Rajasthan Rape Case: স্বামী-সন্তানের সামনেই মহিলাকে ‘গণধর্ষণ’
রাজস্থানের (Rajasthan) ডিজিপিকে অবিলম্বে এফআইআর করার নির্দেশ দিয়েছে জাতীয় মহিলা কমিশন। অবিলম্বে অভিযুক্তদের গ্রেফতারেরও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
ধৌলপুর: রাজস্থানের (Rajasthan) ধৌলপুরে (Dhoulpur) মাথায় বন্দুক ঠেকিয়ে স্বামী-সন্তানের সামনেই মহিলাকে ‘গণধর্ষণ’-এর (Gang Rape) অভিযোগ। রাজস্থানের (Rajasthan) ডিজিপিকে অবিলম্বে এফআইআর করার নির্দেশ দিয়েছে জাতীয় মহিলা কমিশন। অবিলম্বে অভিযুক্তদের গ্রেফতারেরও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। রাজস্থান পুলিশের ডিজিকে চিঠি জাতীয় মহিলা কমিশন নির্যাতিতা ও তাঁর পরিবারকে পুলিশি নিরাপত্তা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে। পাশাপাশি অগ্রগতি জানতে চেয়ে চিঠিতে লেখা হয়েছে, ‘তদন্তে কী পদক্ষেপ পুলিশের, সাত দিনের মধ্যে জানান।’
রবিবার বালুরঘাটেও এণন একটি ঘটনা প্রকাশ্যে আসে। ২০১৫ সালের ৩রা অগাস্ট দক্ষিণ দিনাজপুরের (South Dinajpur) হিলি থানার তিওরের ধীরেন মহন্ত চ্যারিটেবল সোসাইটির কর্নধার দিলীপ মহন্তের বিরুদ্ধে হোমের নাবালিকা মেয়েদের যৌন হেনস্থা করার অভিযোগ ওঠে। হোমের মেয়েদের সাথে নিয়মিত যৌন হেনস্থা করা হত বলেও অভিযোগ ওঠে অভিযুক্ত দিলীপ মহন্তের বিরুদ্ধে।
এই ঘটনায় হোমের পাঁচ নাবালিকা ছাড়াও হোমের সুপার ভক্তি সরকার লাহা এই ব্যাপারে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন হিলি থানায়। দীর্ঘ সাত বছর এই মামলা চলার পর আজ সেই মামলায় হোমের কর্নধারকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের আদেশ দিল বালুরঘাট জেলা আদালত। দক্ষিণ দিনাজপুরের হিলি থানার তিওড়ে অবস্থিত ধীরেন মহন্ত চ্যারিটেবল সোসাইটির কর্নধার দিলীপ মহন্ত সহ মোট তিনজনকে গতকাল দোষী সাব্যস্ত করার পর এদিন সাজা ঘোষণা করে আদালত।
সম্প্রতি নাবালিকাকে ধর্ষণ করে খুনের অভিযোগে উত্তাল হয়ে উঠেছে দিল্লিতেও। ওল্ড নাঙ্গাল গ্রামে খুন করার পর নির্যাতিতার পরিবারকে চাপ দিয়ে দেহ দাহ করা হয় বলে অভিযোগ। ঘটনায় জড়িত সন্দেহে এক পুরোহিতকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। ঘটনার প্রতিবাদে পথে নামেন এলাকার বাসিন্দারা।
৯ বছরের ওই নাবালিকার বাড়ি দিল্লির ক্যান্টনমেন্ট এলাকার পুরানা নাঙ্গলে। গ্রামে তার বাবা -মায়ের সাথে শ্মশানের সামনে একটি ভাড়া বাড়িতে থাকত মেয়েটির পরিবার। রবিবার সন্ধেয় শ্মশানের কুলার থেকে পানীয় জল আনতে যায় সে। তারপর আর ফেরেনি। পরিবারের দাবি, কয়েকজন এসে নাবালিকার মাকে শ্মশানে ডেকে নিয়ে যায়। অভিভাবককে জানানো হয়, জল নিতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মারা গেছে নাবালিকা। পরিবারের লোকের অভিযোগ, মৃতের মাকে বোঝানো হয়, মামলা দায়ের করলে ময়নাতদন্ত হবে। তাহলে তাঁর মেয়ের অঙ্গ চুরি করা হবে। তাই অবিলম্বে তার দেহ দাহ করে দেওয়া হোক। এই নিয়েই শুরু হয় বিতর্ক।