![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
Supreme Court: 'সময়মতো বিচার শেষ না করা অন্যায়', ৭ বছর ধরে জেলে থাকা অভিযুক্তদের জামিন দিল সুপ্রিম কোর্ট
Supreme Court Decision: দেশের শীর্ষ আদালতের তরফে বলা হয়, আদালতকে সংবেদনশীল হতে নির্দেশ দেওয়া হয়। যথাসময়ে বিচার শেষ না হলে তা ব্যক্তির বিরুদ্ধে অবিচার।
![Supreme Court: 'সময়মতো বিচার শেষ না করা অন্যায়', ৭ বছর ধরে জেলে থাকা অভিযুক্তদের জামিন দিল সুপ্রিম কোর্ট supreme court on bail of undertrials says trials involving special laws must concluded Supreme Court: 'সময়মতো বিচার শেষ না করা অন্যায়', ৭ বছর ধরে জেলে থাকা অভিযুক্তদের জামিন দিল সুপ্রিম কোর্ট](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2023/04/01/155d796663a83298a55fd38c48dd541a1680317208918223_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
নয়া দিল্লি: সুপ্রিম কোর্ট (Supreme Court) একটি সাম্প্রতিক সিদ্ধান্তে একটি গুরুত্বপূর্ণ মন্তব্য করার সময় বলেছে যে বিশেষ আইন (Law) সংক্রান্ত মামলার বিচার দ্রুত সম্পন্ন করতে হবে। সেই সঙ্গে বিচারাধীন বন্দিদের ওপর দীর্ঘায়িত কারাদণ্ড যে খারাপ প্রভাব ফেলে সে বিষয়ে আদালতকে সংবেদনশীল হতে নির্দেশ দেওয়া হয়। যথাসময়ে বিচার শেষ না হলে তা ব্যক্তির বিরুদ্ধে অবিচার।
মঙ্গলবার এক অভিযুক্তের জামিন আবেদনের ওপর রায় দিতে গিয়ে আদালতের তরফে এটা জানান হয়। এনডিপিএস আইনে অভিযুক্তকে ৭ বছরের জন্য জেলে রাখা হয়েছিল। বিচারপতি এস রবীন্দ্র ভাট এবং দীপঙ্কর দত্তের একটি বেঞ্চ অভিযুক্ত মহম্মদ মুসলিম ওরফে হুসেনকে জামিন মঞ্জুর করে বলেছে, "যেখানে অভিযুক্তরা দুর্বলতম অর্থনৈতিক বিভাগের অন্তর্গত, সেখানে কারাবাসের আরও ক্ষতিকর প্রভাব রয়েছে, যেমন জীবিকা হ্রাস, অনেক ক্ষেত্রে"।
আদালতকে এই দিকগুলির প্রতি সংবেদনশীল হতে হবে এবং নিশ্চিত করতে হবে যে বিচার দ্রুত সম্পন্ন হয়, বিশেষ করে বিশেষ আইনের কঠোর বিধান প্রযোজ্য করতে হবে।
আরও পড়ুন, ধর্না দেওয়ার জন্য় মুখ্যমন্ত্রীর বেতন কাটা হবে না কেন? প্রশ্ন তুললেন DA আন্দোলনকারীরা
কোন মামলার প্রেক্ষিতে এ কথা জানাল আদালত?
২০১৫ সালে দিল্লি থেকে গ্রেফতার করা হয়েছিল তাঁকে। গাঁজা সরবরাহকারী একটি গ্যাংয়ের অংশ হিসাবে অভিযুক্ত হয়েছিলেন এই ব্যক্তি। যদিও তাঁর কাছ থেকে কোনও মাদক পাওয়া যায়নি বলেই পরবর্তীতে জানা যায়। অতিরিক্ত সলিসিটর জেনারেল (এএসজি) বিক্রমজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়, ভারতীয় দণ্ডবিধির ৩৭ ধারা উদ্ধৃত করে জামিন মঞ্জুর করার ক্ষেত্রে কঠোর শর্ত আরোপের কথা জানিয়েছিলেন। সুপ্রিম কোর্ট বলেছে, "জনস্বার্থে জামিন দেওয়ার জন্য কঠোর শর্ত আরোপ করা আইনের প্রয়োজন হতে পারে, তবুও সময়মতো বিচার শেষ না হলে ব্যক্তির প্রতি অবিচারের সীমা নেই।"
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)