![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
খড়গপুরের হাসপাতালে বিদ্যুৎহীন করোনা ওয়ার্ড, উৎকণ্ঠা আক্রান্তের আত্মীয়দের
ভ্যাপসা গরম। তার মধ্যে বিদ্যুৎহীন হাসপাতালের করোনা ওয়ার্ড। আলো নেই। ঘুরছে না মাথার ওপরের ফ্যান। চরম সমস্যায় করোনা ওয়ার্ডে ভর্তি থাকা রোগীরা। ঘটনা পশ্চিম মেদিনীপুরের খড়গপুর মহকুমা হাসপাতালের।
![খড়গপুরের হাসপাতালে বিদ্যুৎহীন করোনা ওয়ার্ড, উৎকণ্ঠা আক্রান্তের আত্মীয়দের Power outage at Kharagpur Sub-Divisional Hospital, Covid Patients facing problems খড়গপুরের হাসপাতালে বিদ্যুৎহীন করোনা ওয়ার্ড, উৎকণ্ঠা আক্রান্তের আত্মীয়দের](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2021/06/16/48e83a85a36511169a65850f3611263d_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
বিশ্বজিৎ দাস, খড়গপুর: খড়গপুর মহকুমা হাসপাতালে বিদ্যুৎ বিভ্রাট। আর তার জেরে সমস্যায় করোনা ওয়ার্ডের রোগীরা। এহেন পরিস্থিতিতে উত্কণ্ঠা বাড়ছে আক্রান্তের আত্মীয়দের। এনিয়ে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ দাবি করেছে, করোনা ওয়ার্ডে জেনারেটর দিয়ে পরিস্থিতি সামাল দেওয়া হয়েছে।
ভ্যাপসা গরম। তার মধ্যে বিদ্যুৎহীন হাসপাতালের করোনা ওয়ার্ড। আলো নেই। ঘুরছে না মাথার ওপরের ফ্যান। চরম সমস্যায় করোনা ওয়ার্ডে ভর্তি থাকা রোগীরা। ঘটনা পশ্চিম মেদিনীপুরের খড়গপুর মহকুমা হাসপাতালের। রোগীর আত্মীয়দের অভিযোগ সোমবার থেকে এই অব্যবস্থা চলছে হাসপাতালে। ফলে হয়রানির শিকার হতে হচ্ছে রোগীদের। ওই হাসপাতালে চিকিত্সাধীন এক করোনা আক্রান্তের স্বামী শিশির মহাপাত্র বলেন, "আমার স্ত্রী অপর্ণা মহাপাত্র বিগত পাঁচ দিন থেকে করোনা হাসপাতালে ভর্তি আছে। ভেতরে কারেন্ট না থাকার জন্য সমস্যা হচ্ছে। এমনকী পাখা বন্ধ আছে। একে ভ্যাপসা গরম তার উপর পাখা বন্ধ থাকার জন্য গরম লাগছে।"
মঙ্গলবার স্বাস্থ্য দফতরের বুলেটিন অনুযায়ী, বর্তমানে পশ্চিম মেদিনীপুরে এক হাজারের বেশি অ্যাকটিভ করোনা রোগী রয়েছেন। তার মধ্যে ১১ জন ভর্তি রয়েছেন খড়গপুর মহকুমা হাসপাতালের করোনা ওয়ার্ডে। আর এই গরমে বিদ্যুত্ না থাকায় যেমন রোগীদের সমস্যা হচ্ছে, তেমনই উত্কণ্ঠা বাড়ছে আক্রান্তের আত্মীয়দের। এক করোনা আক্রান্তের আত্মীয় অজয় যাদবের কথায়, ৫ দিন আগে ভর্তি করেছিলাম। বাবা বারবার ফোন করে বলছে কারেন্ট না থাকার জন্য গরম লাগছে। শরীর যেন আকপাক করছে। নিঃশ্বাস নিতে সমস্যা হচ্ছে। কাল রাতেও কারেন্ট ছিল না। বাবাকে ফোন করেছিলাম বললেন কারেন্ট আসেনি। জানিয়েছিলেন পাখা বন্ধ ছিল। সামনে একটা লাইট জ্বলছে। বাদবাকি সব বন্ধ।
এ নিয়ে খড়গপুর মহকুমা হাসপাতালের সুপার জানিয়েছেন, হাসপাতালের ট্রান্সফর্মার খারাপ হয়ে যাওয়ায় সমস্যা হচ্ছিল। করোনা ওয়ার্ডে জেনারেটর দিয়ে পরিস্থিতি সামাল দেওয়া হয়েছে। একটি ট্রান্সফর্মার ঠিক হয়ে গিয়েছে, আরেকটি ঠিক হয়ে গেলেই পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে যাবে।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)