Kolkata: মুনমুন সেনের আবাসনে হাঙ্গামার ঘটনায় গ্রেফতার ৪
Kolkata: বালিগঞ্জের অভিজাত আবাসনে ফুড ডেলিভারি বয়ের সঙ্গে নিরাপত্তা রক্ষীর বচসাকে ঘিরে হাঙ্গামার অভিযোগ। শনিবার রাত পৌনে ১০টা নাগাদ ওই ঘটনা ঘটে।

আবির দত্ত, কলকাতা: মুনমুন সেনের আবাসনে হাঙ্গামার ঘটনায় ৪ জনকে গ্রেফতার করল বালিগঞ্জ থানার পুলিশ। অভিযোগ, আবাসনের নিরাপত্তা রক্ষীর সঙ্গে বচসা বাধে এক ফুড ডেলিভারি বয়ের। অভিযুক্ত কয়েকজন সঙ্গীকে ডেকে আনেন। রক্ষীর সঙ্গে ধাক্কাধাক্কিও হয় তাঁদের। রাতেই থানায় অভিযোগ জানান অভিনেত্রী।
বালিগঞ্জের অভিজাত আবাসনে ফুড ডেলিভারি বয়ের সঙ্গে নিরাপত্তা রক্ষীর বচসাকে ঘিরে হাঙ্গামার অভিযোগ। শনিবার রাত পৌনে ১০টা নাগাদ ওই ঘটনা ঘটে। পুলিশ সূত্রে খবর, বালিগঞ্জ সার্কুলার রোডে অভিনেত্রী ও প্রাক্তন তৃণমূল সাংসদ মুনমুন সেন যে আবাসনে থাকেন, সেখানে আচমকাই এক ফুড ডেলিভারি বয় ঢুকে পড়েন। নিরাপত্তা রক্ষী দেখতে পেয়ে ওই যুবককে তল্লাশি করতে গেলে বচসা বেঁধে যায়। অভিযোগ, সেই ফুড ডেলিভারি বয় কয়েকজন সঙ্গীকে ডেকে আনেন। শুরু হয়ে যায় রক্ষীর সঙ্গে তাঁদের ধাক্কাধাক্কি।
আবাসন চত্বরে এই পরিস্থিতি দেখে মুনমুন সেন ফোন করেন বালিগঞ্জ থানায়। এরপর বালিগঞ্জ থানার পুলিশ যায় ঘটনাস্থলে। সূত্রের খবর, চার অভিযুক্তকে রাতে আটক করে পুলিশ। রবিবার সকালে জিজ্ঞাসাবাদের পর তাঁদের গ্রেফতার করা হয়। ধৃতদের বিরুদ্ধে মারপিট করা সহ একাধিক ধারায় অভিযোগ দায়ের হয়েছে বলে পুলিশ সূত্রে খবর। মুনমুন সেনের আবাসনে এই ঘটনা ঘটায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে।
কিছুদিন আগে একটি বিক্ষিপ্ত ঘটনায় খাবার অর্ডার দিয়ে প্রতারকদের খপ্পরে পড়তে হয়েছিল দমদমের এক বাসিন্দাকে। চাইনিজ খেতে ইচ্ছা হয়েছিল। খাবার সরবরাহকারী সংস্থার অ্যাপে ১৩০ টাকার খাবার বুক করেছিলেন দমদমের বাসিন্দা উঠতি মডেল শতরূপা দাস। প্রতারকদের খপ্পরে পড়ে অ্যাকাউন্ট থেকে গায়েব ৩০ হাজার টাকা। পিছনে আছে দিল্লির প্রতারকরা, অনুমান পুলিশের । গত ১১ জুলাই খাবারের অর্ডার দিয়ে বেশ খানিকক্ষণ অপেক্ষা করার পর, দমদমের বাসিন্দা ওই মডেলের মোবাইলে আসে খাবার সরবরাহকারী সংস্থার নামে ফোন। সময়ে খাবার সরবরাহ না করতে পারায় দুঃখপ্রকাশ করে তারা। টাকা ফেরত পেতে এনি ডেস্ক, টিম ভিউয়ার কুইক সাপোর্ট নামে দুটি অ্যাপ ডাউনলোড করতে বলা হয়। অ্যাপ ডাউনলোডের পরেই অ্যাকাউন্ট থেকে গায়েব হয়ে যায় ৩০ হাজার টাকা। এই নিয়ে শতরূপা বলেন, "১৩০ টাকা রিফান্ড হওয়ার নামে পুরো ৩০,০০০ টাকা হাতিয়ে নেওয়া হয়। ব্যাঙ্ক ফ্রড ডিপার্টমেন্টে গেছি। কিন্তু এখনও পর্যন্ত কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। ব্লক করে দেওয়ার পর এখনও কল আসছে। বলা হচ্ছে আবারও ওই দু'টো অ্যাপ ডাউনলোড করতে।"






















