![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
১৫ দিনের মধ্যে পরিযায়ী শ্রমিকদের ফেরত পাঠাতে হবে, করতে হবে কর্মসংস্থানের ব্যবস্থাও, কেন্দ্র ও রাজ্যগুলিকে নির্দেশ সুপ্রিম কোর্টের
লকডাউন লঙ্ঘন করার দায়ে অভিযুক্ত পরিযায়ী শ্রমিকদের রেহাই দিতে কেন্দ্র ও রাজ্যগুলিকে পরামর্শ দিয়েছে শীর্ষ আদালত
![১৫ দিনের মধ্যে পরিযায়ী শ্রমিকদের ফেরত পাঠাতে হবে, করতে হবে কর্মসংস্থানের ব্যবস্থাও, কেন্দ্র ও রাজ্যগুলিকে নির্দেশ সুপ্রিম কোর্টের Send Migrant Workers Home Within 15 Days, Provide Them Work: SC To Centre, States ১৫ দিনের মধ্যে পরিযায়ী শ্রমিকদের ফেরত পাঠাতে হবে, করতে হবে কর্মসংস্থানের ব্যবস্থাও, কেন্দ্র ও রাজ্যগুলিকে নির্দেশ সুপ্রিম কোর্টের](https://static.abplive.com/wp-content/uploads/sites/3/2020/02/10162555/supreme-court-file-pti.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
নয়াদিল্লি: ১৫ দিনের মধ্যে পরিযায়ী শ্রমিকদের তাঁদের বাসস্থানে ফেরাতে কেন্দ্র ও রাজ্যগুলিকে নির্দেশ দিল সুপ্রিম কোর্ট। একইসঙ্গে, শ্রমিকদের পুনর্বাসন ও তাঁদের দক্ষতা অনুযায়ী কর্মসংস্থানের প্রকল্প রূপায়ণ করারও নির্দেশ দিয়েছে শীর্ষ আদালত।
মঙ্গলবার, বিচারপতি অশোক ভূষণ, বিচারপতি সঞ্জয় কিষাণ কৌল এবং বিচারপতি এম আর শাহের বেঞ্চ কেন্দ্রকে নির্দেশ দেয়, যে রাজ্য যেমন যেমন দাবি করছে, সেই অনুযায়ী, আগামী ২৪-ঘণ্টার মধ্যে ভিন জায়গায় আটকে পড়া পরিযায়ী শ্রমিকদের জন্য অতিরিক্ত ট্রেনের ব্যবস্থা করতে, যাতে তাঁরা নিজেদের বাসা ফিরতে পারেন।
পাশাপাশি, লকডাউন লঙ্ঘন করার দায়ে যে সকল পরিযায়ী শ্রমিকদের বিরুদ্ধে বিপর্যয় মোকাবিলা আইন ধারায় মামলা দায়ের করা হয়েছে, তা যাতে প্রত্যাহার করা যেতে পারে, সেই সম্ভাবনা খতিয়ে দেখতে কেন্দ্র ও রাজ্যগুলিকে পরামর্শ দিয়েছে শীর্ষ আদালত।
বেঞ্চ নির্দেশ দিয়েছে, যে সকল পরিযায়ী শ্রমিক নিজেদের জায়গায় ফিরতে চাইছেন, আজ থেকে আগামী ১৫ দিনের মধ্যে তাঁদের নাম-পরিচয় চিহ্নিতকরণ প্রক্রিয়া শেষ করতে এবং তাঁদের নথিভুক্ত করতে। এছাড়া, তাঁদের ফেরত যাওয়ার জন্য পরিবহণের ব্যবস্থা করারও নির্দেশ দিয়েছে সর্বোচ্চ আদালত।
আদালতের আরও নির্দেশ, পরিযায়ী শ্রমিকদের কল্যাণ ও কর্মসংস্থানের জন্য যথেষ্ট প্রকল্প চালু করতে হবে। এই মামলার পরবর্তী শুনানি জুলাই মাসে রাখা হয়েছে।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)