![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/Premium-ad-Icon.png)
Black Hole: পৃথিবীর দিকে ঘুরল বিরাটাকার কৃষ্ণগহ্বর, বিকিরণের মারাত্মক প্রভাব নিয়ে চিন্তিত বিজ্ঞানীরা
Black Hole Radiation: গবেষণায় দেখা গিয়েছে, এটি আদতে একটি রেডিও গ্যালাক্সি। মহাকাশের পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে এটিও নিজের পথ ৯০ ডিগ্রি পরিবর্তন করে বর্তমানে পৃথিবীর দিকেই মুখ করে রয়েছে।
![Black Hole: পৃথিবীর দিকে ঘুরল বিরাটাকার কৃষ্ণগহ্বর, বিকিরণের মারাত্মক প্রভাব নিয়ে চিন্তিত বিজ্ঞানীরা Scientists says A Supermassive Blackhole Is Pointing Directly At Earth And Sending Powerful Radiation Black Hole: পৃথিবীর দিকে ঘুরল বিরাটাকার কৃষ্ণগহ্বর, বিকিরণের মারাত্মক প্রভাব নিয়ে চিন্তিত বিজ্ঞানীরা](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2023/03/27/ed0f4a3a08f44c86b27b113a89705ada1679933088842223_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
নয়া দিল্লি: মহাকাশের এক বিস্ময় কৃষ্ণগহ্বর। কেবল বিজ্ঞানীরা নন, প্রতিটি মহাকাশপ্রেমীদের কাছে ব্ল্যাকহোল ক্রমশই হয়ে উঠেছে আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু। কিন্তু এবার এই ব্ল্যাকহোলই উদ্বেগ বাড়িয়ে তুলেছে বিজ্ঞানীদের। জানান হয়েছে, মহাকাশের একটি বিরাটাকার ব্ল্যাকহোল, যার নাম PBC J2333.9-2343, সেটি হঠাৎই পৃথিবীর দিকে ঘুরে গিয়েছে।
রয়্যাল অ্যাস্ট্রোনমিকাল সোসাইটির বিজ্ঞানী ডঃ লরেনা হার্নান্ডেজ গার্সিয়া বলেন, 'আমি এই গ্যালাক্সিটি নিয়ে আলাদা করে গবেষণা শুরু করেছিলাম কারণ এটি আচমকাই অদ্ভূত ব্যবহার করতে শুরু করেছিল। তখনই আমাদের নজরে আসে যে এখানে অবস্থিত ব্ল্যাকহোলটির মুখটি অন্যদিকে ঘুরে গিয়েছে। অনেক অবজারভেশন চলছে বর্তমানে।'
গবেষণায় দেখা গিয়েছে, এটি আদতে একটি রেডিও গ্যালাক্সি। মহাকাশের পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে এটিও নিজের পথ ৯০ ডিগ্রি পরিবর্তন করে বর্তমানে পৃথিবীর দিকেই মুখ করে রয়েছে। অর্থাৎ গ্যালাক্সিটি এবার 'ব্ল্যাজার' এ পরিণত হয়েছে। গবেষকরা জানাচ্ছেন, এই ধরনের ব্ল্যাজারগুলি অত্যন্ত উচ্চ-শক্তিসম্পন্ন হয়ে থাকে। মহাবিশ্বে এই ধরনের ঘটনা বিরল তো বটেই, অত্যন্ত ক্ষমতাসম্পন্নও। পৃথিবী থেকে প্রায় ৬৫৭ মিলিয়ন আলোকবর্ষে দূরে রয়েছে এই কৃষ্ণগহ্বর।
আরও পড়ুন, রাতের আকাশে এবার পাঁচ গ্রহের মিলন! মহাকাশে 'ম্যাজিক' দেখার অপেক্ষায় বিশ্ব
ব্ল্যাক হোল বা কৃষ্ণগহ্বর বা হল মহাকাশের এমন একটি স্থান যেখানে মধ্যাকর্ষণ বল অত্যন্ত শক্তিশালী৷ যেখান থেকে কোন কিছুই বের হতে পারে না। এমনকি আলোর মত তড়িৎ-চৌম্বকীয় বিকিরণও এই প্রচন্ড আকর্ষণ বল ভেদ করে বেরিয়ে আসতে ব্যর্থ।
প্রসঙ্গত, ব্ল্যাক হোলের কেন্দ্রে রয়েছে সিঙ্গুলারিটি—যা এক-মাত্রিক বিন্দু এবং সেখানে মাধ্যাকর্ষণ শক্তি অসীম। সেই মাধ্যাকর্ষণ টানের কারণে কিছুই কৃষ্ণগহ্বর থেকে বেরিয়ে আসতে পারে না। ব্ল্যাক হোলকে দুটি প্রধান শ্রেণিতে বিভক্ত করেছেন গবেষকরা। শ্রেণি দুটি স্টারলার এবং সুপারম্যাসিভ নামে পরিচিত। সুপারম্যাসিভ ব্ল্যাক হোলের ভর লক্ষ লক্ষ থেকে বিলিয়ন সৌর ভরের সমান হতে পারে।
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)