![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
Malda: হরিশ্চন্দ্রপুরে তৃণমূল কর্মী নিখোঁজের ঘটনায় চাঞ্চল্য, অপহরণের অভিযোগ পরিবারের
পরিবারের দাবি, কয়েকজনের সঙ্গে ওই ব্যক্তির ব্যবসায়িক শত্রুতা ছিল। সেই কারণেই তাঁকে অপহরণ করা হয়ে থাকতে পারে পরিবারের অভিযোগ।
![Malda: হরিশ্চন্দ্রপুরে তৃণমূল কর্মী নিখোঁজের ঘটনায় চাঞ্চল্য, অপহরণের অভিযোগ পরিবারের Family members abducted after abduction of Trinamool activist in Harishchandrapur Malda: হরিশ্চন্দ্রপুরে তৃণমূল কর্মী নিখোঁজের ঘটনায় চাঞ্চল্য, অপহরণের অভিযোগ পরিবারের](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2021/07/21/505fb978f9d87297d013dd8dfb3197f4_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
অভিজিৎ চৌধুরী, হরিশ্চন্দ্রপুর: মালদার হরিশ্চন্দ্রপুরে স্থানীয় এক তৃণমূল কর্মী ও ব্যবসায়ীর নিখোঁজ হওয়ার ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। গত রবিবার ইটভাটায় যাবেন বলে বাড়ি থেকে বেরিয়েছিলেন ওই তৃণমূল কর্মী। তারপর থেকে তিনি আর বাড়ি ফেরেননি। নিখোঁজের ডায়রি হয়েছে হরিশ্চন্দ্রপুর থানায়। পরিবারের দাবি, কয়েকজনের সঙ্গে ওই ব্যক্তির ব্যবসায়িক শত্রুতা ছিল। সেই কারণেই তাঁকে অপহরণ করা হয়ে থাকতে পারে পরিবারের অভিযোগ।
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, হরিশ্চন্দ্রপুর থানা এলাকার ভালুকা গ্রাম পঞ্চায়েতের হাতি ছাপা গ্রামের বাসিন্দা ইট ব্যবসায়ী তথা এলাকার তৃণমূল নেতা বলে পরিচিত ওই ব্যক্তি। রবিবার সকালে ভাটায় যাচ্ছি বলে বেরিয়ে যান। তারপর কোনও খোঁজ পাওয়া যায়নি। বাধ্য হয়ে স্থানীয় ভালুকা ফাঁড়ি ও হরিশ্চন্দ্রপুর থানা লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। স্থানীয় সূত্রে খবর, বছর খানেক আগে ইট কেনা বেচা সংক্রান্ত বিষয়ে কালিয়াচকের কয়েকজনের সঙ্গে তাঁর বচসা হয়। এছাড়াও সুলতান নগর এলাকাতেও টাকা-পয়সার লেনদেন নিয়েও স্থানীয় এক ব্যবসায়ীর সঙ্গে তাঁর গন্ডগোল ছিল।
নিখোঁজ ওই ব্যক্তির স্ত্রী জানিয়েছেন, “প্রতিদিনের মতো রবিবার সকালে বেরিয়েছিলেন। কিন্তু ৪ দিন পেরিয়ে গেলেও তিনি বাড়ি ফেরেননি। আমাদের মনে হচ্ছে তার নিখোঁজ হওয়ার পিছনে কোন নিশ্চয়ই কারণ আছে। কেউ বা কারা আমার স্বামীকে অপহরণ করেছে। আমরা চাই পুলিশ সঠিক কারণ খুঁজে আমার স্বামীকে উদ্ধার করুক।“ ওই ব্যক্তির ছেলে জানিয়েছেন, “কয়েক বছর আগে ইট কেনা-বেচা সংক্রান্ত ব্যাপারে কালিয়াচকের বেশ কয়েকজন লোকের সঙ্গে আমার বাবার গন্ডগোল হয়।“
স্থানীয় পঞ্চায়েত সদস্য মকবুল হোসেন জানান, “ওই ব্যক্তি এলাকার দুটি বুথের কনভেনার ছিলেন। তার সঙ্গে সঙ্গে সক্রিয় তৃণমূল করতেন। এলাকার বিভিন্ন সালিশি সভায় তাঁকে ডাকা হতো। ব্যবসা সংক্রান্ত কারণে কালিয়াচকের কয়েকজনের সঙ্গে তাঁর বিবাদ হয়েছিল। আশা করছি পুলিশ দ্রুত তদন্ত করে সত্যতা নির্ণয় করবে।“ ঘটনার অভিযোগ পেয়ে হরিশ্চন্দ্রপুর থানা পুলিশ তদন্তে নেমেছে। হরিশ্চন্দ্রপুর থানা আইসি সঞ্জয় কুমার দাস জানান, “অভিযোগ পেয়েছি। সমস্ত দিক খতিয়ে দেখা হচ্ছে।“
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)