আন্তর্জাতিক কুস্তি সংস্থার সভাপতি নেনাদ লালোভিচ অবশ্য রেফারিদের পাশে দাঁড়িয়েছেন। তাঁর দাবি, সব সমস্যা মেটাতে সময় লাগবে
2/10
এই বিতর্কের জেরে অলিম্পিক থেকে নিষিদ্ধ হয়ে গিয়ে আবার স্থান পাওয়া খেলাটি নিয়ে নতুন করে প্রশ্ন উঠে গিয়েছে
3/10
এরপর সেমিফাইনালে রেফারিদের সিদ্ধান্ত নিয়ে ক্ষোভ চরম পর্যায়ে পৌঁছে যায়। মঙ্গোলিয়ার কোচেদের দাবি, রেফারিরা উজবেকিস্তানের কুস্তিগিরকে জিততে সাহায্য করেছেন
4/10
রেফারিদের এই সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ জানান দর্শকরা। ফলে সেমিফাইনালের আগেই রেফারিদের সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশ্ন উঠে যায়
5/10
কোয়ার্টার ফাইনালে নাভরুজোভের বিরুদ্ধে লড়াই করছিলেন পুয়ের্তো রিকোর ফ্র্যাঙ্কলিন গোমেজ। তিনি ৫-৫ অবস্থায় প্রতিদ্বন্দ্বীকে জাপটে ধরে মাটিতে ফেলে দেওয়ার চেষ্টা করেন। নাভরুজোভ তাঁকে ধরে ফেলেন। রেফারিদের সিদ্ধান্ত যে কারও দিকে যেতে পারত। কিন্তু রেফারিরা নাভরুজোভকেই জয়ী ঘোষণা করেন
6/10
উজবেকিস্তানের এই কুস্তিগির কোয়ার্টার ফাইনালেও রেফারিদের বিতর্কিত সিদ্ধান্তে জেতেন। সেই ম্যাচের তিন রেফারিকেই সরিয়ে দেওয়া হয়। তাঁদের ভূমিকা নিয়ে তদন্ত শুরু হয়েছে। তাঁদের নির্বাসিত করা হতে পারে বলে শোনা যাচ্ছে
7/10
এরপরেই শুরু হয় নাটক। ম্যানদাখনারান হতাশ হয়ে বসে পড়েন। তাঁর কোচেরা একধাপ এগিয়ে জামা খুলে রেফারিদের দিকে ছুঁড়ে দেন। দর্শকরা ‘মঙ্গোলিয়া’, ‘মঙ্গোলিয়া’ চিৎকার শুরু করে দেন। পরে মঙ্গোলিয়ার কোচেরা বলেন, রেফারিদের ভুল সিদ্ধান্তের জন্য তাঁদের দেশ এবারের অলিম্পিকে কোনও পদক পেল না। প্রাপ্য পদক থেকে তাঁদের বঞ্চিত করা হল। সেই কারণেই তাঁরা প্রতিবাদ জানিয়েছেন
8/10
প্রথমে মঙ্গোলিয়ার কুস্তিগিরকেই বিজয়ী ঘোষণা করা হয়েছিল। কিন্তু সেই সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ জানান নাভরুজোভ। খেলার ফল তাঁর পক্ষে যায়
9/10
৬৫ কেজি ফ্রিস্টাইল বিভাগে প্রথম রাউন্ডেই ভারতের যোগেশ্বর দত্তকে হারিয়ে দেওয়া গ্যানজোরিগ ম্যানদাখনারান ব্রোঞ্জ পদক জয়ের লড়াইয়ে উজবেকিস্তানের ইখতিয়র নাভরুজোভের কাছে বিতর্কিত সিদ্ধান্তে হেরে গিয়েছেন
10/10
রিও অলিম্পিকের শেষদিনে কুস্তির রেফারিদের একাধিক বিতর্কিত সিদ্ধান্ত এবং তার প্রতিবাদে মঙ্গোলিয়ার কোচেদের জামা খুলে ফেলার ঘটনা বিশ্বের শ্রেষ্ট ক্রীড়া প্রতিযোগিতাকে কালিমালিপ্ত করে দিল