(Source: ECI/ABP News/ABP Majha)
Covid Vaccination in India: জুন মাসের মধ্যেই ১০-১২ কোটি কোভিশিল্ডের ডোজ বানাবে সিরাম ইনস্টিটিউট
জুন মাসেই ১০ থেকে ১২ কোটি কোভিশিল্ডের ডোজ তৈরি করে ফেলবে সিরাম ইনস্টিটিউট। জুলাই মাস শেষ হওয়ার আগে ২০ থেকে ২৫ কোটি কোভিশিল্ডের ডোজ উৎপাদন করার লক্ষ্য কেন্দ্রের। অগাস্ট-সেপ্টেম্বর মাসের মধ্যে তৈরি করতে হবে আরও ৩০ কোটি ডোজ। এমনটাই খবর কেন্দ্রীয় সরকার সূত্রের।
নয়াদিল্লি: জুন মাসেই ১০ থেকে ১২ কোটি কোভিশিল্ডের ডোজ তৈরি করে ফেলবে সিরাম ইনস্টিটিউট। জুলাই মাস শেষ হওয়ার আগে ২০ থেকে ২৫ কোটি কোভিশিল্ডের ডোজ উৎপাদন করার লক্ষ্য কেন্দ্রের। অগাস্ট-সেপ্টেম্বর মাসের মধ্যে তৈরি করতে হবে আরও ৩০ কোটি ডোজ। এমনটাই খবর কেন্দ্রীয় সরকার সূত্রের।
রাজ্যের স্বাস্থ্য দফতরের বুলেটিন অনুযায়ী পশ্চিমবঙ্গে সংক্রমণ কিছুটা কমেছে। রাজ্যে করোনায় একদিনে মৃত্যু হয়েছে ১৪২ জনের। আক্রান্তের সংখ্যা কমলেও তা স্বস্তিদায়ক নয়। গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে আক্রান্ত হয়েছেন ১১ হাজার ২৮৪ জন। কিন্তু স্বস্তি দিচ্ছে রাজ্যের করোনা মুক্ত হওয়া মানুষের সংখ্যাটা। গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়ে ওঠার সংখ্যা সাড়ে ১৮ হাজারের বেশি। নামছে করোনা সংক্রমণের হারও। রাজ্যের স্বাস্থ্য দফতরের বুলেটিন অনুযায়ী সংক্রমণ-হার নামল ১৫ শতাংশের নীচে।
দ্বিতীয় দফার কার্যত লকডাউনের মধ্যেই রাজ্যে নিম্নমুখী করোনার গ্রাফ! করোনা নিয়ে তীব্র আতঙ্কের মধ্যেই একটু একটু করে মিলছে আশার আলোর। তবে, সংক্রমণ কমলেও, দৈনিক মৃতের সংখ্যা ঘোরাফেরা করছে দেড়শোর আশেপাশে। শুক্রবার একদিনে রাজ্যে মৃত্যু হয়েছে ১৪৫ জনের। শনিবার সংখ্যাটা ছিল ১৪৮। আর গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে মৃত্যু হয়েছে ১৪২ জনের।
এই পরিস্থিতিতে রাজ্যে এসেছে আরও কোভিশিল্ড! পুণের সিরাম ইন্সটিটিউট থেকে ২ লক্ষ ৭০ হাজার ডোজ ভ্যাকসিন রাজ্যে এসেছে। ভ্যাকসিনগুলিকে বাগবাজারের সেন্ট্রাল স্টোরে রাখা হয়েছে। স্বাস্থ্য দফতরের তথ্য অনুযায়ী, রবিবার রাজ্যে ১লক্ষ ৩৪ হাজার ৬৩৯ জন ভ্যাকসিন পেয়েছেন।
অন্যদিকে আজ ভ্যাকসিন নিয়ে বিজ্ঞপ্তি দিয়ে নতুন নির্দেশিকা স্মরণ করাল কেন্দ্র। বাড়ির কাছে ভ্যাকসিন নেওয়ার সুবিধা পাবেন শুধুমাত্র প্রবীণ নাগরিক ও বিশেষভাবে সক্ষমরা। যেখানে সেখানে গিয়ে বেসরকারি হাসপাতালগুলি ভ্যাকসিনেশন ক্যাম্প করতে পারবে না। বেসরকারি হাসপাতালগুলিকে সতর্ক করে ভ্যাকসিনেশন নিয়ে নতুন গাইডলাইন প্রকাশ করল কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রক। যদিও এই গাইডলাইন নিয়ে প্রশ্ন তুলছে চিকিত্সকদের একাংশ।