এক্সপ্লোর
Advertisement
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
জিডিপি: বিরোধীদের সমালোচনার মধ্যেই অমিত শাহর দাবি, ভারতের অর্থনীতিই সবচেয়ে দ্রুত হারে বাড়ছে
একটি অনুষ্ঠানে তিনি দাবি করেছেন, ২০২৪-এর মধ্যে পাঁচ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার অর্থনীতির লক্ষ্যে পৌঁছে যাওয়া সম্ভব হবে।
![জিডিপি: বিরোধীদের সমালোচনার মধ্যেই অমিত শাহর দাবি, ভারতের অর্থনীতিই সবচেয়ে দ্রুত হারে বাড়ছে Amit shah defends slow economic growth rate জিডিপি: বিরোধীদের সমালোচনার মধ্যেই অমিত শাহর দাবি, ভারতের অর্থনীতিই সবচেয়ে দ্রুত হারে বাড়ছে](https://static.abplive.com/wp-content/uploads/sites/3/2019/11/02201039/amit-shah.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
নয়াদিল্লি: বেশ কিছু সময় ধরেই দেশে আর্থিক বৃদ্ধির হার ঝিমিয়ে পড়েছে। এরইমধ্যে গতকাল শুক্রবার প্রকাশিত পরিসংখ্যান অনুসারে, জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর ত্রৈমাসিকে জিডিপি বৃদ্ধির হার নেমে এসেছে ৪.৫ শতাংশে। গত ছয় বছরে যা সর্বনিম্ন। আর্থিক বৃদ্ধির হারের নিম্নগতি নিয়ে বিরোধী দলগুলি কেন্দ্রের নরেন্দ্র মোদি সরকারকে নিশানা করেছে। বিরোধীদের বক্তব্য, নোট বাতিলের সুদূরপ্রসারী ফল পড়তে শুরু করেছে। শুক্রবার জিডিপি-র পরিসংখ্যান সামনে আসার পর কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী তথা শাসক দল বিজেপির সভাপতি অমিত শাহ দেশের আর্থিক পরিস্থিতি নিয়ে মতামত জানালেন। তিনি বিরোধীদের অভিযোগ খারিজ করে দাবি করেছেন, ভারত বর্তমানে সবচেয়ে দ্রুত হারে বৃদ্ধির পথে এগিয়ে চলা অর্থনীতি। দেশের অর্থনীতির পরিমাণ আরও বৃহত করতে সরকার ধারাবাহিকভাবে প্রয়াস চালাচ্ছে।
একটি অনুষ্ঠানে তিনি দাবি করেছেন, ২০২৪-এর মধ্যে পাঁচ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার অর্থনীতির লক্ষ্যে পৌঁছে যাওয়া সম্ভব হবে। শাহ বলেছেন, 'যখন আমাদের সরকার ক্ষমতায় এসেছিল, তখন দেশের অর্থনীতির পরিমাণ ছিল ২ ট্রিলিয়ন ডলার। বিশ্বে দেশের অর্থনীতি ১১ তম স্থান থেকে সপ্তম স্থানে উঠে এসেছে।'
অমিত শাহ বলেছেন, তাঁদের সরকারের প্রচেষ্টার ফলস্বরূপই আইএমএফের পরিসংখ্যান অনুসারে, ভারতে জিডিপির হাত ৬.১ শতাংশ হারে বৃদ্ধি পাবে, যা চিনের সমান। অমিত শাহ আরও বলেছেন, ২০১৪-তে বিজেপি যখন ক্ষমতায় আসে তখন ৬০ কোটি মানুষের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট ছিল না। তাঁদের সরকার ৬০ কোটি অ্যাকাউন্ট খুলে তাঁদের অর্থব্যবস্থার সঙ্গে যুক্ত করেছে। গত পাঁচ বছরে দেশে পরিকাঠামো সংক্রান্ত বিষয়ে বিশ্বের যে কোনও দেশের তুলনায় বেশি কাজ হয়েছে। আর তা যাচাই করে দেখার জন্য তিনি বিশ্বের অর্থনীতিবিদদের কাছে আর্জি জানিয়েছেন। তিনি আরও বলেছেন, আগে প্রতিদিন গড়ে ১২ কিমি রাস্তা তৈরি হত। এখন এর গতি বেড়ে হয়েছে দৈনিক ২০ কিমি। আগে ৫৫ শতাংশ গ্রামে সড়ক পৌঁছেছিল, তা বেড়ে এখন হয়েছে ৯১ শতাংশ।
খবর (News) লেটেস্ট খবর এবং আপডেট জানার জন্য দেখুন এবিপি লাইভ। ব্রেকিং নিউজ এবং ডেলি শিরোনাম দেখতে চোখ রাখুন এবিপি আনন্দ লাইভ টিভিতে
আরও দেখুন
Advertisement
ট্রেন্ডিং
Advertisement
Advertisement
সেরা শিরোনাম
শিক্ষা
শিক্ষা
জেলার খবর
বীরভূম
Advertisement
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)