![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
WB Corona Cases: উদ্বেগ বাড়াচ্ছে করোনা, রাজ্যে ১ দিনে সংক্রমিত ১৯,৪৪১; মৃত্যু ১২৪ জনের
উত্তর ২৪ পরগনাতেও সংক্রমিত প্রায় ৪ হাজার, মৃত ৩৪।
![WB Corona Cases: উদ্বেগ বাড়াচ্ছে করোনা, রাজ্যে ১ দিনে সংক্রমিত ১৯,৪৪১; মৃত্যু ১২৪ জনের West Bengal Coronavirus Updates: 19,441 new cases with 124 death recorded in 24 hours in the state WB Corona Cases: উদ্বেগ বাড়াচ্ছে করোনা, রাজ্যে ১ দিনে সংক্রমিত ১৯,৪৪১; মৃত্যু ১২৪ জনের](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2021/05/09/ae6799d40dea8b462e981c7b20e2e32c_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
কলকাতা: রাজ্যে বেলাগাম করোনা সংক্রমণ। পরিস্থিতি সামাল দিতে পুরোদমে ময়দানে নেমেছে প্রশাসন। তবুও করোনার দ্বিতীয় ঢেউ আটকাতে জেরবার রাজ্য। রবিবার প্রকাশিত সরকারি বুলেটিন অনুযায়ী রাজ্যে দৈনিক করোনা সংক্রমণ ফের ১৯ হাজার পার করেছে। পরিসংখ্যান বলছে গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে করোনা আক্রান্ত হয়েছেন ১৯ হাজার ৪৪১ জন। পাশাপাশি এই ২৪ ঘণ্টায় করোনা প্রাণ কেড়েছে ১২৪ জন রাজ্যবাসীর।
সবমিলিয়ে রবিবারের পরিসংখ্যান অনুযায়ী রাজ্যে এখনও অবধি করোনা আক্রান্ত হয়েছেন ৯,৯৩,১৫৯ জন। এই মুহূর্তে পশ্চিমবঙ্গে করোনার অ্যাকটিভ রোগী রয়েছেন ১,২৬,০২৭ জন। হিসাব বলছে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনা মুক্ত হয়েছেন ১৮,৪৫৪ জন। সুস্থতার হার ৮৬.০৭ শতাংশ।
দৈনিক আক্রান্তের শীর্ষে রয়েছে উত্তর ২৪ পরগনা এবং তারপরেই কলকাতা। রাজ্য সরকারের হিসাব অনুযায়া গত ২৪ ঘণ্টায় উত্তর ২৪ পরগনায় আক্রান্ত হয়েছেন প্রায় ৪ হাজারের কাছাকাছি মানুষ। কলকাতায় আক্রান্ত ৩,৯৬৬। কলকাতায় মৃত্যু ২৮ জনের। উত্তর ২৪ পরগনাতে মৃত ৩৪। সবমিলিয়ে পরিস্থিতি উদ্বেগের।
তবে করোনায় রাশ টানতে ইতিমধ্যেই রাজ্যে বেশকিছু বিধিনিষেধ আরোপ করেছে সরকার। বন্ধ করা হয়েছে লোকাল ট্রেন পরিষেবা। গণপরিবহনেও নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। মাত্র ৫০ শতাংশ মেট্রো এবং বাস চলছে।
শনিবার রাজ্যে করোনা আক্রান্ত হয়েছিলেন ১৯ হাজার ৪৩৬ জন। একদিনে করোনায় ১২৭ জনের মৃত্যু হয়েছিল। গতকাল রাজ্যে করোনাকে জয় করা রাজ্যবাসীর শতকরা হার ৮৫.৮৯ শতাংশ। স্বস্তির খবর, যা আজ কিছুটা বেড়েছে।
গতকাল শুধু কলকাতাতেই সংক্রমিত হয়েছিলেন ৩ হাজার ৯৬১, ৩৪জনের মৃত্যু। উঃ ২৪ পরগনায় সংক্রমিত হয়েছিলেন ৩ হাজার ৯৮২জন। প্রাণ গিয়েছিল ৩৯ জনের। পঃ মেদিনীপুরে একদিনে আক্রান্ত হয়েছিলেন ৭৮৬ জন। ৫ জনের মৃত্যু।
উল্লেখ্য সংক্রমণ বৃদ্ধি পাওয়া পাল্লা দিয়ে বেড়েছে অক্সিজেন এবং হাসপাতালে বেডের চাহিদা। ইতিমধ্যেই দফায় দফায় চিঠি দিয়ে প্রধানমন্ত্রীর থেকে সাহায্য চেয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। স্বাস্থ্য ক্ষেত্রে ব্যবহৃত সরঞ্জাম অক্সিজেন চেয়েও একাধিক চিঠি লিখেছেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী। বেড না পেয়ে ইতিমধ্যেই মৃত্যু হয়েছে বহু রোগীর। আকাল অক্সিজেনেরও। সবমিলিয়ে রাজ্যে হাহাকারের ছবিটা বদলাচ্ছে না কিছুতেই।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)