Bangladesh Situation Updates: 'Shoot on Sight' অর্ডার বাংলাদেশে, মৃত বেড়ে ১১৫, কার্ফু চলাকালীনই সরকারি ছুটির ঘোষণা হাসিনা সরকারের
Bangladesh Anti Quota Protests: সংরক্ষণ বিরোধী আন্দোলন ঘিরে পরিস্থিতি থিতিয়ে আসার কোনও লক্ষণ এই মুহূর্তে চোখে পড়ছে না।
![Bangladesh Situation Updates: 'Shoot on Sight' অর্ডার বাংলাদেশে, মৃত বেড়ে ১১৫, কার্ফু চলাকালীনই সরকারি ছুটির ঘোষণা হাসিনা সরকারের Bangladesh Situation Death toll rises again shoot on sight order issued to police Bangladesh Situation Updates: 'Shoot on Sight' অর্ডার বাংলাদেশে, মৃত বেড়ে ১১৫, কার্ফু চলাকালীনই সরকারি ছুটির ঘোষণা হাসিনা সরকারের](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2024/07/21/99178d72ee9c3a655b1905ff5088c8b31721542009067338_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
ঢাকা: সংরক্ষণ বিরোধী আন্দোলনের উত্তাপ লাগাতার বেড়েই চলেছে। শনিবার সন্ধে পর্যন্ত মৃতের সংখ্যা বেড়ে হয়েছে ১১৫। সেই আবহেই বাংলাদেশ পুলিশকে 'শ্যুট অন সাইট'-এর নির্দেশ দিল শেখ হাসিনার সরকার। শুক্রবার থেকে কার্ফু জারি হয়েছে গোটা দেশে। রবিবার সকাল পর্যন্ত কার্ফু জারি থাকার কথা। সেই আবহে ২১ এবং ২২ জুলাই, দু'দিনের সরকারি ছুটিরও ঘোষণা করা হল। (Bangladesh Situation Updates)
সংরক্ষণ বিরোধী আন্দোলন ঘিরে পরিস্থিতি থিতিয়ে আসার কোনও লক্ষণ এই মুহূর্তে চোখে পড়ছে না। গোটা দেশে ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধ রাখা হলেও, সমাজবাধ্যমে অশান্তি, হিংসার খবর উঠে আসছে এদিক ওদিক থেকে। সেই আবহেই দু'দিনের সরকারি ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে বলে জানিয়েছে সংবাদ সংস্থা রয়টার্স। ওই সময় কালে শুধুমাত্র জরুরি পরিষেবায় অনুমোদন দেওয়া হয়েছে বলে খবর। (Bangladesh Anti Quota Protests)
অন্য দিকে, সংবাদ সংস্থা AP জানিয়েছে, বাংলাদেশ সরকার পুলিশকে 'শ্যুট অন সাইট'-এর নির্দেশ দিয়েছে। The Gurdian আওয়ামি লিগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের সঙ্গে যোগাযোগ করতে সফল হয়। চরম পরিস্থিতিতে, কার্ফু লঙ্ঘিত হলে পুলিশকে গুলি চালানোর অবনুমতি দেওয়া হয়েছে বলে স্বীকার করেছেন তিনি।
এখনও পর্যন্ত হতাহতের সঠিক পরিসংখ্যান প্রকাশ করেনি বাংলাদেশ সরকার। তবে ১১৫ জন মারা গিয়েছেন বলে বিভিন্ন সূত্র থেকে জানা যাচ্ছে। আহত হয়েছেন প্রায় ১৫০০ মানুষ। রাজধানী ঢাকা-সহ অন্য শহরের রাস্তায় পুলিশ এবং সেনা ঘুরে বেড়াচ্ছে বলে খবর। শনিবার দুপুরে কিছু ক্ষণের জন্য ঢাকায় কার্ফু শিথিল করা হয়, যাতে মানুষ জরুরি জিনিসপত্র জোগাড় করতে পারেন। দেশের নাগরিকদের বাড়ি থেকে বেরোতে নিষেধ করা হয়েছে। সবরকমের জমায়েত, বিক্ষোভ নিষিদ্ধ করেছে সরকার। বৃহস্পতিবার রাত থেকেই সেখানে ইন্টারনেট, সোশ্যাল মিডিয়া বন্ধ। এমনকি বেশ কিছু জায়গায় ফোনের নেটওয়র্কও কাজ করছে না বলে জানা গিয়েছে।
তবে অশান্তি এখনও পর্যন্ত থামেনি। এর ফলে বাংলাদেশের সমস্ত স্কুল-কলেজ বন্ধ রাখা হয়েছে অনির্দিষ্ট কালের জন্য। কলকাতা-ঢাকা মৈত্রী এক্সপ্রেস এবং কলকাতা-খুলনা বন্ধন এক্সপ্রেস বাতিল করা হয়েছে। প্রয়োজন ছাড়া ভারতীয়দের বাইরে বেরোতে নিষেধ করেছে ভারতীয় হাইকমিশন। গত ১০ বছরে বাংলাদেশ এমন পরিস্থিতির মুখোমুখি হয়নি বলে মত আন্তর্জাতিক মহলের।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)