ফের পরিচালক- প্রযোজকের আসনে অভিনেতা সৌপ্তিক চক্রবর্তী। মুক্তি পেল নতুন ওয়েব সিরিজ 'এনক্রিপ্টেড'-এর লুক। এই ওয়েব সিরিজের মুখ্যভূমিকায় রয়েছেন পায়েল সরকার (Paayel Sarkar)।
2/10
দিয়া ও তানিয়া এই দুই বোনের জীবনের বিভিন্ন ঘটনা নিয়ে তৈরি হবে এই সিরিজ। বোনের রহস্য মৃত্যুর খোঁজ করতে গিয়ে পায়েল খোঁজ পায় এক অ্যাপের.. তারপর? ২০২২ সালের এই গল্প যেন মনে করিয়ে দেয় ব্লু হোয়েল গেম বা মোমোর আতঙ্ক।
3/10
গল্পের প্রেক্ষাপট কিছুটা এমন, প্রেমে ব্যর্থ হয়ে তানিয়া মাদকাসক্ত হয়ে পড়ে এবং এই আসক্তির কারণে তার প্রচুর অর্থব্যয় হয়। খুব অল্প সময়ের মধ্যেই তানিয়া আর্থিক অনটনের শিকার হয় এবং খুব সহজে টাকা আয়ের উপায় খুঁজতে থাকে।
4/10
ঠিক এই সময়ে একটি আইটি কোম্পানির 'ডার্ক ডেয়ার' নামের একটি অ্যাপ্লিকেশন তানিয়ার হাতে এসে পরে। এই অ্যাপ ব্যবহারকারিকে কিছু সাহসী কাজ করার নির্দেশ দেয়, যা করতে পারলে ব্যবহারকারী একটি নির্দিষ্ট অর্থ লাভ পাবে। তানিয়া নিজের মাদকের খরচ তুলতে এই অ্যাপের প্রতি আকৃষ্ট হয় এবং কিছু সাহসী কাজ করে ফেলে। এর মধ্যে একটি ছিল তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রীকে 'খুন' করা।
5/10
ঘটনায় তানিয়া গ্রেফতার হয় ও পুলিশি অত্যাচার সহ্য করতে না পেরে সে আত্মহত্যা করে।
6/10
এদিকে বোনের রহস্য মৃত্যুর কারণ খুঁজতে শহরে উপস্থিত হয়, তানিয়ার দিদি দিয়া। ঘটনাচক্রে দিয়ার সাথে আলাপ হয় তদন্তকারী অফিসার এসিপি হেমা সিং ও রিপোর্টার সোহাগের সাথে। দিয়া তাদের কাছ থেকে জানতে পারে এই ডার্ক ডেয়ার অ্যাপটি কিভাবে তাঁর বোনের মতো লক্ষ লক্ষ্য যুবক যুবতী কে অন্ধকারের দিকে ঠেলে দিচ্ছে।
7/10
বিভিন্ন তথ্য থেকে দিয়া নিশ্চিত হয় যে তাঁর বোন একটি ঘৃণ্য চক্রান্তের শিকার। সে তাঁর বোনের মৃত্যুর প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য বদ্ধপরিকর হয়ে ওঠে। এবার সে নিজেই প্ল্যান করে এই চক্রান্তের পর্দা ফাঁস করতে ময়দানে নামে।
8/10
দিয়া কি পারবে এই কুখ্যাত অ্যাপ্লিকেশনটির এনক্রিপটেড কোড এর মাস্টারমাইন্ড কে খুঁজে বের করতে? এটা কি পরিকল্পিত চক্রান্ত, নাকি কোনও ধারাবাহিক অপরাধীর কাজ? উত্তর মিলবে ওয়েব সিরিজের গল্পের ভাঁজে ভাঁজে।
9/10
ছবি সুরের দায়িত্বে রয়েছেন অম্রাল চক্রবর্তী। কাহিনি ও পরিচালনা সৌপ্তিক সি, প্রযোজনা রণিতা দাস।