আজকাল অনেকেই ঘুমের সমস্যায় ভোগেন। অনেকেরই ঘুম ধরতে সমস্যা হয়। অথচ স্বাস্থ্য ভালো রাখতে ঘুমের খুবই প্রয়োজন। স্বাস্থ্য ভালো রাখতে অনন্ত ৭ থেকে ৮ ঘণ্টা ঘুম জরুরি। ভালো খুব হলে স্বাস্থ্য ঠিক থাকে, এতে শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী হয়। করোনা অতিমারীর সময় রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে নিজেকে সুস্থ রাখা খুবই দরকার। যদি কারুর ঘুম না আসে বা অনিদ্রার সমস্যায় ভোগেন, তাহলে আয়ুর্বেদিক উপায় অবলম্বন করতে পারেন।
2/7
শরীরের পক্ষে ঘি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করা হয়। রাতে গরম দুধে এক চামচ ঘি দিয়ে পান করলে তা শরীরের ক্ষেত্রে ইতিবাচক প্রভাব পড়ে। রাতে ঘুমোনোর আগে গরম দুধে এক চামচ ঘি গিয়ে পান করবে ঘুম না আসার সমস্যা দূর হতে পারে। এর উপকারগুলি দেখে নেওয়া যাক।
3/7
ভালো ঘুম- রাতে শোওয়ার আগে এক কাপ গরম দুধে ঘি দিয়ে পান করলে এতে মস্তিষ্কের স্নায়ু শান্ত হয়। এভাবে দুধ পান করলে শরীরে আরাম মিলবে এবং ভালো ঘুম আসার ক্ষেত্রে সহায়ক হবে। ঘি খেলে মানসিক চাপ কমবে এবং মুডও ভালো থাকবে।
4/7
পেটের জন্যও উপকারী-দুধে ঘি দিয়ে খেলে শরীরে ভেতরে এনজাইম নিঃসরনের ক্ষেত্রে সহায়ক হয়। এতে হজম শক্তি বৃদ্ধি পায়। এই এনজাইম খাবার ভালোভাব হজমে সহায়তা করে এবং পেটের সমস্যা দূর হতে থাকে।
5/7
সুস্থ ত্বক-সুস্থ ও উজ্জ্বল ত্বকের জন্য ঘি মিশিয়ে দুধ খেলে ফল পাওয়া যায়। এতে শরীরে ত্বকে বিভিন্নভাবে উপকার মেলে। দুধ ও ঘি প্রাকৃতিক ময়েশ্চারাইজার। ফলে তা ত্বকের আর্দ্রতা বজায় রেখে ত্বক মসৃণ রাখতে সহায়ক হয়। প্রতিদিন দুধে ঘি মিশিয়ে খেলে ত্বকের বয়স বৃদ্ধি জনিত সমস্যা কম হয়। ত্বকের শুষ্কতাও দূর হয়।
6/7
পরিপাক বৃদ্ধি পায়-এক গ্লাস দুধে ঘি মিশিয়ে খেলে হজমের ক্ষেত্রে ভালো প্রভাব পড়ে। পেটে গ্যাসের সমস্যা থেকে মুখের ঘা উপশমের ক্ষেত্রেও তা সহায়ক।ডিসক্লেমার : (এগুলি সাজেশন মাত্র। প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন)।
7/7
হাড়ের সংযোগস্থলে ব্যথার উপশম- শরীরে হাড়ের সন্ধিস্থলে ব্যথা থাকলে ঘি ও দুধ পানে উপকার পাওয়া যায়। দুধ হাড়ের সংযোগস্থলে প্রদাহ কম করে এবং ফোলাভাবের ক্ষেত্রে আরাম পাওয়া যায়। দুধ পানের ফলে হাড়ও মজবুত হয়।