এক্সপ্লোর
Birbhum: দেড় হাজার বছরের ঐতিহ্য আঁকড়ে লক্ষ্মীপুজো বীরভূমের ময়ূরেশ্বরে ঘোষ গ্রামে
Laxmi Puja:এই গ্রামের আরোধ্যা দেবী মা লক্ষ্মী। তাই গ্রামের কোনও বাড়িতে আলাদা করে লক্ষ্মীপুজো হয় না। মন্দিরেই দেবীর আরাধনা করেন গ্রামবাসীরা। সেই পুজোরই প্রস্তুতি নিচ্ছে বীরভূমের ময়ূরেশ্বরে ঘোষ গ্রাম।

বাড়ি নয়, গ্রামের মন্দিরেই লক্ষ্মীপুজোর প্রস্তুতি নিচ্ছে বীরভূমের ময়ূরেশ্বরে ঘোষ গ্রাম
1/8

এই গ্রামের আরোধ্যা দেবী মা লক্ষ্মী। তাই গ্রামের কোনও বাড়িতে আলাদা করে লক্ষ্মীপুজো হয় না। মন্দিরেই মা লক্ষ্মীর আরাধনা করেন গ্রামবাসীরা
2/8

সেই পুজোরই প্রস্তুতি নিচ্ছে বীরভূমের ময়ূরেশ্বরে ঘোষ গ্রাম। কিন্তু কোথা থেকে শুরু হল এখানকার পুজো? ইতিহাসটি একেবারে অন্যরকম।
3/8

প্রায় দেড় হাজার বছর আগের কথা। কথিত আছে,হর্ষবর্ধনের আমলে পরিব্রাজক সাধক কামদেব ব্রহ্মচারী মায়ের সাধনার আসনের সন্ধানে পরিভ্রমণ করেছিলেন।
4/8

বীরভূমের রাঢ অঞ্চলে ঘুরতে ঘুরতে একচক্র ধাম বীরচন্দ্র পুরে গর্ভবাসে এসে পৌছন। তার পর ভরপুর বর্ষায় যমুনা সাঁতরে ঘোষ গ্রামে আসেন।।
5/8

রাত্রি হয়ে যাওয়ায় তিনি সেখানেই একটি নিম গাছের নিচে ঘুমিয়ে পড়েন। শোনা যায়, ওই সাধকঘোষ গ্রামে ওই নিম গাছের তলাতেই পরে সাধনা শুরু করেন। দীর্ঘ দিন কঠোর সাধনার পর দেবী লক্ষ্মীর স্বপ্নাদেশ পেয়েছিলেন তিনি, বিশ্বাস স্থানীয়দের।
6/8

কথিত আছে, তিনি স্বপ্নে শুনেছিলেন যেখানে তিনি সাধনা করছেন সেখানেই মায়ের দারুময়ী মূর্তির প্রতিষ্ঠা করার নির্দেশ পান। সে জন্য তাঁকে ওই গ্রামেরই সজল ঘোষ নামে কেউ সাহায্য করবেন বলে স্বপ্নাদেশে বলা হয়েছিল।
7/8

এর পর কোজাগরী পূর্ণিমার দিনই দুজন মিলে গঙ্গার মাটির রঙ দিয়ে দেবী লক্ষ্মীর প্রাণ প্রতিষ্ঠা করে পুজো শুরু করেছিলেন।
8/8

মুর্শিদাবাদ জেলার কান্দির রাজা কৃষ্ণচন্দ্র খবর পেয়ে মন্দির প্রতিষ্ঠা করেন। কোজাগরীর রাতে ৯ টি ঘট ভরে নবঘটের পুজো করা হয়। ১০৮ টি ক্ষীরের নাড়ুর নৈবেদ্য দেওয়া হয়। কারও বাড়ি নয়, মন্দিরেই আরাধনা হয় ধনদেবীর।
Published at : 08 Oct 2022 07:23 PM (IST)
আরও দেখুন
Advertisement
Advertisement
Advertisement
সেরা শিরোনাম
আইপিএল
জেলার
আইপিএল
ক্রিকেট
Advertisement
ট্রেন্ডিং
