![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
Lakshmir Bhandar Scheme: গার্ডিয়ানের নামে স্বাস্থ্যসাথী কার্ডে লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের সুবিধা বাড়ির অন্যদেরও, জানালেন মুখ্যমন্ত্রী
প্রয়োজনে এর মেয়াদ আরও ৩-৪ দিন বাড়ানো হবে। ২৫ থেকে ৬০ সাধারণ মহিলা, যাঁরা এই প্রকল্পের যোগ্য, তাঁরা সবাই এর সুবিধা পাবেন।
![Lakshmir Bhandar Scheme: গার্ডিয়ানের নামে স্বাস্থ্যসাথী কার্ডে লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের সুবিধা বাড়ির অন্যদেরও, জানালেন মুখ্যমন্ত্রী Lakshmir Bhandar Scheme family eligible women to get benefit under single swasthyasathi Card CM Mamata Banerjee Lakshmir Bhandar Scheme: গার্ডিয়ানের নামে স্বাস্থ্যসাথী কার্ডে লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের সুবিধা বাড়ির অন্যদেরও, জানালেন মুখ্যমন্ত্রী](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2021/08/18/5668e52db1f3437b7983b7328f8b3378_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
কলকাতা: দুয়ারে সরকার ক্যাম্প থেকে লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্পের ফর্ম তোলাকে কেন্দ্র করে রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় ভিড়ের চাপে বিশৃঙ্খলার খবর মিলেছে। কোথাও কোথাও কেউ কেউ আহত বা অসুস্থ হয়ে পড়েছেন বলে খবর। শিকেয় উঠেছে কোভিড-বিধি। এই পরিস্থিতিতে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন, প্রকল্পের সুযোগ পাওয়া নিয়ে চিন্তার কিছু নেই। যোগ্য হলে সবাই পাবেন। তিনি আরও বলেছেন, শিবিরে বেশি ভিড় করবেন না। কারণ, কোভিড বিধি চলছে। হাতে এক মাস সময় রয়েছে। ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত চলবে। প্রয়োজনে এর মেয়াদ আরও ৩-৪ দিন বাড়ানো হবে। ২৫ থেকে ৬০ সাধারণ মহিলা, যাঁরা এই প্রকল্পের যোগ্য, তাঁরা সবাই এর সুবিধা পাবেন।
মুখ্যমন্ত্রী বলেছেন, যাঁদের স্বাস্থ্যসাথী কার্ড রয়েছে, তাঁরা তা দেখালেই লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের ফর্ম পাবেন। যাঁরা করেননি তাঁরা স্বাস্থ্যসাথী কার্ড পরিবার হিসেবে করে ফেলতে পারেন। মুখ্যমন্ত্রী বলেছেন, সরকারি চাকরি করেন, পেনশন পান, এমন কেউ ছাড়া সবাই পাবেন লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্পে সুবিধা। তিনি বলেছেন, স্বাস্থ্য কার্ড কোনও পরিবারের বর্ষীয়ান মহিলা অভিভাবকের নামে থাকলে ওই পরিবারের বাকি যে সদস্যরা লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্পের সুবিধা পাওয়ার যোগ্য তাঁরাও ওই একই কার্ডের ভিত্তিতে আবেদন করতে পারবেন।
তিনি এ এ ব্যাপারে ব্যাখ্যা দিতে গিয়ে বলেছেন, হয়ত বাড়ির সবচেয়ে বয়স্ক মহিলার নামে স্বাস্থ্যসাথী কার্ড রয়েছে। সেই পরিবারের ২৫ থেকে ৬০ বছরের অন্য কয়েকজন মহিলা রয়েছেন,যাঁরা লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্পের সুবিধা পাওয়ার যোগ্য। কিন্তু তাঁদের নামে স্বাস্থ্যসাথী কার্ড নেই। এক্ষেত্রে তাঁরা অভিভাবকের নামে বরাদ্দ স্বাস্থ্যসাথী কার্ডেই লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্পের সুবিধা পাবেন।
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছেন, দুয়ারে সরকারের জন্য ২২ হাজারের বেশি ক্যাম্প চলছে। ৩ দিনেই ৪৬ লক্ষ আবেদনপত্র জমা পড়েছে। তিনি বলেছেন, ‘ক্যাম্প ছাড়া অন্য কোথাও থেকে ফর্ম নেবেন না। ওই ফর্মে রয়েছে ইউনিক নম্বর। সেই নম্বরের ফর্ম পূরণ করেই জমা দিতে হবে।
উল্লেখ্য, এবারের বিধানসভা নির্বাচনে দলে নির্বাচনী ইস্তেহারে মহিলাদের জন্য একাধিক প্রকল্পের ঘোষণা করেছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ইস্তেহারে বাংলার মেয়েদের মাসিক টাকা দেওয়ার যেই প্রকল্প ঘোষণা করা হয়েছিল এবার সেই প্রকল্পই চালু হচ্ছে। কয়েকদিন আগে নবান্নের সাংবাদিক বৈঠকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছিলেন, আগামী ১ সেপ্টেম্বর থেকে তা চালু হবে লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্প।
তিনি জানিয়েছিলেন, '১ সেপ্টেম্বর থেকে লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্পে সুবিধা পেতে শুরু করবেন মহিলারা। তার জন্য দরখাস্ত দিতে হবে। দুয়ারে সরকার শুরু হচ্ছে ১৬ অগস্ট থেকে। চলবে ১৫ সেপ্টেম্বর। সেখানে মা–বোনেরা লক্ষ্মীর ভাণ্ডার প্রকল্পের জন্য আবেদন করবেন। তফসিলি জাতি–উপজাতির মহিলারা পাবেন মাসে ১০০০ টাকা। আর সাধারণ পরিবারের মহিলারা মাসিক ৫০০ টাকা পাবেন। স্বাস্থ্যসাথী কার্ড দেখালেই হবে আবেদন করা যাবে।'
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)