![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
Calcutta HC on SSC: গ্রুপ-ডি কর্মী নিয়োগ মামলায় সিবিআই অনুসন্ধানের নির্দেশ হাইকোর্টের
Calcutta HC on Group D Recruitment:চতুর্থ শ্রেণির কর্মী নিয়োগের মামলায় বিচারপতির মন্তব্য, ‘দুষ্কৃতীর কোনও রাজনৈতিক দল হয় না, তারা দুষ্কৃতীই হয়। দুষ্কৃতীরা বিভিন্ন সময়ে ভিন্ন ভিন্ন দলের আশ্রয় নেয়।
![Calcutta HC on SSC: গ্রুপ-ডি কর্মী নিয়োগ মামলায় সিবিআই অনুসন্ধানের নির্দেশ হাইকোর্টের SSC: Calcutta High Court orders CBI enquiry for Group D Appointment in schools Calcutta HC on SSC: গ্রুপ-ডি কর্মী নিয়োগ মামলায় সিবিআই অনুসন্ধানের নির্দেশ হাইকোর্টের](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2021/10/01/e2884615b79d3df4605f101c295f8672_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
কলকাতা: স্কুলে গ্রুপ-ডি কর্মী নিয়োগ (Group D Recruitment) মামলায় সিবিআই (CBI) অনুসন্ধানের নির্দেশ কলকাতা হাইকোর্টের(Calcutta High Court)। আগেও সিবিআই তদন্তের ভাবনা প্রকাশ করেছিল হাইকোর্ট।এদিন সিবিআই অধিকর্তার নেতৃত্বে অনুসন্ধানের নির্দেশ দিয়েছে আদালত। গ্রুপ ডি কর্মী নিয়োগ মামলায় দুর্নীতির অভিযোগ নিয়ে প্রাথমিক খোঁজখবরের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
হাইকোর্টের নির্দেশ অনুসারে, তা সিবিআই তদন্ত নয়। সিবিআইয়ের অধিকর্তাকে অনুসন্ধানের নির্দেশ দিয়েছে হাইকোর্টের। কমিটি গড়ে এই অনুসন্ধান করবে সিবিআই। কমিটিতে ডিআইজি পদমর্যাদার আধিকারিক, যুগ্ম অধিকর্তা পদমর্যাদার আধিকারিক থাকবেন। এই দল তথ্য সংগ্রহ করবে।
আদালত বলেছে, ‘কারা নিয়োগপত্র দিয়েছিল? দুষ্কৃতীদের খুঁজে বের করতে হবে।’ ২১ ডিসেম্বরের মধ্যে আদালতে প্রাথমিক রিপোর্ট পেশের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
সিবিআই অনুসন্ধানের নির্দেশ দিয়ে বিচারপতি বলেন, ‘কমিশন সুপারিশ না করলে, কীভাবে নিয়োগপত্র দিল পর্ষদ? কোন অদৃশ্য হাতে এই সুপারিশ পর্ষদে পৌঁছল, কারাই বা জারি করল?’ রাজ্য পুলিশের প্রতি সম্মান রেখেই এই নির্দেশ, জানাল হাইকোর্ট।তদন্ত স্বচ্ছ বলে মানুষের মনে হওয়া উচিত, মন্তব্য হাইকোর্টের
এর আগে এই ঘটনায় অবশ্য হাইকোর্টের চিন্তাভাবনার পরিপ্রেক্ষিতে অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতিকে দিয়ে তদন্তের সওয়াল করা হয় রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে। স্কুলে নিয়োগে দুর্নীতির মামলায় হাইকোর্টে রাজ্যের সওয়ালে বলা হয়, ‘৩জন বিচারপতিকে দিয়েও তদন্ত কমিটি গঠন করা যেতে পারে।
চতুর্থ শ্রেণির কর্মী নিয়োগের দুর্নীতি মামলায় বিচারপতি মন্তব্য করেন, ‘দুষ্কৃতীর কোনও রাজনৈতিক দল হয় না, তারা দুষ্কৃতীই হয়। দুষ্কৃতীরা বিভিন্ন সময়ে ভিন্ন ভিন্ন দলের আশ্রয় নেয়। আমি কোনও রাজনৈতিক দল বা নেতার বিরুদ্ধে নই। যারা যুক্ত, তাদের সব পদ থেকে বহিষ্কার করতে হবে। প্রশাসনের যে পদে থাকুন না কেন তাকে বহিষ্কার করতে হবে’।
পর্ষদের হলফনামায় বিস্ময় প্রকাশ হাইকোর্ট বলে, ‘মধ্যশিক্ষা পর্ষদের কাছে এসএসসির জারি করা আসল সুপারিশপত্র নেই। এটা কী করে সম্ভব? ১০ মিনিটের মধ্যে সওয়াল শেষ করুন, কমিশনকে বার্তা বিচারপতির।
সম্ভব নয়, তাই আর সওয়াল করব না, উত্তরে জানায় কমিশন।এই ধরনের মামলা সিবিআইকে দেওয়া যায় না, সওয়াল কমিশনের।স্কুলে চতুর্থ শ্রেণির কর্মী নিয়োগে দুর্নীতির মামলায় কমিশনের সওয়ালের পরিপ্রেক্ষিতে বিচারপতির মন্তব্য, ‘তাহলে বলতে চান, আদালতের হাত বাঁধা থাকবে, দুষ্কৃতীরাও মুক্ত থাকবে? ‘দুর্নীতির আর্থিক দিক, টাকা কোথায় গেছে, তা দেখতে সিবিআইকে বলব।’
অ্যাডভোকেট জেনারেল তাঁর সওয়ালে বলেন, ‘রাজ্যের তদন্তকারী সংস্থার বিরুদ্ধে কোনও অভিযোগ নেই। রাজ্যের সংস্থা অযোগ্য, এই ধরনের কোনও অভিযোগ নেই। সিবিআই মানেই সব ঠিক হবে, আর কেউ কিছু পারে না, এটা ভ্রান্ত ধারণা। ’রাজ্যের হলফনামা নেয়নি আদালত।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)