এক্সপ্লোর
Advertisement
বিতর্ক অর্থহীন, স্বাধীনতার আগে জিন্নার ছবি টাঙানো হয়েছিল এএমইউয়ে, জনগণের সেন্টিমেন্ট মাথায় রেখে সরিয়ে দেওয়া যায়, বললেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী
লখনউ: মহম্মদ আলি জিন্নার ছবি আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়ে (এএমইউ) থাকা নিয়ে চলতি বিতর্ক অপ্রয়োজনীয় বলে মনে করেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী রামদাস আঠওয়ালে। তিনি মিডিয়াকে আজ বলেন, স্বাধীনতার আগে জিন্নার ছবি টাঙানো হয়েছিল এএমইউয়ে। ফলে এতে অন্যায়ের কিছুই নেই। তবে দেশের জনমত, সেন্টিমেন্ট ওই ছবি রাখার বিরুদ্ধে হলে তাকে মাথায় রেখে তা সরিয়ে দেওয়াই যায়।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদের অফিসে বহু দশক ধরে রাখা জিন্নার ছবিটি সরানোর দাবিতে ক্যাম্পাসে হিন্দু যুব বাহিনীর বিক্ষোভে পড়ুয়াদের আপত্তির পর সংঘর্ষের জেরে উত্তেজনা ছড়িয়েছে। সেই প্রেক্ষাপটেই এই অভিমত আঠওয়ালের।
বিজেপি নেতা, মন্ত্রীদের দলিতের ঘরে যাওয়া, সেখানে পাত পেড়ে বসে খাওয়ার ব্যাপারে তিনি বলেন, দলিতের কুটীরে নেতারা নৈশভোজ করলে ওদের কোনও উপকার হবে না বটে, তবে দলিত ও উচ্চ জাতের মধ্যে সম্পর্ক জোরদার করার লক্ষ্যে এটা শুভ উদ্যোগ।
সুপ্রিম কোর্ট সম্প্রতি এক নির্দেশে তফসিলি জাতি ও উপজাতি নির্যাতন রোধ আইনের গ্রেফতারি সংক্রান্ত ধারা লঘু করে দিয়েছে, এমন অভিযোগ প্রসঙ্গে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী বলেন, ওই আইন চালু করেছিল সংসদ। সরকার রিভিউ পিটিশন পেশ করেছে। আমি দরকার হলে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে অনুরোধ করব এজন্য অর্ডিন্যান্স আনার।
দলিতদের ওপর ৯০ শতাংশ অত্যাচারের অভিযোগই সত্যি বলে উল্লেখ করেন তিনি।
বিজেপি শরিক রিপাবলিকান পার্টি (অম্বেডকর) নেতা আঠওয়ালে জানান, তাঁরা ২০১৯ এর সাধারণ নির্বাচনে উত্তরপ্রদেশে বিজেপি প্রার্থীদের সমর্থন করবেন, দলিত ভোটকে এনডিএ-র ঝুলিতে নিয়ে আসার চেষ্টা করবেন। সমাজবাদী পার্টি-বহুজন সমাজ পার্টি জোট ভোটে কোনও ছাপ ফেলতে পারবে না বলেও দাবি করেন তিনি।
খবর (News) লেটেস্ট খবর এবং আপডেট জানার জন্য দেখুন এবিপি লাইভ। ব্রেকিং নিউজ এবং ডেলি শিরোনাম দেখতে চোখ রাখুন এবিপি আনন্দ লাইভ টিভিতে
আরও দেখুন
Advertisement
ট্রেন্ডিং
Advertisement
Advertisement
সেরা শিরোনাম
জেলার
জেলার
জেলার
জেলার
Advertisement