![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
Odisha Covid19 Crisis : করোনা রোগীর চুল বাঁধছেন-দাড়ি কাটছেন স্বাস্থ্যকর্মীরা, ভিডিয়ো ভাইরাল সোশ্যাল মিডিয়ায়
নার্সিং ডিউটির পাশাপাশি চলল কোভিড রোগীদের পরিচর্যা। যাতে হাত লাগালেন খোদ স্বাস্থ্যকর্মীরা। এমনই ছবি দেখা গিয়েছে, ওড়িশার ব্রহ্মপুরের এমকেসিজি মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে।
![Odisha Covid19 Crisis : করোনা রোগীর চুল বাঁধছেন-দাড়ি কাটছেন স্বাস্থ্যকর্মীরা, ভিডিয়ো ভাইরাল সোশ্যাল মিডিয়ায় Covid19: Healthcare workers braid hair, shave beard of COVID-19 patients in Odisha's Ganjam Odisha Covid19 Crisis : করোনা রোগীর চুল বাঁধছেন-দাড়ি কাটছেন স্বাস্থ্যকর্মীরা, ভিডিয়ো ভাইরাল সোশ্যাল মিডিয়ায়](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2021/06/04/9446f2bba60261a1fedc5743ec2da938_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
গনজাম : ওষুধ খাওয়ানোর পাশাপাশি চলছে শরীরের পরিচর্যা। করোনা রোগীর চুল বাঁধছেন, দাড়ি কাটছেন স্বাস্থ্যকর্মীরা। এমনই বিরল দৃশ্য ধরা পড়েছে ওড়িশার গনজাম জেলার এক হাসপাতালে।
অভিযোগের অভাব নেই। করোনা রোগীর চিকিৎসা নিয়ে প্রায়শই হাজারো অভিযোগ শোনা যায় পরিবারের তরফে। কেউ কেউ বলেন, সংক্রমণের ভয়ে বেশিক্ষণ ওয়ার্ডে থাকেন না স্বাস্থ্যকর্মীরা। এবার সেই চিন্তাধারাকে ভুল প্রমাণিত করল ওড়িশার এক হাসপাতাল। যেখানে কোভিডে আক্রান্ত বয়স্ক রোগীর দাড়ি কাটতে দেখা গেল স্বাস্থ্যকর্মীদের। কেউ আবার মহিলার চুলে বিনুনি বেঁধে দিলেন। সম্প্রতি এই ভিডিয়ো ভাইরাল হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। যা দেখে স্বাস্থ্যকর্মীদের কুর্নিশ জানিয়েছেন নেটিজেনরা।
নার্সিং ডিউটির পাশাপাশি চলল কোভিড রোগীদের পরিচর্যা। যাতে হাত লাগালেন খোদ স্বাস্থ্যকর্মীরা। এমনই ছবি দেখা গিয়েছে, ওড়িশার ব্রহ্মপুরের এমকেসিজি মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে। স্বাস্থ্যকর্মীদের ওই উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছে জেলা প্রশাসন। এই ভিডিয়োর বিষয়ে মুখ খুলেছেন গনজামের সাব কালেক্টর ভি কীর্তি ভাসান। তিনি বলেন, ''এমকেসিজি মেডিক্যাল কলেজে এই ধরনের উদ্যোগ সবার কাছে একটা দৃষ্টান্ত। রাজ্যের অন্য হাসপাতালগুলিতেও এই ধরনের উদ্যোগ নেওয়ার কথা বলব। স্বাস্থ্যকর্মীদের এই উদ্যোগের প্রশংসা করেছেন খোদ রাজ্যের মুখ্যসচিব।''
এদিকে, মঙ্গলবারই রাজ্যের শহুরে বিক্রেতাদের জন্য প্যাকেজ ঘোষণা করেছেন ওড়িশার মুখ্যমন্ত্রী নবীন পটনায়েক। তিনি জানিয়েছেন, কোভিডের কারণে আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত দোকানি বা বিক্রেতাদের জন্য ব্যবস্থা নেবে সরকার। এদের জন্য ২৬.২৯ কোটি টাকার আর্থিক সাহায্য করা হবে। চিফ মিনিস্টার রিলিফ ফান্ড থেকে এই আর্থিক সাহায্য দেওয়া হবে শহরের বিক্রেতাদের। এই বিশেষ প্যাকেজের মাধ্যমে উপকৃত হবেন ৮৭,৬৫৭ জন।
ওড়িশার বর্তমান পরিস্থিতি বলছে, কোভিডকালে দোকানপাট বন্ধ হওয়ায় সবথেকে বেশি আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন ছোট ব্যবসায়ী, ফুটপাথের বিক্রেতারা। রাজ্যে করোনা পরিস্থিতির কথা মাথায় রেখে আাগামী ১৭ জুন পর্যন্ত কিছু জেলায় লকডাউন জারি রেখেছে সরকার। অত্যাবশ্যকীয় পণ্য ছাড়াও মুদি দোকান খোলার অনুমতি দেওয়া হয়েছে রাজ্যে। তবে তা সকাল ১১টা পর্যন্ত খোলা রাখার অনুমতি দেওয়া হয়েছে।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)