![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
Spike NLOS Missile:পাহাড়ের আড়ালে লুকোনো শত্রু-টার্গেট নিকেশ নয়া ক্ষেপণাস্ত্র ভারতীয় বায়ুসেনার, SPIKE NLOS মিসাইল!
Indian Air Force:শত্রুপক্ষ কি পাহাড়-পর্বতের আড়ালে ঘাপটি মেরে রয়েছে? চিন্তা নেই। কারণ ভারতীয় বায়ুসেনার হাতে এসে গেল ইজরায়েলি 'স্পাইক নন লাইন অফ সাইট' (NLOS) অ্যান্টি ট্যাঙ্ক গাইডেড মিসাইল।
![Spike NLOS Missile:পাহাড়ের আড়ালে লুকোনো শত্রু-টার্গেট নিকেশ নয়া ক্ষেপণাস্ত্র ভারতীয় বায়ুসেনার, SPIKE NLOS মিসাইল! IAF Receives Israeli Spike Non Line Of Sight Missile To Boost Its Capability To Destroy Hidden Enemy Targets Spike NLOS Missile:পাহাড়ের আড়ালে লুকোনো শত্রু-টার্গেট নিকেশ নয়া ক্ষেপণাস্ত্র ভারতীয় বায়ুসেনার, SPIKE NLOS মিসাইল!](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2023/08/03/c09ca937141c996fa7b48d0b2988d8c61691070345423482_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
নয়াদিল্লি: শত্রুপক্ষ কি পাহাড়-পর্বতের আড়ালে ঘাপটি মেরে রয়েছে? চিন্তা নেই। কারণ ভারতীয় বায়ুসেনার হাতে এসে গেল ইজরায়েলি 'স্পাইক নন লাইন অফ সাইট' (NLOS) অ্যান্টি ট্যাঙ্ক গাইডেড মিসাইল। এর সাহায্য়ে পাহাড়ের আড়ালে লুকিয়ে থাকা শত্রুপক্ষের যে কোনও টার্গেটকে নিকেশ করা যেতে পারে। সংবাদসংস্থা এএনআই সূত্রে খবর, দ্রুত এটির ট্রায়াল শুরু হবে।
মিসাইল নিয়ে টুকিটাকি...
প্রতিরক্ষা মন্ত্রক সূত্রে খবর, ৩০ কিলোমিটার দূরত্বে আক্রমণ হানতে সক্ষম এই ক্ষেপণাস্ত্র। আপাতত যা স্থির হয়েছে, তাতে রাশিয়ার তৈরি Mi-17V5 হেলিকপ্টারের সঙ্গে এই ক্ষেপণাস্ত্রগুলি জুড়ে দেওয়া হবে। বিশেষজ্ঞদের ধারণা, এই হেলিকপ্টার থেকে NLOS অ্যান্টি ট্যাঙ্ক গাইডেড মিসাইল নিক্ষেপ করা হলে বহু দূরের টার্গেটও ধ্বংস করা সম্ভব হবে। সোজা কথায়, শত্রুপক্ষকে নিকেশ করতে Mi-17V5 এবং NLOS অ্যান্টি ট্যাঙ্ক গাইডেড মিসাইলের যুগলবন্দি দুরন্ত কার্যকরী হতে চলেছে, আশা ক্ষেপণাস্ত্র বিশেষজ্ঞদের। বিশেষত যে সব টার্গেট পাহাড়-পর্বতের আড়ালে থাকবে, সেইগুলি ধ্বংস করতে এর জুড়ি মেলা ভার।
আরও যা...
বছরদুয়েক আগে এই ক্ষেপণাস্ত্রটি নিয়ে উৎসাহ দেখাতে শুরু করেছিল ভারতীয় বায়ুসেনা। পূর্ব লাদাখে, প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা বরাবর যখন চিনা লালফৌজ কাতারে কাতারে ট্যাঙ্ক এবং ইনফ্যান্ট্রি কমব্যাট ভেহিকল এনে জড়ো করছিল, তখন থেকেই এই মিসাইল নিয়ে উৎসাহ বাড়ে ভারতীয় বায়ুসেনার। সে দিক থেকে দেখলে, এই ক্ষেপণাস্ত্র হাতে পাওয়ার অর্থ IAF-এর শক্তিবৃদ্ধি। তবে সূত্রের খবর, আপাতত হাতেগোনা কয়েকটি ক্ষেপণাস্ত্র অর্ডার করা হয়েছে। যা শোনা যাচ্ছে, তাতে 'মেক ইন ইন্ডিয়া' উদ্যোগের মাধ্যমে এই ক্ষেপণাস্ত্রের ভাঁড়ার বাড়ানোর চেষ্টা করবে ভারতীয় নিরাপত্তা বাহিনী। ক্ষেপণাস্ত্রটি আকাশ থেকে ছোড়া হয়। 'টার্গেট' থাকে মাটির উপর। স্ট্যান্ডঅফ হয়ে রয়েছে এমন দূরত্বে নিশানা হানতে পারে NLOS। শত্রুপক্ষের ট্যাঙ্ক বাহিনীর বড়সড় ক্ষতি করতে পারে। আটকাতে পারে অন্যান্য আগ্রাসনও। প্রসঙ্গত, ভারতীয় সেনা ও ভারতীয় বায়ুসেনা, দু'তরফই দেশীয় ও বিদেশি অস্ত্রের ব্যবস্থা করে দ্রুত নিজেদের সমরাস্ত্র ভাণ্ডার আরও বাড়ানোর দিকে নজর দিয়েছে। প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখায় চিনের সঙ্গে অশান্তির পর এই দিকে বেশি করে নজর দেওয়া হয়। তবে ভারতীয় রসদ ব্যবহার করে এখানকার কারখানাতেই যাতে এই অত্য়াধুনিক প্রযুক্তিনির্ভর অস্ত্র তৈরি করা যায়, সে দিকে বেশি জোর দিয়েছে ভারতীয় বায়ুসেনা। সেই পথে এগিয়ে NLOS অ্যান্টি ট্যাঙ্ক গাইডেড মিসাইল-ও ভারতে তৈরি হয় কিনা, সেটাই দেখার।
আরও পড়ুন:ফের দুর্ঘটনা মা ফ্লাইওভারে, বেপরোয়া গাড়ির ধাক্কায় জখম ২ বাইক আরোহী
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)