নিউ ভার্নার দাম শুরু হচ্ছে ৯.৩ লক্ষ টাকা থেকে। কিন্তু এখানে যে গাড়ি দেখা যাচ্ছে, তার দাম ১৩.৮ লক্ষ টাকা। টার্বো পেট্রল ডিসিটি-র দাম ১৩.৯ লক্ষ টাকা। সামগ্রিকভাবে স্টাইল, ফিচার, ইঞ্জিন ও ওভারঅল ডায়নামিক্সের ক্ষেত্রে নিউ ভার্নার ব্যাপক পরিবর্তন রয়েছে।
2/10
এই মডেলের তিন ধরনের ইঞ্জিনের বিকল্প-তার মধ্যে ১.৫ লিটার পেট্রল ও ডিজেল এবং ১.০ টার্বো পেট্রল। একটি ম্যানুয়েল গিয়ারবক্স ও তিন ধরনের অটোমেটিক অপশন রয়েছে।
3/10
সাজসরঞ্জামের নিরিখে দারুণ। তবে নিউ ভার্নার যদি খামতি কিছু থাকে, তবে তা ভেতরের পরিসর নিয়ে। পিছনের আসনের লেগ রুম কম। তবে এটি একটি ফ্যামিলি মিডসাইজ সেডানের ক্ষেত্রে ঠিকঠাকই বলা যেতে পারে।
4/10
এর ভেন্টিলেটেড ও কুলড আসন এ দেশের গ্রীষ্মের কথা মাথায় রাখলে, অন্যতম সেরা ফিচার। এই শ্রেণীর অন্য কোনও গাড়িতে তা নেই! এই গাড়ি ব্লুলিঙ্ক টেকের সঙ্গেও সংযুক্ত।
5/10
এতে সাম্প্রতিকতম প্রযুক্তি ও ফিচারের সম্ভার রয়েছে।ক্লাইমেট কন্ট্রোল, সানরুফ, রিয়ার ক্যামেরা, রিয়ার এসি ভেন্টস সহ রয়েছে বড় টাচস্ক্রিন। চলতি সুরক্ষাসংক্রান্ত ফিচারের সঙ্গে রয়েছে এমার্জেন্সি স্টপ সিগন্যাল।
6/10
নতুন ইনস্ট্রুমেন্ট ক্লাস্টারের লেআউট আরও বেশি ফিউচারিস্টিক, ডিজাইন আরও অ্যাঙ্গুলার। ৪.২ ইঞ্চি সেন্ট্রাল স্ক্রিনে রয়েছে প্রচুর ইনফো। এটা পুরোপুরি ডিডিটাল ইনস্ট্রুমেন্ট ক্লাস্টার। এই শ্রেণীর প্রথম সেডান এটি, যাকে এ ধরনের ফিচার রয়েছে।
7/10
গাড়ির ভেতরে চালকের জায়গায় জুড়ে রয়েছে নতুন ড্যাশবোর্ড। সাজসরঞ্জাম প্রচুর বেড়েছে। গাড়ির ভেতর খুবই ছিমছাম, রয়েছে ৮ ইঞ্চি টাচস্ক্রিন। সেইসঙ্গে কেতাদূরস্ত এয়ার ভেন্টস সহ টিএফটি ইনস্ট্রুমেন্ট ক্লাস্টার।
8/10
সাইড আগের মতোই। তবে নতুন দুই টনের ১৬ ইঞ্চি অ্যালয় গাড়ির চেহারা আরও জাঁকালো করেছে। অ্যালয়ে লালের ওপর কালো বিটে রঙের বৈপরিত্য নজরকাড়া হয়েছে। গাড়ির পিছনের দিকেও ডিফিউসার ও এক জোড়া এলইডি টেল ল্যাম্প সহ সূক্ষ্ম কিছু পরিবর্তন রয়েছে।
9/10
গাড়ি কিনতে গেলে লুক একটা বড় ব্যাপার। সেডান ক্রেতাদের গড় বয়সের পরিবর্তন এক্ষেত্রে বড় একটা ব্যাপার। স্পোর্টি ও আরও আকর্ষণীয় লুকের ব্যাপারে বড় একটা পালাবদল এসেছে। বড়সড় পরিবর্তন সহ নিউ ভার্নার লুক আরও বেশি আকর্ষনীয়। গাড়ির বহিরাবরণে বেশ বদল রয়েছে। নতুন ডিআরএল সহ এলইডি হেডল্যাম্পস। সামনের বাম্পারের এজ আরও বড় ও অ্যাঙ্গুলার।
10/10
ভারতের গাড়ির বাজারে এসইউভি ও হ্যাচব্যাকের বিক্রি বেশি। এমনটা কেউ ধরে নিলে তা খুব একটা ভুল হবে না। কেননা, এই দুই ধরনের গাড়িই প্রচুর বিক্রি হয়ে থাকে। গাড়ির বাজারের সাম্প্রতিকতম লঞ্চগুলির দিকে এক ঝলক দেখলে দেখা যাবে সেগুলির বেশিরভাগই এসইউভি। এভাবে এসইউভি সাম্প্রতিককালে এসইউভি-র রমরমা থাকলেও সেডানের ফ্যান ফলোয়িং যথেষ্টই। কিন্তু নতুন লঞ্চের অভাব এই ক্ষেত্রে চাহিদায় প্রভাব ফেলেছে। কিন্তু এমনটা আর থাকছে না। কারণ, হুন্ডাই হ্যাচব্যাক ও এসইউভি রেঞ্চের মতোই সেডান পোর্টফোলিও নিয়েও আগ্রহী। কমপ্যাক্ট সেডান সেগমেন্টের মডেল অরা প্রকাশের পরই এল নিউ ভার্না। ভার্নার ক্ষেত্রে তাত্পর্যপূর্ণ সংস্করণ কারণ তা সাম্প্রতিক হুন্ডাই ডিজাইনের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ।