![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
Covaxin Update: 'গুণগত মান খারাপ' কোভ্যাক্সিনের বেশ কিছু ব্যাচের, অভিযোগ নস্যাৎ ভারত বায়োটেকের
কেন্দ্রের কোভিড প্রতিষেধক টাস্ক ফোর্সের প্রধান এন কে অরোরা জানিয়েছিলেন মান খারাপের জেরেই ছাড়পত্র পায়নি ভ্যাকসিন।
![Covaxin Update: 'গুণগত মান খারাপ' কোভ্যাক্সিনের বেশ কিছু ব্যাচের, অভিযোগ নস্যাৎ ভারত বায়োটেকের Bharat Biotech rejects charges that some batches of Covaxin weren't of right quality and slowed supply Covaxin Update: 'গুণগত মান খারাপ' কোভ্যাক্সিনের বেশ কিছু ব্যাচের, অভিযোগ নস্যাৎ ভারত বায়োটেকের](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2021/07/23/b5846612792b6ec5ccd00cf0d9c8b65e_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
নিউ দিল্লি: ভারত বায়োটেকের তৈরি কোভ্যাক্সিনের বেশ কয়েকটি ব্যাচের গুণগত মান নিয়ে সম্প্রতি প্রশ্ন উঠেছিল। কেন্দ্রের কোভিড প্রতিষেধক টাস্ক ফোর্সের প্রধান এন কে অরোরা জানিয়েছিলেন মান খারাপের জেরেই ছাড়পত্র পায়নি ভ্যাকসিন। যদিও এই অভিযোগ অস্বীকার করেছে ভারত বায়োটেক। কোভাক্সিনের কিছু ব্যাচের মান নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করার পরে সংস্থার তরফে জানান হয়েছে ২০০ বারেরও বেশিবার ব্যাচের মান নিয়ন্ত্রণের উপর কড়া পর্যবেক্ষণ করা হয়।
এমনকী এরপর ভারত সরকারের সেন্ট্রাল ড্রাগস ল্যাবরেটরিতে পাঠানো হয় নমুনা। সিডিএল অনুমোদন দেওয়ার পরই ব্যাণিজ্যিকভাবে মুক্তি পায় কোভ্যাক্সিন ডোজের ব্যাচ। সম্প্রতি বেশ কিছু সংবাদমাধ্যমে দাবি করা হয়েছিল যে কোভ্যাক্সিনের প্রথম কয়েকটি ব্যাচ গুণমান ঠিক না থাকায় ছাড়পত্র পায়নি। ফলে কোভ্যাক্সিন উৎপাদনের ক্ষেত্রে ঘাটতি দেখা দেয়।
এদিকে ভারত বায়োটেকের তরফে বলা হয়েছে, এই বছরের জুনের শুরু থেকে, কোভাক্সিনের উৎপাদন দেশের অন্যান্য এলাকাতেও শুরু হয়েছে। শুধু তাই নয়, কোভ্যাক্সিন উৎপাদন টেস্টিং, রিলিজ, অনুমোদন এবং সরবরাহের জন্য ১২০ দিনের একটি টাইমলাইনও থাকে।"সংস্থার তরফে বলা হয়েছে, "ভুয়ো, মিথ্যা এবং বিভ্রান্তিকর বিবৃতি আমাদের জনগণের মধ্যে আতঙ্ক সৃষ্টি করছে। এটি একটি অনিচ্ছাকৃত ঘটনার সৃষ্টি করছে। যার ফলে ভ্যাকসিন নিয়ে দ্বিধার সৃষ্টি হচ্ছে।"
কোভ্যাক্সিন প্রতিষেধকের কার্যকারিতা প্রায় ৭৭.৮ শতাংশ বলে দাবি ভারত বায়োটেক সংস্থার। ডেল্টার প্রজাতিগুলির ক্ষেত্রে এর কার্যকারিতা ছিল প্রায় ৬৫.২ শতাংশ। এর আগেই ভারত বায়োটেক দাবি করেছিল, তাদের কোভ্যাক্সিন প্রতিষেধক ডেল্টা প্লাস প্রজাতিকে রুখে দিতে সক্ষম।
উল্লেখ্য, ভারত ছাড়া ফিলিপিন্স, ইরান, মেক্সিকো, সংযুক্ত আরব আমিরশাহির মতো অন্তত ১৬টি দেশে তাদের প্রতিষেধক জরুরি ভিত্তিতে ব্যবহারের ছাড়পত্র পেয়েছে। এদিকে, ভারতের তৈরি কোভ্যাক্সিন টিকার ট্রায়াল শুরু হচ্ছে বাংলাদেশেও। সম্প্রতি বাংলাদেশের মেডিক্যাল অ্যান্ড রিসার্চ কাউন্সিল এই অনুমোদন দিয়েছে বলে খবর। বাংলাদেশে ১৮ ঊর্ধ্বদের উপর এই টিকার ট্রায়াল করা হবে।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)