![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
Israel Hamas War: সুড়ঙ্গপথে হামাস হানা ইজরায়েলে! কেন হোঁচট খেল 'আয়রন ডোম'
Israel Palestine War:২০১৪ সালের পর, এত বড় যুদ্ধ এই প্রথম দেখছে ইজরায়েল। হামাসের অতর্কিত হানার পরেই পাল্টা হামলা চালিয়েছে ইজরায়েলও
![Israel Hamas War: সুড়ঙ্গপথে হামাস হানা ইজরায়েলে! কেন হোঁচট খেল 'আয়রন ডোম' Israel Hamas War, How did Hamas attack Israel bypassing Mossad Network Using Underground tunnel Israel Hamas War: সুড়ঙ্গপথে হামাস হানা ইজরায়েলে! কেন হোঁচট খেল 'আয়রন ডোম'](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2023/10/12/b6a00ff9780687d5a64c7378f2c901cd1697084944618385_original.png?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
নয়াদিল্লি: মোসাদ। ইজরায়েলের (Israel) এই গুপ্তচর সংস্থার নজরদারি নিয়ে রয়েছে বিভিন্ন চমৎকার কাহিনী। কিন্তু এই মোসাদের (Mosad) কড়া নজর এড়িয়ে কীভাবে হামলা চালাল হামাস? উত্তর লুকিয়ে মাটির নীচে। সুড়ঙ্গপথে কড়া নজরদারি এড়িয়ে, সবরকম প্রতিরক্ষা স্তর ভেদ করে ইজরায়েলে হামলা চালিয়েছে হামাস জঙ্গিরা। ১৯ মিনিটে অন্তত ৫ হাজার রকেট এসে ছিন্নভিন্ন করেছে ইজরায়েলের মাটি।
প্রায় দশ বছর। ২০১৪ সালের পর, এত বড় যুদ্ধ এই প্রথম দেখছে ইজরায়েল। হামাসের অতর্কিত হানার পরেই পাল্টা হামলা চালিয়েছে ইজরায়েল। অবিরাম ইজরায়েল গোলা-বর্ষণে তছনছ হয়ে চলেছে গাজা স্ট্রিপ। এই পরিস্থিতিতেও বারবার প্রশ্ন উঠছে, ইজরায়েল অত্যাধুনিক প্রতিরক্ষা স্তর ভেদ করে কীভাবে এমন বড়সড় হামলা চালাতে পারল হামাস? কোন পথে, কীভাবে ইজরায়েলে ঢুকে পড়ল হামাসের (Hamas) হানাদার বাহিনী?
[/yt]
এই হামলার পিছনে নাকি রয়েছে হামাসের দীর্ঘদিন ধরে তিলে তিলে নেওয়া প্রস্তুতি। মাটির নীচে তৈরি করা হয়েছে এই সুড়ঙ্গ। সূত্রের খবর, সীমান্ত এলাকায় ২টো সুড়ঙ্গ খুঁড়েছিল তারা। সেই পথেই ইজরায়েলে ঢোকে ৭০ জন হামাস জঙ্গি। গাজা ও ইজরায়েল সীমান্তের এই জায়গাতেই খোঁড়া হয় সেই সুড়ঙ্গ।
ভূপৃষ্ঠ থেকে ১০০ মিটার নীচে তৈরি এই টানেল। উচ্চতায় ৬ ফুট ও চওড়ায় আড়াই ফুট। টানেলের দেওয়ালে থরে থরে সাজানো মিসাইল। সুড়ঙ্গের প্রান্তে গাজা সীমান্তে তখন হামলার জন্য় প্রস্তুত প্রায় হাজার খানেক হামাস যোদ্ধা। এইখানেই হিসেব গন্ডগোল হয়ে যায় ইজরায়েলের। হামলা চালায় হামাস বাহিনী।
আলোচনায় এসেছে আয়রন ডোমও (Iron Dome)। ইজরায়েলের এই অত্যাধুনিক প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা বারবার চর্চিত হয়েছে বিশ্বে। ইজরায়েল লক্ষ্য করে ছোড়া যে কোনও মিসাইলকে মাঝ আকাশেই ধ্বংস করে দেওয়ার ক্ষমতা রাখে এই প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা। রাফাল অ্যাডভান্সড ডিফেন্স সিস্টেমস এবং ইজরায়েল এরোস্পেস ইন্ডাস্ট্রিজের যৌথ উদ্যোগে তৈরি করা হয়েছিল এই প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাটি। আশেপাশে ন্য়ূনতম ৪ কিলোমিটার থেকে সর্বোচ্চ ৭০ কিলোমিটার দূরত্ব থেকে ছোড়া ক্ষেপণাস্ত্র সনাক্ত করতে পারে এই সিস্টেম। দিনে, রাতে এবং সমস্ত আবহাওয়াতেই একই ভাবে কাজ করে চলে আয়রন ডোম। ২০১১ সালের ২৭ মার্চ ইজরায়েলে প্রথম এই প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা বসানো হয়। তারপর থেকে বারবার নিজের দক্ষতার পরিচয় দিয়েছে আয়রন ডোম। কিন্তু, শনিবারের বিধ্বংসী হামলায় ব্য়র্থ হয়ে পড়ে এটিও। মাত্র ১৯ মিনিটে প্রায় ৫ হাজার রকেট ছোড়া হয়েছিল। ফলে সবকটিকে নিষ্ক্রিয় করতে বিফল হয় আয়রন ডোম।
আরও পড়ুন: বক্সারের কাছে বেলাইন নর্থ-ইস্ট সুপারফাস্ট! ফিরল বালেশ্বর-আতঙ্ক?
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)