![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
Elon Musk: শুনানির আগে আদালতের বাইরে সমঝোতা, ৩.৩৬ লক্ষ কোটিতে ট্যুইটার কিনছেন মাস্ক
Twitter Deal: আগামী সপ্তাহেই ডেলাওয়্যার কোর্ডে ট্যুইটার বনাম মাস্কের লড়াই নিয়ে আদালতে শুনানি হওয়ার কথা ছিল। তার আগেই দু’পক্ষ সমঝোতায় এসে পৌঁছেছে।
![Elon Musk: শুনানির আগে আদালতের বাইরে সমঝোতা, ৩.৩৬ লক্ষ কোটিতে ট্যুইটার কিনছেন মাস্ক Elon Musk to by twitter with the original price confirms the organisation Elon Musk: শুনানির আগে আদালতের বাইরে সমঝোতা, ৩.৩৬ লক্ষ কোটিতে ট্যুইটার কিনছেন মাস্ক](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2022/10/05/c00d084da28f16b0050c1500e7d98ec81664943584962338_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
সান ফ্রান্সিসকো: নিজে থেকে আগ্রহ দেখিয়েও কেনাকাটা থেকে শেষ মুহূর্তে পিছিয়ে এসেছিলেন তিনি। কিন্তু জট কাটার পরিবর্তে, শুরু হয় আইনি লড়াইয়ের প্রস্তুতি। তবে শেষমেশ মাইক্রোব্লগিং সাইট ট্যুইটার (Elon Musk Twitter Deal) কিনতেই চলেছেন বিশ্বের ধনীতম ব্যক্তি ইলন মাস্ক (Elon Musk)। কোনও দরদাম নয়, একদম গোড়াতে যে প্রস্তাব দিয়েছিলেন মাস্ক, সেই দামেই তিনি ট্যুইটার কিনছেন বলে জানিয়েছে ট্যুইটার কর্তৃপক্ষ। অর্থাৎ পূর্ব ঘোষণা মতো, ৪৪০০ কোটি ডলার খরচ করেই ট্যুইটার কিনছেন মাস্ক, ভারতীয় মুদ্রায় যা প্রায় ৩ লক্ষ ৩৬ হাজার ৯১০ কোটি টাকা।
পুরনো দামেই ট্যুইটার কিনতে রাজি ইলন মাস্ক
ট্যুইটার জানিয়েছে, একদম গোড়ায় শেয়ার প্রতি ৫৪.২০ ডলারের প্রস্তাব দেন মাস্ক, ভারতীয় মুদ্রায় যা প্রায় ৪ হাজার ২৫৩ টাকা। কিন্তু আচমকা মাস্ক বেঁকে বসায় আইনি লড়াইয়ে উদ্যোগী হন ট্যুইটার কর্তৃপক্ষ। আগামী সপ্তাহেই ডেলাওয়্যার কোর্ডে ট্যুইটার বনাম মাস্কের লড়াই নিয়ে আদালতে শুনানি হওয়ার কথা ছিল। তার আগেই দু’পক্ষ সমঝোতায় এসে পৌঁছেন এবং মাস্কের হাতেই ট্যুইটারের মালিকানা উঠতে চলেছে বলে জানা গিয়েছে। সিকিওরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনকে দেওয়া চিঠিতেও ট্যুইটারের সঙ্গে স্বাক্ষরিত চুক্তিকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার কথা জানান মাস্ক।
আরও পড়ুন: Oppo A17: ৫০০০ এমএএইচ ব্যাটারি নিয়ে ভারতে লঞ্চ হল ওপ্পো এ১৭, দাম কত, কী কী বিশেষত্ব রয়েছে এই ফোনে
চলতি বছরের এপ্রিল মাসে ট্যুইটার কেনার চুক্তি স্বাক্ষর করেন মাস্ক। কিন্তু একাধিক শর্ত ঘিরে বিবাদ বাধে দুই পক্ষের মধ্যে। তাতে ট্যুইটার কিনতে একটু বেশি টাকারই প্রস্তাব দিয়ে ফেলেন বলে মনে করতে শুরু করেন মাস্ক। যদিও তাঁর ট্যুইটার কেনা নিয়ে গোড়া থেকেই দ্বিধাবিভক্ত বিশ্ব। ট্যুইটারের মতো মাইক্রোব্লগিং সাইট, যেখানে গোটা বিশ্বের মানুষ নিজেদের মতামত জানাতে পারেন, তার উপর ব্যক্তিগত মালিকানার প্রতিষ্ঠা আদৌ শুভ কি না, তা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন সমাজ এবং মানবাধিকার কর্মীরা। শুধু তাই নয়, ভুয়ো খবর, সামাজিক মাধ্যমে হেনস্থার ঘটনাও বাড়বে বলে আশঙ্কা তাঁদের। মাস্কই প্রথম ট্যুইটারে ‘এডিট বাটন’ চালুর পক্ষে মত দেন। সম্প্রতি তার পরীক্ষামূলক প্রয়োগও শুরু হয়েছে। তাতেও সিঁদুরে মেঘ দেখেন অনেকে।
দীর্ঘ টানাপোড়েন পর ট্যুইটারে মালিকানা মাস্কের হাতেই!
এর পর মতভেদ, নীতিগত অবস্থান, প্রক্রিয়াগত ত্রুটির দোহাই দিয়ে মাস্ক যখন চুক্তি থেকে পিছিয়ে আসেন, স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলেন সমাজ এবং মানবাধিকার কর্মীদের অনেকেই। কিন্তু মাঝপথে চুক্তি বাতিল করায় মাস্কের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ করতে উদ্যোগী হন ট্যুইটার কর্তৃপক্ষ। তাঁদের শেয়ারও নামতে শুরু করে হু হু করে। কিন্তু মাস্ক ফের চুক্তি এগিয়ে নিয়ে যেতে রাজি হওয়ায়, ফের ইতিবাচক প্রভাব পড়েছে ট্যুইটারের শেয়ারে। এই মুহূর্তে ট্যুইটারের শেয়ারে ১২.৭ শতাংশ বৃদ্ধি চোখে পড়ছে।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)