![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
সংক্রমণ কমলেও ঢিলেমি নয়, টেস্ট, ট্র্যাক, ট্রিটের উপর জোর কেন্দ্রের
করোনা সংক্রান্ত বিধি নিষেধে ছাড় দেওয়া হলেও নমুনা পরীক্ষা, করোনা আক্রান্তের চিহ্নিতকরণ, চিকিৎসা এবং টিকাকরণে গাফিলতি করা যাবে না বলে ফের স্মরণ করে দিয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রসচিব
![সংক্রমণ কমলেও ঢিলেমি নয়, টেস্ট, ট্র্যাক, ট্রিটের উপর জোর কেন্দ্রের Union Home Secretary Ajay Bhalla writes to chief secretaries of all States Over COVID-19 Vaccination Strategy সংক্রমণ কমলেও ঢিলেমি নয়, টেস্ট, ট্র্যাক, ট্রিটের উপর জোর কেন্দ্রের](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2021/06/18/a71e5bee8fe2f46efc1e01772aa79c07_original.png?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
নয়াদিল্লি: করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ের ভয়ঙ্কর রূপ দেখেছে সারা দেশ। এরই মধ্যে তৃতীয় ঢেউ আছড়ে পড়ার আশঙ্কা। এই আবহে করোনাবিধি মেনে চলার জন্য ফের একবার স্মরণ করিয়ে দিল কেন্দ্র। নির্দেশিকা জারি করেছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রসচিব অজয় ভাল্লা। প্রত্যেক রাজ্যের মুখ্যসচিবকে ওই নির্দেশিকা পাঠানো হয়েছে।
চিঠিতে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রসচিব উল্লেখ করেছেন, অ্যাক্টিভ কেস কমার সঙ্গে সঙ্গে বহু রাজ্যেই করোনা বিধিতে ছাড় দেওয়া হয়েছে। সরেজমিনে কোভিড পরিস্থিতি খতিয়ে দেখে তবেই এক্ষেত্রে সিদ্ধান্ত নেওয়ার কথা বলেছেন তিনি। ছাড় দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে প্রতিটি ক্ষেত্রে করোনাবিধি মানা হচ্ছে কিনা সেদিকেও নজর দিতে বলেছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রসচিব।
অজয় ভাল্লা জানিয়েছে, টেস্ট, ট্র্যাক, ট্রিট সহ ভ্যাকসিনেশনে জোর দিতে হবে। অর্থাৎ করোনা সংক্রান্ত বিধি নিষেধে ছাড় দেওয়া হলেও নমুনা পরীক্ষা, করোনা আক্রান্তের চিহ্নিতকরণ, চিকিৎসা এবং টিকাকরণে গাফিলতি করা যাবে না বলে ফের স্মরণ করে দিয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রসচিব। মাস্ক পরা, স্যানিটাইজার ব্যবহার, শারীরিক দূরত্ব মানা সহ যাবতীয় কোভিড বিধিতে জোর দেওয়ার কথা বলা হয়েছে ওই চিঠিতে।
স্বরাষ্ট্রসচিব জানিয়েছেন, সংক্রমণ কমলেও নমুনা পরীক্ষা করার ক্ষেত্রে কোনওরকম গাফিলতি করা যাবে। পজিটিভিটি রেট এবং অ্যাক্টিভ কেসের সংখ্যা বাড়ছে কিনা সেদিকেও নজর দিতে হবে। কোনও ছোট অঞ্চল বা এলাকায় সংক্রমণ বাড়লে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের গাইডলাইন অনুযায়ী স্থানীয় কনটেইনমেন্ট জোন করা যাবে। একইসঙ্গে কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল এবং রাজ্যে টিকাকরণের গতি বাড়ানোর নির্দেশও দেওয়া হয়েছে।
এদিকে, ৭৪ দিন পর ভারতে অ্যাক্টিভ কেসের সংখ্যা সর্বনিম্ন। তবে দৈনিক মৃত্যুর সংখ্যা বৃদ্ধিতে বাড়ল উদ্বেগ। দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা কমে নামল ৬০ হাজারের ঘরে। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রকের শনিবারের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, গত ২৪ ঘণ্টায় ১ হাজার ৬৪৭ জনের মৃত্যু হয়েছে। একদিনে আক্রান্তের সংখ্যা ৬০ হাজার ৭৫৩। অ্যাক্টিভ কেসের সংখ্যা ৭ লক্ষ ৬০ হাজার ১৯। এরই মধ্যে করোনাকে জয় করে সুস্থ হয়েছেন ২ কোটি ৮৬ লক্ষ ৭৮ হাজার ৩৯০ জন। একদিনে সুস্থতার সংখ্যা ৯৭ হাজার ৭৪৩।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)