নানাবতীর পক্ষ নিয়ে জোর সওয়াল করে লেখালেখি হয় তত্কালীন ব্লিত্জ পত্রিকায়। সেই ট্যাবলয়েডের মালিক ছিলেন আর কে করঞ্জিয়া। তিনি ছিলেন প্রভাবশালী পার্সি।
2/13
ছবিতে নৌ অফিসারের রোলে অভিনয় করেছেন অক্ষয়, কেরিয়ারে এই প্রথম। ছবিতে অভিনয় করেছেন ইলিনা ডি ক্রুজ. এষা গুপ্তাও।
3/13
সে সময় ব্লিত্জ পত্রিকায় নানাবতী মামলা নিয়ে এত লেখালেখি হয়েছিল, লোকের মধ্যেও এতই কৌতূহল ছিল যে, একটা ২৫ পয়লা দামের কপি বিক্রি হত ২ টাকা দামে!
4/13
শেষ পর্যন্ত নানাবতী নির্দোষ প্রমাণিত হন। মামলা থেকে রেহাই পেয়ে পরিবারকে নিয়ে তিনি চলে যান কানাডায়।
5/13
তাঁর কাগজে নানাবতীকে সংসার, পেশার প্রতি একজন দায়বদ্ধ স্বামীকে হিসাবে তুলে ধরা হয়।
6/13
নানাবতী সোজা চলে যান প্রেমের কাছে। তাঁকে বলেন, সিলভিয়াকে গ্রহণ করো। কিন্তু প্রেম নারাজ। তাঁকে গুলি করে হত্যা করেন নানাবতী।
7/13
নানাবতী বাড়ি ফেরেন। সিলভিয়াকে কেমন যেন অন্যরকম মনে হয় তাঁর। সেই আগের উচ্ছ্বাস নেই। কেমন যেন ছাড়া-ছাড়া। দূরে দূরে রয়েছেন। তিনি সিলভিয়াকে সোজাসুজি এর কারণ জিজ্ঞাসা করেন। সিলভিয়া সব খুলে বলেন। প্রেমের সঙ্গে তাঁর পরিণয়ের কথা স্বীকার করেন।
8/13
নানাবতীকে ছেড়ে প্রেমকে বিয়ে করার বাসনা ছিল সিলভিয়ার। কিন্তু প্রেম কোনওদিনই সিলভিয়া, তাঁর সন্তানদের স্বীকৃতি দিয়ে সংসার করতে চাননি।
9/13
দুই ছেলে, এক মেয়েকে নিয়ে তাঁদের সুখের সংসারই ছিল। নানাবতীকে পেশার তাগিদে বহু অ্যাসাইনমেন্টে বিদেশে যেতে হত। ফলে স্ত্রী, সন্তানদের সঙ্গে থাকার সুযোগ কমই পেতেন। সিলভিয়ার জীবনে একাকীত্ব তৈরি হয়। তাঁর সঙ্গে ক্রমশ ঘনিষ্ঠতা তৈরি হয় নানাবতীর বন্ধু প্রেম আহুজার। তাঁরা প্রেমে জড়িয়ে পড়েন।
10/13
নানাবতীর স্ত্রী সিলভিয়ার জন্ম হয়েছিল ইংল্যান্ডে।
11/13
ছবিটি পরিচালনা করেছেন টিনু সুরেশ দেশাই। এটি তাঁর প্রথম পরিচালনা। আর অক্ষয় অভিনীত বেবি-র ডিরেক্টর নিরজ পান্ডে এই ছবির প্রোডিউসার।