এক্সপ্লোর
Advertisement
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
বিস্ফোরণের ১০দিন আগে কেনা হয় আত্মঘাতী জয়েশ জঙ্গির ব্যবহার করা গাড়ি, জানাল এনআইএ, পুলওয়ামা হামলায় বৃহত্তর চক্রান্তের তদন্তের নির্দেশ চেয়ে পিটিশন খারিজ সুপ্রিম কোর্টে
![বিস্ফোরণের ১০দিন আগে কেনা হয় আত্মঘাতী জয়েশ জঙ্গির ব্যবহার করা গাড়ি, জানাল এনআইএ, পুলওয়ামা হামলায় বৃহত্তর চক্রান্তের তদন্তের নির্দেশ চেয়ে পিটিশন খারিজ সুপ্রিম কোর্টে Maruti Eeco used in Pulwama terror attack, NIA identifies owner, SC rejects PIL seeking probe into possible larger conspiracies behind Pulwama attack বিস্ফোরণের ১০দিন আগে কেনা হয় আত্মঘাতী জয়েশ জঙ্গির ব্যবহার করা গাড়ি, জানাল এনআইএ, পুলওয়ামা হামলায় বৃহত্তর চক্রান্তের তদন্তের নির্দেশ চেয়ে পিটিশন খারিজ সুপ্রিম কোর্টে](https://static.abplive.com/wp-content/uploads/sites/3/2019/02/18110941/pulwama-couple-5.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
নয়াদিল্লি: পুলওয়ামা সন্ত্রাসের পিছনে সম্ভাব্য বৃহত্তর ষড়যন্ত্রের দিকগুলি খতিয়ে দেখার জন্য তদন্তের নির্দেশ দেওয়ার আবেদন জানিয়ে পেশ হওয়া পিটিশন খারিজ করে দিল সুপ্রিম কোর্ট। ১৪ ফেব্রুয়ারির ওই নাশকতার বলি হন কমপক্ষে ৪০ সিআরপিএফ জওয়ান। আইনজীবী বিনীত ধান্দা তাঁর পিটিশনে দাবি করেছেন, যে জয়েশ সন্ত্রাসবাদী সেদিন জওয়ানদের নিয়ে যাওয়া বাসের গায়ে গাড়ি নিয়ে ধাক্কা মারে, সে প্রায় ৩৭০ কেজি আরডিএক্স ব্যবহার করেছিল। সুতরাং এ নিয়ে পূর্ণাঙ্গ তদন্ত হওয়া প্রয়োজন। কিন্তু তাঁর আর্জি খারিজ করে দেয় প্রধান বিচারপতি রঞ্জন গগৈ ও বিচারপতি সঞ্জীব খন্নাকে নিয়ে গঠিত বেঞ্চ। বিনীত আরও আবেদন করেন, উরি ও পুলওয়ামা সন্ত্রাসবাদী হামলায় ভারতীয় নাগরিকদের ভূমিকা খতিয়ে দেখতেও শীর্ষ আদালতের একজন অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতির নেতৃত্বে কমিটি গঠন করতে কেন্দ্রকে নির্দেশ দেওয়া হোক। ২০১৬-র উরি হামলায় ১৭ জওয়ান নিহত হন। কেন্দ্র ও সেনার তদন্তে পদ্ধতিগত গলদ ধরা পড়লেও এ ব্যাপারে বিস্তারিত তদন্ত না হওয়ায় আড়ালে থাকা লোকজনের সাজা হয়নি। কাশ্মীরের স্থানীয় কিছু লোকজনও পাকিস্তানি সন্ত্রাসবাদীদের মদত দিয়েছে, কিন্তু তারও কোনও তদন্ত হয়নি বলে দাবি করেন বিনীত, বলেন, এতে জয়েশের সাহস বেড়ে গিয়েছে, পুলওয়ামায় তারা হামলা চালিয়েছে।
এদিকে পুলওয়ামা হামলার তদন্তে নামা এনআইএ-র জনৈক মুখপাত্র জানিয়েছেন, সেদিন নাশকতায় ব্যবহৃত গাড়িটি ও তার মালিককে শনাক্ত করা হয়েছে। বিস্ফোরণস্থল থেকে ধ্বংসস্তূপে পরিণত গাড়িটির ভাঙাচোরা টুকরোটাকরা জোড়া দেন তদন্তকারীরা। ফরেনসিক ও অটোমোবাইল বিশেষজ্ঞদের সাহায্য নিয়ে তাঁরা দেখেছেন, বিস্ফোরণে ব্যবহৃত মারুতি ইকো গাড়ির চেসিস নম্বর MA3ERLF1SOO183735, ইঞ্জিন নম্বর G12BN164140। গাড়িটি ২০১১-য় প্রথম বিক্রি করা হয় অনন্তনাগের হেভেন কলোনির বাসিন্দা জনৈক জলিল আহমেদ হক্কানিকে। তারপর সাতবার হাতবদল হয় গাড়িটির। শেষ সেটি কেনে দক্ষিণ কাশ্মীরের বিজবেহরার বাসিন্দা সাজ্জাদ ভাট। ৪ ফেব্রুয়ারি অর্থাত বিস্ফোরণের ১০দিন আগে গাড়িটি কেনে সোপিয়ানের সিরাজ-উল-উলুমের পড়ুয়া সাজ্জাদ। শনিবার সাজ্জাদের বাড়িতে তল্লাশি অভিযান চলে এনআইএ, পুলিশের। তবে তার খোঁজ মেলেনি। এনআইএ মুখপাত্রটি জানান, সে জয়েশে যোগ দিয়েছিল বলে শোনা গিয়েছে, সোস্যাল মিডিয়ায় অস্ত্র হাতে তার ছবিও দেখা গিয়েছে।
খবর (News) লেটেস্ট খবর এবং আপডেট জানার জন্য দেখুন এবিপি লাইভ। ব্রেকিং নিউজ এবং ডেলি শিরোনাম দেখতে চোখ রাখুন এবিপি আনন্দ লাইভ টিভিতে
আরও দেখুন
Advertisement
ট্রেন্ডিং
Advertisement
Advertisement
সেরা শিরোনাম
জেলার খবর
খবর
খবর
খবর
Advertisement
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)