Darwin Notebook: ২০০১ সালে চুরি গিয়েছিল, ২০২২-এ গোলাপি ব্যাগে ফিরে এল ডারউইনের নোটবুক

ডারউইনের সেই নোটবুকের একটি পাতা। ছবি: এএফপি

চার্লস ডারউইন। বিশ্ববিখ্যাত বিজ্ঞানী। origin of species-এর লেখক। বিবর্তনবাদ তত্ত্বের জনক। দীর্ঘ কয়েকবছর পর সামনে এল বিস্মৃতির অতলে তলিয়ে যাওয়া তাঁরই নোটবুকের কিছু পাতা। ছবি: pixabay

কেমব্রিজ ইউনিভার্সিটির তরফে সামনে আনা হল ডায়েরির সেই পাতাগুলি। এগুলি 'ট্রি অফ লাইফ' (Tree of Life)-এর সম্পর্কিত ছবি। যা ডারউইনের নিজের হাতে আঁকা। তখন সালটা ছিল ১৮৩৭।ছবি: AFP

২০২২ সালের ৫ এপ্রিল কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের তরফে এর প্রদর্শনী করা হয়েছে। ডারউইনের দুটি নোটবুক যেখানে তাঁর বিবর্তনবাদের অসংখ্য ছবি ও তথ্য রয়েছে। Tree of Life-এর হাতে আঁকা ছবিগুলিও রয়েছে সেখানে।ছবি: AFP

১৮৩৭ সালের 'Tree of Life'-এর হাতে আঁকা ছবি। এই নোটবুকগুলিই হারিয়ে গিয়েছিল। লোকচক্ষুর অন্তরালে ছিল দীর্ঘদিন।ছবি: pixabay

কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের হাতে এসেছে নোটবুকগুলি। ছবিতে দেখা যাচ্ছে মোড়ক খোলা হচ্ছে ফেরত আসা নোটবুকগুলি থেকে। ছবি: AFP

২০০১ সালে নোটবুকগুলি চুরি হয়ে গিয়েছিল বলে অভিযোগ। সেগুলি ফিরেও এসেছে অদ্ভুতভাবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের লাইব্রেরি চত্বরে একটি গোলাপি ব্যাগে মাটিতে পড়েছিল এগুলি। একটি শুভেচ্ছাবার্তাও ছিল। সেখানে লেখা ছিল Happy Easter to the librarian.

চার্লস ডারউইনের বিবর্তনবাদ বিজ্ঞানের মোড় ঘুরিয়েছে। বিশ্বের তাবড় জীববিজ্ঞানীরা এই মতবাদের উপরে অজস্র গবেষণা করেছেন।ছবি: AFP

জীব ইতিহাসের জন্য মহামূল্যবান এই নোটবুক ফিরে আসায়, খুশির হাওয়া বিশ্বের বিজ্ঞানীদের মধ্য়ে।ছবি: AFP

এই নোটবুক এখনও বহু গবেষণায় সাহায্য করতে পারে। কীভাবে এটি চুরি গিয়েছিল, কীভাবেই বা এটি ফিরে এল, কে বা কারা এটিকে ফিরিয়ে দিল। তা এখনও অজানা। ছবি: AFP