অতিমারীর দমবন্ধ করা পরিস্থিতিতে, এই ছবি হয়ে উঠতে পারে দখিনা হাওয়া। ২১ সেপ্টেম্বর কলকাতা শহরের প্রিয়া, নন্দন, নবীনা সহ বিভিন্ন হলে দেখা যাবে ছবিটি। মাল্টিপ্লেক্সগুলিতেও ছবিমুক্তি পাচ্ছে।
2/9
কলা না খেয়ে কলার খোসা খেতে বললে তিনি তা-ও খেয়ে নেন।
সব্যসাচী চক্রবর্তী। চার্বাক নাট্যগোষ্ঠীর অন্যতম স্তম্ভ। তাঁর অনবদ্য অভিনয়ই এই ছবির মূল উপজীব্য।
6/9
অশ্বিনীর এই অদ্ভুত কাণ্ডকারখানাই রঙ্গমঞ্চ মাতিয়েছে। এবার পালা প্রেক্ষাগৃহ মাতানোর।
7/9
সব্যসাচী-পুত্র গৌরবও এই ছবিতে আছেন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকায়।
8/9
এই ছবির মুখ্য চরিত্রে সব্যসাচী চক্রবর্তী। যিনি পর্দায় অশ্বিনী চাকলাদার। তিনি বিশ্বাস করেন তাঁর 'বেরি বেরি' হয়েছে। সেই রোগমুক্তির জন্য তিনি সর্বত্র নিদান খুঁজতে থাকেন। যে কেউ তাঁকে যা খুশি নিদান দেয়, তিনি তাই-ই করেন।
9/9
এক কালে এই নাটকের হাত ধরেই ঘুরে দাঁড়িয়েছিল প্রখ্যাত নাট্যগোষ্ঠী চার্বাক। তারপর নাট্যজগতে হইহই ফেলে দেয় 'চলো পটল তুলি'। এবার সেই সৃষ্টিরই সিনে-রূপ মুক্তি পাচ্ছে। তাই আবার কাজ শুরুর প্রায় ৭-৮ বছর পর। করোনাকালে পুজোর প্রাক্কালে ২১ সেপ্টেম্বর প্রেক্ষাগৃহে দেখা যাবে অরিন্দম গঙ্গোপাধ্যায় পরিচালিত ছবিটি। প্রযোজক শাঁওলি মজুমদার।