Flaxseed Health Benefits: তিসির বীজে ভরপুর পুষ্টি, প্রতিদিন কীভাবে খেতে পারেন এই উপকরণ?

Flaxseed:

ছবি সূত্র- পিক্সেলস

ছবি সূত্র- পিক্সেলস। শরীর-স্বাস্থ্য ভাল রাখার জন্য আজকাল অনেকেই রোজের ডায়েটে রাখেন বিভিন ধরনের বীজ। এই তালিকায় সবচেয়ে জনপ্রিয় চিয়া সিড।

ছবি সূত্র- পিক্সেলস। তবে শুধু চিয়া সিড নয়, আরও অনেক ধরনের বীজই আপনি খেতে পারেন সুস্বাস্থ্য বজায় রাখার জন্য। সেই তালিকায় রাখতে পারেন ফ্ল্যাক্সসিড।

ছবি সূত্র- পিক্সেলস। অনেকেই নিয়মিত রায়তা খান। টকদই এবং শসা ও বিটনুন দিয়ে বাড়িতে খুব সহজে রায়তা তৈরি করে নেওয়া যায়। রায়তার মধ্যে মিশিয়ে নিতে পারে ফ্ল্যাক্সসিড।

ছবি সূত্র- পিক্সেলস। রায়তায় থাকা টকদইয়ের সঙ্গে ফ্ল্যাক্সসিড মিশলে অন্ত্রের স্বাস্থ্য ভাল থাকবে। খাবার ভাল ভাবে হজম হবে। ফলে বদহজম, অ্যাসিডিটি, গ্যাসের সমস্যা দেখা যাবে না।

ছবি সূত্র- পিক্সেলস। মিষ্টি খেতে যাঁরা পছন্দ করেন তাঁদের অনেকেই ওজন বেড়ে যাওয়ার ভয়ে মিষ্টি ছুঁয়েও দেখেন না। ফ্ল্যাক্সসিড, গুড় এবং ঘি দিয়ে বড়িতেই তৈরি করে নিতে পারেন লাড্ডু।

ছবি সূত্র- পিক্সেলস। এখানে চিনির পরিবর্তে ব্যবহার করবেন গুড় এবং তেলের বদলে ব্যবহার হবে ঘি। ফ্ল্যাক্সসিড দিয়ে তৈরি লাড্ডু একটি অত্যন্ত পুষ্টিকর খাবার।

ছবি সূত্র- পিক্সেলস। ব্রেকফাস্টে যাঁরা প্রায় রোজই স্মুদি খান তাঁদের ক্ষেত্রে ফ্ল্যাক্সসিড খাওয়া সবচেয়ে সহজ। স্মুদির মধ্যে ছড়িয়ে দিন ফ্ল্যাক্সসিড। এর পাশাপাশি ওটসের মধ্যেও ফ্ল্যাক্সসিড মিশিয়ে নিতে পারেন আপনি।

ছবি সূত্র- পিক্সেলস। যেহেতু ওটসের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ডায়েটারি ফাইবার রয়েছে তাই ওটস খেলে অনেকক্ষণ পেট ভরে থাকে। আর এর সঙ্গে ফ্ল্যাক্সসিড মিশিয়ে দিলে আমাদের ক্রেভিংস বা খাইখাই প্রবণতা কমে, নিয়ন্ত্রণে রাখে।

ছবি সূত্র- পিক্সেলস। খাবার ভালভাবে হজম হতে সাহায্য করে এই বীজ। ফ্ল্যাক্সসিড খেলে কমে ব্যাড কোলেস্টেরল। তার ফলে ভাল থাকে হার্ট। ব্লাড প্রেশার, ডায়াবেটিস, অ্যাজমা, এইসব রোগ সারাতেও সাহায্য করে ফ্ল্যাক্সসিড খাওয়ার অভ্যাস।

ছবি সূত্র- পিক্সেলস। ডিসক্লেইমার: লেখায় উল্লেখিত দাবি বা পদ্ধতি পরামর্শস্বরূপ। এটি মেনে চলার আগে অবশ্যই সরাসরি বিশেষজ্ঞ/চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।