতা: সেই ১৯৩৬ সাল থেকে গণেশ আটা সকলের মন জয় করে নিয়েছে। প্রযুক্তির হাত ধরে, পুষ্টির সর্বোত্তম গুণের সমাহারে গণেশ আটার বিকল্প নেই। গণেশ আটা মানেই বিশুদ্ধতা, পুষ্টি ও স্বাদের অনন্য অনুভূতির প্রতীক।
পুষ্টিকর খাবার খুঁজতে গিয়ে নাজেহাল হচ্ছেন? পুষ্টিকর খাবার স্বাদের দিক থেকে ঠিক যেন মনের মতো হয়ে উঠছে না। তাহলে উপায়? যে কোনো বাজার চলতি আটা নয়, স্বাদে ভরপুর আবার পুষ্টির খেয়াল রাখে গণেশ আটা। প্রায় আট দশক ধরে গণেশের বিভিন্ন প্রোডাক্ট স্বাদ ও শুদ্ধতার মেলবন্ধন ঘটিয়ে এসেছে। ১৯৩৬ সালে গণেশের যাত্রা শুরু হয়। প্রথম থেকেই লক্ষ্য ছিল বিশুদ্ধ ও প্যাকেটজাত খাদ্যসামগ্রী প্রতিটি ঘরে পৌঁছে দেওয়া। পশ্চিমবঙ্গ ও তেলেঙ্গানায় গণেশের আটটি ফ্যাক্টরি তো রয়েছেই, এছাড়া বিহার, ঝাড়খন্ড, ওড়িশা, আসাম নিয়ে সমগ্র পূর্ব ভারতে ছড়িয়ে আছে গণেশের ডিস্ট্রিবিউশন নেটওয়ার্ক।
শুধুমাত্র স্বাদ নয়, পুষ্টিগুণ যাতে সমানভাবে গণেশের বিভিন্ন প্রোডাক্টের মধ্যে থাকে, তার জন্য কর্তৃপক্ষ সদা সতর্ক। প্রায় আশি বছরেরও বেশি সময় ধরে এই কোম্পানির বিভিন্ন প্রোডাক্ট মানুষের মন জয় করে নিয়েছে, তার পুষ্টি, স্বাদ, মান এবং বিশুদ্ধতার জন্য। যাঁরা এই প্রোডাক্টগুলি একবার ব্যবহার করেছেন, তাঁরা আর অন্য কোনও প্রোডাক্টই ব্যবহার করতে চান না। গণেশ আটার স্বাদ যেমন অপূর্ব তা তেমনই পুষ্টিবর্ধক।
গণেশ যেসব প্রোডাক্টের সরবরাহ করে থাকে তাতে প্রথমেই বলতে হয় গণেশের হোল হুইট চাক্কি আটার কথা। এই আটা তৈরি হয় মূলত এক রঙের ও সমমানের বাছাই করা গম থেকে। গণেশের উদ্দেশ্য হলো ক্রেতাদের কাছে সেরা জিনিসটি পৌঁছে দেওয়া। তাই উন্নত মান ও স্বাদ বজায় রাখতে কালার সরটেক্স মেশিনের সাহায্যে গম বাছাই করা হয়। বাছাই পর্ব শেষ হলে তাকে আরো জল দিয়ে পরিষ্কার করা হয় যাতে কোনো ক্ষতিকারক রাসায়নিক না থাকে। এক কথায় বলতে গেলে, আটাকে মানুষের ব্যবহারযোগ্য করে তোলার জন্য যথাসম্ভব বিশুদ্ধ এবং স্বাস্থ্যকর করে তোলা হয়। গণেশের হোলহুইট চাক্কি আটা। কালার সরটেক্স মেশিনে বাছাই করা প্রতিটি গম থেকে তৈরি এই আটা স্বাদ ও পুষ্টিগুণে ভরপুর।
এছাড়া গণেশের মাল্টিগ্রেইন আটার উপকারিতা তো আছেই। স্বাস্থ্য সচেতন যে কোনো মানুষেরই পছন্দের তালিকায় সবার প্রথমে আসবে গণেশের এই মাল্টিগ্রেইন আটা। গম, পিসিলিয়াম হাস্ক, ভুট্টা, ছোলা, সোয়া ও ওট থেকে তৈরি এই আটা প্রোটিন ও ভিটামিনে ভরপুর। ফীগার সচেতন জেন ওয়াই হোক বা বয়সের ভারে সাবধানী গুরুজন, গণেশের মাল্টিগ্রেইন আটা সবার জন্যেই কার্যকরী।
মধ্যপ্রদেশের বাছাই করা গম থেকে তৈরি স্বাদে গুণে ভরপুর গণেশের শরবতি আটা ক্রেতাদের পছন্দের তালিকায় জায়গা করে নিয়েছে খুবই অল্প দিনে।
বাছাই করা এক রঙের ও উন্নত মানের গণেশ আটা আপনাকে নরম ও সুস্বাদু রুটি তৈরিতে সহায়তা করে। এই আটা দিয়ে তৈরি রুটি যে কোনো খাবারের স্বাদ বহু গুণ বাড়িয়ে দেয়। গণেশের ইকো-ফ্রেন্ডলি প্রোডাক্ট ক্রেতাদের চাহিদা ও সামর্থ্যকে মাথায় রেখে চলে। তাই গণেশ আটা মানেই –সাথ রহেগা স্বাদ বড়েগা।
(লেখাটি স্পনসরড, এবিপি লাইভ কর্তৃক সম্পাদিত নয়)