ভিমা-কোরেগাঁও মামলা: ‘মূর্খতার একটাই জায়গা, তা হল কংগ্রেস’, সুপ্রিম কোর্টের রায়ের পর রাহুল গাঁধীকে আক্রমণ অমিত শাহর

নয়াদিল্লি: ভিমা-কোরেগাঁও মামলায় পাঁচ বিদ্বজ্জনের গ্রেফতারির প্রসঙ্গে শুক্রবার সুপ্রিম কোর্ট হস্তক্ষেপ না করার সিদ্ধান্ত জানিয়ে দেওয়ার পর কংগ্রেসকে একহাত নিলেন অমিত শাহ। তাঁর কটাক্ষ, ‘মূর্খতার’ একটাই জায়গা। আর তা হল কংগ্রেস। শীর্ষ আদালতের রায়ের প্রেক্ষিতে এদিন একের পর এক টুইটে নিজের প্রতিক্রিয়া জানাতে গিয়ে বিজেপি সর্বভারতীয় সভাপতি বলেন, যারা জাতীয় নিরাপত্তার ইস্যুকে রাজনীতিকরণ করার মতো নিচ মানসিকতা দেখায়, এদিন সুপ্রিম কোর্টের রায়ে তাদের আসল রূপ প্রকাশ পেয়েছে। এবার শহুরে নকশালবাদী নিয়ে কংগ্রেসের নিজেদের অবস্থান স্থির করার সময় এসেছে। There is only one place for idiocy and it's called the Congress. Support ‘Bharat Ke Tukde Tukde Gang’, Maoists, fake activists and corrupt elements. Defame all those who are honest and working. India is a vibrant democracy with a healthy culture of debate, discussion and dissent. However, plotting against the country with the intent to harm our citizens is not one of these. Those who politicised this issue need to apologise. Those who stooped down to the level of polticising an issue of national security have been exposed by the Honourable Supreme Court's decision today. শুধু কংগ্রেস নয়, দলের প্রধান রাহুল গাঁধীরও তীব্র সমালোচনা করেন অমিত শাহ। গতমাসে পাঁচ বিদ্বজ্জনের গ্রেফতারি নিয়ে কেন্দ্রের সমালোচনা করেছিলেন কংগ্রেস সভাপতি। এদিন তার জবাবে বিজেপি সভাপতি বলেন, মূর্খতার একটাই জায়গা। আর তা হল কংগ্রেস। তারা মাওবাদী, ভুয়ো সমাজকর্মী, দুর্নীতিগ্রস্ত ও ভারতকে টুকরো টুকরো করা গোষ্ঠীকে সমর্থন করে চলেছে। একইসঙ্গে, যাঁরা সৎ ও কর্মঠ, তাঁদের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ করার চেষ্টাও চালাচ্ছে কংগ্রেস। বিজেপি সভাপতি যোগ করেন, ভারত হল প্রগতিশীল গণতান্ত্রিক দেশ। এখানে সুস্থ পরিবেশে আলোচনা, বিতর্ক ও সমালোচনা হয়। দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করা ও দেশবাসীর ক্ষতি করা সেই তালিকায় নেই।
Welcome to Rahul Gandhi’s Congress. #BhimaKoregaon https://t.co/eWoeT0qo1L এর আগে, গত ২৮ অগাস্ট, ভারভারা রাও, সুধা ভরদ্বাজ সহ ৫ জন বিদ্বজ্জনের গ্রেফতার করার ঘটনায় প্রতিক্রিয়া জানাতে গিয়ে রাহুল গাঁধী বলেন, এদেশে একটিঅই স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন কাজ করার অনুমতি পাবে। তা হল আরএসএস। বাকি সব সংগঠন বন্ধ। বাকিদের জেলে পুরে দেওয়া হবে। আর অভিযোগ করলেই গুলি করা হবে। এদিন ৫ জন বিদ্বজ্জনকে মহারাষ্ট্র পুলিশের গ্রেফতার করার ঘটনায় হস্তক্ষেপ করবে না বলে জানিয়ে দেয় সুপ্রিম কোর্ট। শীর্ষ আদালত বলেছে, তাঁদের মুক্তি দেওয়ারও প্রশ্ন নেই। এই গ্রেফতারির তদন্তে এসআইটি বা বিশেষ তদন্তকারী দল গঠিত হবে না বলেও আদালত জানিয়ে দিয়েছে। প্রধান বিচারপতি দীপক মিশ্রের নেতৃত্বাধীন ৩ বিচারপতির বেঞ্চ ২:১ অনুপাতে এই সমাজকর্মীদের তৎক্ষণাৎ মুক্তির দাবি খারিজ করে দিয়েছে।
It is high time that the Congress now clears it's stand on this critical issue of Urban Naxalism.





















