Himachal Pradesh News: নদীতে ধসে পড়ল ব্রিজের এক পাশের দেওয়াল! অল্পের জন্য বাঁচল চলন্ত ট্রেনের কয়েক হাজার যাত্রী ! হিমাচলে ভয়ঙ্কর ঘটনা
Himachal Pradesh Rail Bridge Collapse: এই ব্রিজের রিটেইনিং ওয়াল ধসে পড়ায় রেল ইনফ্রাস্ট্রাকচারের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। আর এই ঘটনার ভয়ঙ্কর সব ভিডিয়ো ইতিমধ্যেই ছড়িয়ে পড়েছে সমাজমাধ্যমে।

Rail Bridge Wall Collapse: সোমবার সকালে অবিরাম বৃষ্টিপাতের ফলে কাংড়া জেলার ধাঙ্গুর কাছে চাক্কি নদীর উপরে অবস্থিত একটি রেল ব্রিজের রিটেইনিং ওয়াল হঠাৎ ধসে পড়ল নদীতে। ট্রেনের যাত্রীদের মধ্যে এই ঘটনায় চরম আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। সৌভাগ্যবশত ট্রেনটি ঠিক সময়ে সেই ব্রিজ পার হয়ে যায়। ফলে ভয়ঙ্কর দুর্ঘটনা থেকে বেঁচে যায় ট্রেনটি।
হিমাচল প্রদেশ আর পঞ্জাব সীমান্তে অবস্থিত ধাঙ্গু, পাঠানকোটের মধ্য দিয়ে যাওয়া দিল্লি-জম্মু রেলপথের পাশেই অবস্থিত একটি ব্রিজ। এই ব্রিজটি এই রুটের জন্য এক গুরুত্বপূর্ণ সংযোগস্থল। আর এই ব্রিজের রিটেইনিং ওয়াল ধসে পড়ায় রেল ইনফ্রাস্ট্রাকচারের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। আর এই ঘটনার ভয়ঙ্কর সব ভিডিয়ো ইতিমধ্যেই ছড়িয়ে পড়েছে সমাজমাধ্যমে। সেই ভিডিয়োগুলিতেই দেখা যাচ্ছে যে ট্রেনটি ব্রিজের উপর দিয়ে যাচ্ছিল আর ব্রিজ পেরনোর কিছুক্ষণের মধ্যেই সেই ব্রিজের একপাশের দেয়াল ধসে পড়ে নদীতে। এই অঞ্চলে অবৈধ খননকার্য এবং ইনফ্রাস্ট্রাকচার রক্ষণাবেক্ষণের প্রভাব নিয়ে ইতিমধ্যেই বিতর্ক ছড়িয়েছে নানা মহলে। আর এই ভিডিয়ো ফুটেজটি উদ্বেগ তৈরি করেছে সাধারণ মানুষের মধ্যে।
নুরপুরের পুলিশ সুপার অশোক রতন নিশ্চিত করেছেন যে প্রবল বৃষ্টিপাতের ফলে রিটেইনিং দেওয়ালটি ভেঙে পড়েছে। আর এই কারণে সতর্কতামূলক পদক্ষেপ হিসেবে সংলগ্ন ধাঙ্গু সড়কটি বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। এমনকী রেল কর্তৃপক্ষকেও সতর্ক করা হয়েছে। ইন্দোরা মহকুমা শাসক সুরিন্দর ঠাকুর জানান, ‘আমরা এলাকায় কমলা সতর্কতা জারি করেছি। বৃষ্টির ফলে প্রচুর পরিমাণ জল জমে গিয়েছিল, আর এই কারণেই সেতুর এক পাশের দেয়াল ভেঙে পড়ে। সিভিল এনক্লেভ রোডেরও ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। আমরা এই রাস্তাটি জনসাধারণের জন্য বন্ধ করে দিয়েছি।’
🚨Disaster narrowly averted in Dhangu, Kangra #HimachalPradesh
— Nabila Jamal (@nabilajamal_) July 21, 2025
Passenger train crosses the Chakki River bridge just moments before its foundation collapsed due to heavy flooding
Locals allege illegal mining has long compromised the riverbed and nearby structures pic.twitter.com/FjDdpSXX65
আশেপাশের গ্রামের ১৫০ জন স্কুলছাত্র যাতে নিরাপদ পথে যেতে পারে তা নিশ্চিত করার চেষ্টা চলছে, সামরিক হাসপাতালের সঙ্গে কথাবার্তা চলছে যাতে তাদেরকে সেই হাসপাতালের মাঠের মধ্য দিয়ে যাতায়াতের সুবিধে দেওয়া হয়। এমনকী সুরিন্দর ঠাকুর অতিরিক্ত খননকার্যকেও এই ধসের সম্ভাব্য কারণ হিসেবে মনে করেছেন।





















