এক্সপ্লোর
বাতাসে দূষণের পরিমাণ সবচেয়ে কম কোথায়? হদিশ দিলেন বিজ্ঞানীরা
সারা বিশ্বই জর্জরিত দূষণের সমস্যায়। মনুষ্য-কৃত দূষণ মানব সভ্যতাকেই বিপাকে ফেলেছে। এরইমধ্যে পৃথিবীর এমন এক জায়গার হদিশ মিলিছে, যেখানে পৌঁছতে পারেনি বায়ু দূষণের এই ধ্বংসাত্মক প্রভাব। এমন জায়গাটি নির্দিষ্টভাবে চিহ্নিত করা গিয়েছে বলে দাবি করেছেন বিজ্ঞানীরা।
নয়াদিল্লি: সারা বিশ্বই জর্জরিত দূষণের সমস্যায়। মনুষ্য-কৃত দূষণ মানব সভ্যতাকেই বিপাকে ফেলেছে। এরইমধ্যে পৃথিবীর এমন এক জায়গার হদিশ মিলিছে, যেখানে পৌঁছতে পারেনি বায়ু দূষণের এই ধ্বংসাত্মক প্রভাব। এমন জায়গাটি নির্দিষ্টভাবে চিহ্নিত করা গিয়েছে বলে দাবি করেছেন বিজ্ঞানীরা।
সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুসারে কোলোরাডো স্টেট ইউনিভার্সিটির বিজ্ঞানী বিশ্বের সবচেয়ে পরিষ্কার বায়ুর হদিশ পেয়েছেন দক্ষিণ সাগরের ওপরে। গবেষকদের একটি দল জানিয়েছেন, আন্টার্কটিকাকে ঘিরে থাকা এই সাগরের বায়ুমন্ডলীয় অঞ্চলে মানুষের কাজকর্মের ক্ষতিকারক প্রভাব পড়েনি। মনুষ্য-কৃত দূষণের কারণে ক্ষতিকারক কণার ভিড় এই অঞ্চলে নগন্য়।
কলোরাডো স্টেট ইউনিভার্সিটির গবেষকরা এই প্রথম দক্ষিণ সাগরের বায়োএরোসলের গঠন নিয়ে এ ধরনের গবেষণা চালিয়েছেন। গবেষণাকারী একটি জাহাজ তাসমিনিয়া থেকে রওনা দিয়েছিল আন্টার্কটিক আইস এজের ২৪ মাইল (৪০ কিলোমিটার) –এর মধ্যে। উদ্দেশ্য ছিল এয়ার ফিল্টার নমুনা থেকে ব্যাকটেরিয়ায়াল প্রোফাইলিং-এর কাজ করা। কিন্তু বিজ্ঞানীরা দেখেন যে, সেখানকার বায়ু এতটাই পরিষ্কার যে ডিএনএ বিশ্লেষণের মতো তেমন কিছু নেই।
কোলোরাডো স্টেট ইউনিভার্সিটির অধ্যাপক সোনিয়া ক্রেইডেনওয়েইস ও তাঁর দল দক্ষিণ সাগরে বায়োএরোসেল গঠন সংক্রান্ত এ ধরনের প্রথম গবেষণা চালাতে গিয়ে এমন একটি পকেট চিহ্নিত করেছেন। জীবাশ্ম জ্বালানির ব্যবহার, নির্দিষ্ট কিছু শষ্য রোপন, সার উত্পাদনের মতো মানুষের কাজকর্মের ফলে যে এরোসেল কণা তৈরি হয়, তা এই অঞ্চলের সীমাস্তরে অনুপস্থিত ছিল।
খবর (News) লেটেস্ট খবর এবং আপডেট জানার জন্য দেখুন এবিপি লাইভ। ব্রেকিং নিউজ এবং ডেলি শিরোনাম দেখতে চোখ রাখুন এবিপি আনন্দ লাইভ টিভিতে
আরও দেখুন
Advertisement
ট্রেন্ডিং
Advertisement
Advertisement
সেরা শিরোনাম
জেলার
জেলার
জেলার
শিক্ষা
Advertisement