Zydus Cadila Vaccine:ছাড়পত্র চেয়ে আবেদন, ইঞ্জেকশন ছাড়াই প্রয়োগ করা যাবে জাইডাস ক্যাডিলার ভ্যাকসিন
ব্যাঙ্গালোরের এই ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানির দাবি, ইঞ্জেকশন ছাড়াই ফার্মাজেট পদ্ধতিতে প্রয়োগ করা যাবে। এই পদ্ধতির ব্যবহারের ফলে ভ্যাকসিনের পর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ঝুঁকি কমবে।
![Zydus Cadila Vaccine:ছাড়পত্র চেয়ে আবেদন, ইঞ্জেকশন ছাড়াই প্রয়োগ করা যাবে জাইডাস ক্যাডিলার ভ্যাকসিন India's Zydus Cadila Seeks Nod For Its 3-Dose, plans for Needle-Free Vaccine Zydus Cadila Vaccine:ছাড়পত্র চেয়ে আবেদন, ইঞ্জেকশন ছাড়াই প্রয়োগ করা যাবে জাইডাস ক্যাডিলার ভ্যাকসিন](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2021/07/01/626946ddde38516658724e0d7492da00_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
নয়াদিল্লি: দেশী কোম্পানি জাইডাস ক্যাডিলা তাদের করোনা ভ্যাকসিন জাইকোভ-ডি (ZyCoV-D)-র আপৎকালীন ব্যবহারের জন্য ড্রাগ কন্ট্রোলার জেনারেল অফ ইন্ডিয়া (ডিসিজিআই)-র অনুমোদন চেয়েছে। কোম্পানি জানিয়েছে, ভারতে এখনও পর্যন্ত ৫০ টির বেশি কেন্দ্রে তাদের করোনা ভ্যাকসিনের ক্লিনিক্যাল পরীক্ষা করা হয়েছে। ট্রায়াল সংক্রান্ত তথ্য ডিসিজিআই-কে দেওয়া হয়েছে।
জাইডাস ক্যাডিলা জানিয়েছে, এই ভ্যাকসিন কোভিড-১৯ এর বিরুদ্ধে একটি প্লাসমিড ডিএনএ ভ্যাকসিন। ক্যাডিলা হেল্থকেয়ারের ম্যানেজিং ডিরেক্টর শারবিল পাটিল দাবি করেছেন, অনুমোদন মিললে এই ভ্যাকসিন শুধু প্রাপ্তবয়স্কদেরই নয়, ১২ থেকে ১৮ বছর বয়সীদের পক্ষেও সহায়ক হবে।
জাইকোভ-ডি ভ্যাকসিনের জন্য ইঞ্জেকশনের প্রয়োজন হবে না
ব্যাঙ্গালোরের এই ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানির দাবি, ইঞ্জেকশন ছাড়াই ফার্মাজেট পদ্ধতিতে প্রয়োগ করা যাবে। এই পদ্ধতির ব্যবহারের ফলে ভ্যাকসিনের পর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার ঝুঁকি কমবে। এই ভ্যাকসিন ব্যবহারের অনুমতি দেওয়া হলে তা হবে করোনা প্রতিরোধের ক্ষেত্রে বিশ্বের প্রথম ডিএনএ ভিত্তিক ভ্যাকসিন। দেশে পঞ্চম টিকা হিসেবে এর ব্যবহার হবে।এখনও পর্যন্ত সিরাম ইনস্টিটিউটের কোভিশিল্ড, ভারত বায়োটেকের কোভ্যাক্সিন, রাশিয়ার স্পুটনিক ভি ও আমেরিকার মডার্না ভ্যাকসিন দেশে অনুমোদিত হয়েছে।
ছাড়পত্র মিললে ডিএনএ-প্লাসমিড ভিত্তিক জাইকোভ-ডি ভ্যাকসিন তিনটি ডোজে প্রয়োগ করা হবে।এই ভ্যাকসিন ২ থেকে ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় রাখা যায়। ফলে দেশের যে কোনও প্রান্তে সহজেই এই ভ্যাকসিন পৌঁছে দেওয়া যাবে। কেন্দ্রীয় জৈবপ্রযুক্তি দপ্তরের বায়োটেকনলজি ইন্ডাস্ট্রি রিসার্চ অ্যাসিস্ট্যান্স কাউন্সিল (বিআইআরএসি)-এর আওতায় ন্যাশনাল বায়োফার্মা মিশন (এবিএম)-এর পক্ষ থেকে এই টিকার ক্ষেত্রে সহযোগিতা মিলেছে।
জাইডাস ক্যাডিলার এই ভ্যাকসিনের তৃতীয় দফার ট্রায়াল সমাপ্ত হয়েছে। ২৮ হাজারের বেশি স্বেচ্ছাসেবকের ওপর এই ট্রায়াল চালানো হয়েছে। কোম্পানির দাবি, ক্নিনিক্যাল ট্রায়ালে দেখা গিয়েছে, এই ভ্যাকসিন শিশুদের পক্ষেও সুরক্ষিত। কোম্পানি তাদের ট্রায়াল সংক্রান্ত তথ্য ডিসিজিআই-কে দিয়েছে। আপৎকালীন ব্যবহারের ছাড়পত্র পেলে জুলাইয়ের শেষ বা অগাস্টের প্রথম সপ্তাহে ১২ থেকে ১৮ বছর বয়সী কিশোরদের টিকাকরণ শুরু হতে পারে।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)