Actor Dev on Covid19: হোম আইসোলেশনে থাকা রোগী ও তাঁদের পরিবারকে খাবার পৌঁছে দিচ্ছেন দেব
হোম আইসোলেশনে রয়েছেন এমন অনেক করোনা আক্রান্তই, খাবার পেতে সমস্যায় পড়েছেন। তাঁদের কথা ভেবে বাড়ি-বাড়ি খাবার পাঠাচ্ছেন তৃণমূলের তারকা সাংসদ।
মেদিনীপুর: করোনাকালে ফের সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিলেন ঘাটালের তৃণমূল সাংসদ দেব। হোম আইসোলেশনে থাকা রোগীদের কাছে খাবার পৌঁছে দিচ্ছেন তিনি। সেইসঙ্গে ঘাটাল হাসপাতালে ভর্তি রোগীর আত্মীয়দের জন্যও খাবারের ব্যবস্থা করলেন সাংসদ অভিনেতা।
অদৃশ্য এক জীবাণুর বিরুদ্ধে লড়াই করছে মানব সমাজ। এই লড়াইতে প্রয়োজন মানবিকতারও। অন্যের দিকে বাড়িয়ে দেওয়া সাহায্যের একটি হাত, কাজকে আরও সহজ করে তোলে। আর এই কঠিন সময়ে ফের অসহায়দের পাশে দাঁড়ালেন পশ্চিম মেদিনীপুরের ঘাটালের তৃণমূল সাংসদ দেব। জোগান দিচ্ছেন খাবারের।
হোম আইসোলেশনে রয়েছেন এমন অনেক করোনা আক্রান্তই, খাবার পেতে সমস্যায় পড়েছেন। তাঁদের কথা ভেবে বাড়ি-বাড়ি খাবার পাঠাচ্ছেন তৃণমূলের তারকা সাংসদ। তবে শুধু করোনা আক্রান্তদেরই নয়। ঘাটাল মহকুমা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন সমস্ত রোগীর পরিজনদের জন্যও একই উদ্যোগ নিয়েছেন দেব।
নিজস্ব সংসদীয় কেন্দ্র ঘাটাল-সহ রাজ্যের আরও তিন জায়গায় কোভিড কমিউনিটি কিচেন চালু করেছেন দেব। ঘাটাল, দাসপুর ও কলকাতায় খোলা হয়েছে কমিউনিটি কিচেন। সোমবার থেকে চলছে এই পরিষেবা।
দুপুর ও রাত। প্রতিদিন দুবেলার খাবারই পৌঁছে যাচ্ছে হাসপাতালে। গত বছর লকডাউনের সময় বাইরে আটকে থাকা বহু মানুষকে ঘরে ফিরিয়েছিলেন দেব। এবার অভুক্তদের জন্য অন্নের ব্যবস্থা করলেন তিনি। আগের বছরও অতিমারীর সময়ে নিজের নিজের ডেবরার অফিসে আইসোলেশন সেন্টার তৈরি করেছিলেন দীপক অধিকারী। এবার ফের ময়দানে নামলেন করোনা রোগীর সেবায়।
I have converted my office in Debra which is in Ghatal Loksabha Constituency, into an Isolation Centre again this Year.
Along with that we have started Ambulance,Medicine,Oxygen n Food service for the people ..
Pls do contact 🙏🏻 pic.twitter.com/CWDnDhl0eb
">
সম্প্রতি একটি মেয়ের ভিডিও ভাইরাল হয় সোশ্যাল মিডিয়ায়। সেখানে দেখা যায় তিতলি নামের একটি ১০-১২ বছরের মেয়ে তার অসুস্থ বাবার পাশে বসে রয়েছে। জানা যায় চুঁচুড়ার অন্তর বাগানের বাসিন্দা বাবা ও মেয়ে। বাবা জটিল রোগে আক্রান্ত। প্রতিদিন ওষুধের পাশাপাশি তাদের পরিবারের প্রয়োজন খাবার। অর্থের অভাবে খাবার ও ওষুধের খরচ চালানো সম্ভব হচ্ছে না। ভিডিওতে শিশুটিকে বলতে শোনা যায়, বাবা ছাড়া তার কেউ নেই। তাই বাবার যদি কিছু হয়ে গেলে অনাথ হয়ে যাব। তিতলির কাতর আর্তি দেখেই সাহায্য়ের হাত বাড়িয়ে দেন দেব।