Coronavirus Updates: শিশুদের কোভিড চিকিৎসায় ৪০ বেড বাড়ল মালদা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে
উল্লেখ্য, করোনার তৃতীয় ঢেউয়ে বেশি সংখ্যায় শিশুদের আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা। রাজ্যের কোভিড হাসপাতালগুলিতে ৩ মাস থেকে ১২ বছর বয়সীদের জন্য ১০ হাজার কোভিড বেড তৈরি করা হবে বলে জানানো হয়েছে। সদ্যোজাত থেকে ৩ মাস বয়সীদের করোনা চিকিৎসায় রাখা হচ্ছে ৩৫০টি এসএনসিইউ। এমনই খবর খবর স্বাস্থ্য দফতর সূত্রে।
মালদা: মালদা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে শিশুদের কোভিড চিকিত্সার জন্য ৪০টি বেড বাড়ানো হল। আইসিইউ, এইচডিইউ, মাতৃ মা বিভাগে এই বেডগুলি থাকবে। মেডিক্যল কলেজের অধ্যক্ষ জানিয়েছেন, আগেও হাসপাতালে করোনা আক্রান্ত শিশুদের চিকিত্সা হত। রাজ্য স্বাস্থ্য দফতরের নির্দেশে বেডের সংখ্যা বাড়ানো হল।
উল্লেখ্য, করোনার তৃতীয় ঢেউয়ে বেশি সংখ্যায় শিশুদের আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা। রাজ্যের কোভিড হাসপাতালগুলিতে ৩ মাস থেকে ১২ বছর বয়সীদের জন্য ১০ হাজার কোভিড বেড তৈরি করা হবে বলে জানানো হয়েছে। সদ্যোজাত থেকে ৩ মাস বয়সীদের করোনা চিকিৎসায় রাখা হচ্ছে ৩৫০টি এসএনসিইউ। এমনই খবর খবর স্বাস্থ্য দফতর সূত্রে।
করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ের ধাক্কা সামলে ওঠার আগেই সবার মনে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে আবার কি তৃতীয় ঢেউ আসবে? তার চেয়েও উদ্বেগের বিষয়, বিশেষজ্ঞদের একাংশের মতে, সংক্রমণের তৃতীয় ঢেউয়ে শিশুদের বেশি সংখ্যায় আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। এই পরিস্থিতিতে রাজ্যে ঢেলে সাজানো হচ্ছে শিশুদের করোনা চিকিৎসার পরিকাঠামো।সোমবার স্বাস্থ্য দফতরের তরফে জানানো হয়েছে, করোনা চিকিৎসায় শিশুদের জন্য হাসপাতালগুলিতে বেডের সংখ্যা বাড়ানো হবে! স্বাস্থ্য দফতরের তথ্য অনুযায়ী,রাজ্যের কোভিড হাসপাতালগুলিতে ৩ মাস থেকে ১২ বছর বয়সীদের জন্য তৈরি করা হবে ১০ হাজার কোভিড বেড। মৃদু থেকে মাঝারি উপসর্গের ক্ষেত্রে এই পেডিয়াট্রিক কোভিড বেডে ভর্তি করা হবে। সদ্যোজাত থেকে ৩ মাস বয়সীদের করোনা চিকিৎসায় রাখা হচ্ছে ৩৫০টি এসএন বা সিক নিউবর্ন কেয়ার ইউনিট। আশঙ্কাজনক তো বটেই, মৃদু উপসর্গ থাকলেও এই বেডে ভর্তি করা যাবে ১ থেকে ৯০ দিন বয়সী শিশুদের। ৭০টি সরকারি হাসপাতালে গড়ে উঠবে ৩৫০টি এসএনসিইউ।
রাজ্যের ৯১টি সরকারি হাসপাতালে গড়ে তোলা হবে ১৩০০টি পিআইসিইউ বা পেডিয়াট্রিক ইন্টেনসিভ কেয়ার ইউনিট।
পেডিয়াট্রিক কোভিড ট্রিটমেন্ট কমিটির চেয়ারম্যান অপূর্ব ঘোষ বলেছেন, সঠিক সিদ্ধান্ত। এই পরিকাঠামো দরকার ছিল, যে পরিকাঠামো তৈরি হবে সেটা আজীবন থেকে যাবে।স্বাস্থ্য দফতর সূত্রে খবর, শিশুদের কোভিড চিকিৎসার জন্য প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণের ব্যবস্থাও করা হবে। ট্রেনিংয়ের পর পোস্টিং দেওয়া হবে চিকিৎসক, নার্স ও স্বাস্থ্যকর্মীদের।