ডায়বেটিক রোগী হলে আম খাওয়া যায় না। বা খেলেও তা অত্যন্ত অল্প পরিমাণে খাওয়া উচিত। বহু বছর ধরেই এটা চর্চিত একটা বিষয়। কিন্তু মিষ্টির পাশাপাশি আমে এমন অনেক পুষ্টি গুণ রয়েছে যা শরীরে পক্ষে উপকারী।
2/9
ভিটামিন মিনারেলে পাশাপাশি এক কাপ আমে থাকে ৯৯ গ্রাম ক্যালোরি, ১.৪ গ্রাম প্রোটিন, ২.৬ গ্রাম ফাইবার, ৬৭ শতাংশ ভিটামিন সি, ২২.৫ গ্রাম মিষ্টি, ১৮ শতাংশ ফোলেট, ১০ শতাংশ ভিটামিন ই, ১০ শতাংশ ভিটামিন এ। এছাড়াও রয়েছে সামান্য পরিমাণে ক্যালসিয়াম, জিঙ্ক, আয়রন, ম্যাগনেশিয়াম।
3/9
সাধারণত ডায়বেটিক রোগীদের আম না খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়ে থাকে। ক্যালোরির পাশে আমে আছে ফাইবার এবং অ্যান্টি অক্সিডেন্ট। যা রক্তে শর্করার পরিমাণকে নিয়ন্ত্রণ করে। রক্তে শর্করার পরিমাণ বৃদ্ধিতে যে উদ্বেগ তৈরি হয় তাকে নিয়ন্ত্রণ করে এই অ্যান্টি অক্সিডেন্ট।
4/9
জানা গিয়েছে, গ্লিসেমিক ইনডেক্স অনুযায়ী আমের র্যা ঙ্ক ৫১। ০ থেকে ১০০ পর্যন্ত র্যা ঙ্ক নির্ধারণ করা হয়। ৫৫-র নিচে কোনও ফলের র্যা ঙ্ক থাকলে তা ডায়েবেটিস আক্রান্ত হয়েও খাওয়া যেতে পারে।
5/9
তবে আম খাওয়ার ক্ষেত্রে বেশ কিছু বিধি মানতে হবে সংশ্লিষ্ট রোগীদের।
6/9
একসঙ্গে অনেক আম কখনই খাওয়া যাবে না। এই পদ্ধতি মেনে চললে ডায়বেটিস থাকবে নিয়ন্ত্রণে।
7/9
হাফ কাপ আম খাওয়া যেতে পারে মাঝেমধ্যে। তবে খাওয়ার পর অবশ্যই ব্লাড সুগার কত তা দেখে নিতে হবে।
8/9
আমে আছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার। তবে প্রোটিনের পরিমাণ কম। তাই তার সঙ্গে এমন ফল খেতে হবে যাতে রয়েছে প্রোটিন।
9/9
ফল ছাড়াও আমের সঙ্গেই খাওয়া যেতে পারে সেদ্ধ ডিম বা বাদাম।