ছবিতে দেখুন : বন্যাবিপর্যস্ত গুজরাত, মহারাষ্ট্র, কর্ণাটক, চূড়ান্ত ক্ষতিগ্রস্থ কেরল, বাড়ছে মৃতের সংখ্যা

সব মিলিয়ে ১ হাজার ৩১৮টি ত্রাণ শিবির খোলা হয়েছে। সেখানে আশ্রয় নিয়েছেন ৪৬ হাজার ৪০০ পরিবারের ১ লক্ষ ৬৫ হাজার ৫১৯ জন সদস্য। (ছবি- পিটিআই)

বিপদের মধ্যে আশার কথা শুনিয়েছেন কর্নাটকের মুখ্যমন্ত্রী বিএস ইয়েদুরাপ্পা। তাঁর আশ্বাস, গত দু’দিন বৃষ্টি খানিকটা কমেছে। ফলে আগামী চার থেকে ছ’দিনের মধ্যে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে পারে। কেন্দ্রের থেকে ৩ হাজার কোটি টাকা অনুদান আদায়ের জন্য ১৬ অগস্ট দিল্লি যাবেন বলে জানিয়েছেন তিনি। (ছবি- পিটিআই)

ধস ও বৃষ্টিতে ভেঙে পড়া রাস্তাঘাট মেরামতের কাজ শুরু হয়েছে কর্নাটক ও মহারাষ্ট্রে। কর্নাটকের বগলাকোট জেলার আইহোল ও পাত্তাডাকালে ইউনেস্কোর হেরিটেজ সাইটের তকমা পাওয়া দু’টি মন্দির জলে ডুবে গিয়েছে। (ছবি- পিটিআই)

বিদ্যুৎপৃষ্ট হয়ে দক্ষিণ ২৪ পরগণায় এক শিশু সহ চারজনের মৃত্যু হয় (ছবি- পিটিআই)

বৃষ্টির জেরে রেললাইনে জল জমে যাওয়ায়, ওড়িশায় সম্বলপুর-তিতলাগড় শাখায় ট্রেন চলাচল আপাতত বন্ধ। (ছবি- পিটিআই)

বন্যা কবলিত ওয়েনাডের জন্য কেন্দ্রের ‘পূর্ণ সহযোগিতা’ চাইলেন রাহুল গাঁধী। (ছবি- পিটিআই)

কেরলে আজ তেমন বৃষ্টি না হলেও বহু এলাকা জলের নীচে। প্রশাসন জানিয়েছে, ওয়েনাড, কান্নুর ও কাসারগোড় জেলায় ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। দু’লক্ষ সাতাশ হাজার মানুষ দেড় হাজার ত্রাণ শিবিরে আশ্রয় নিয়েছেন। মলপ্পুরম জেলায় ধসে বহু মানুষ আটকে রয়েছেন। (ছবি- পিটিআই)

১৭টি জেলায় প্রায় চার লক্ষ মানুষকে নিরাপদ এলাকায় সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। (ছবি- পিটিআই)

সোমবার কচ্ছ থেকে জলবন্দি ১২৫ জনকে বায়ুসেনার বিমান এয়ার লিফট করে নিরাপদ স্থানে নিয়ে আসে। জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনীর পাশাপাশি বন্যা কবলিত চার রাজ্যে উদ্ধারকাজ চালাচ্ছে সেনাবাহিনী। (ছবি- পিটিআই)

গতকাল মহারাষ্ট্র, কর্নাটকের দুর্গত এলাকা আকাশপথে ঘুরে দেখেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ।(ছবি- পিটিআই)

বন্যার জেরে গত পাঁচদিনে গুজরাতে ৩১ জনের মৃত্যু হয়েছে। (ছবি- পিটিআই)

কয়েক লক্ষ মানুষ গৃহহীন। ফসল এবং অন্যান্য সম্পদ নষ্ট হয়েছে কয়েক হাজার কোটি টাকার। সব চেয়ে বেশি প্রাণহানির ঘটনা কেরলে। (ছবি- পিটিআই)

জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনীর পাশাপাশি বন্যা কবলিত চার রাজ্যে উদ্ধারকাজ চালাচ্ছে সেনাবাহিনী। (ছবি- পিটিআই)

মহারাষ্ট্রে মৃত্যু হয়েছে ৪৩ জনের। সবথেকে ক্ষতিগ্রস্ত কোলাপুর ও সাংলি। রাজ্যের সাড়ে ৪ লক্ষেরও বেশি মানুষ ত্রাণ শিবিরে আশ্রয় নিয়েছেন। (ছবি- পিটিআই)

চার রাজ্যে বন্যা দুর্গত আড়াই লক্ষেরও বেশি মানুষ। কর্ণাটকে মৃতের সংখ্যা ৪৮। ১৭টি জেলার প্রায় ৭ লক্ষ মানুষ বন্যা কবলিত। (ছবি- পিটিআই)

গত কয়েকদিন ধরেই গুজরাত, মহারাষ্ট্র, কেরল ও কর্ণাটকে প্রবল বৃষ্টি চলছে। সবথেকে ক্ষতিগ্রস্ত কেরল। বন্যা কবলিত ১৪টি জেলায় মৃত্যু হয়েছে ৮৮ জনের। নিখোঁজ ৫৩। (ছবি- পিটিআই)

প্রবল বৃষ্টিতে ধস নামায় উত্তরাখণ্ড ও জম্মুতে ৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। বাংলা এবং উড়িষ্যায় ইতিমধ্যেই ৫ জনের মৃত্যু হয়েছে।(ছবি- পিটিআই)

গুজরাত, মহারাষ্ট্র, কেরল ও কর্ণাটকে বন্যা পরিস্থিতি ভয়াবহ। চার রাজ্যে মৃতের সংখ্যা দু’শোরও বেশি।(ছবি- পিটিআই)