Badminton Player Died: ব্যাডমিন্টন খেলার ফাঁকেই মর্মান্তিক ঘটনা! ২৫ বছর বয়সেই হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু যুবকের
Heart Attack: দ্রুত তাঁকে সিপিআর দিতে শুরু করেন। কিন্তু রাকেশ আর সাড়া দেননি। সাম্প্রতিক সময়ে ২০-২৫ বছরের থেকে ৩৫-৪০ বছরের যুবক যুবতীর হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর খবর মিলেছে।
হায়দরাবাদ: মাঠেই হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর খবর এর আগে প্রচুর ঘটেছে। এবার ব্যাডমিন্টন কোর্টে তেমনই আকস্মিক এক দুর্ঘটনা ঘটল হায়দরাবাদে। সেখানে নাগোলে স্টেডিয়ামে এক ম্য়াচ খেলার সময় হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয়েছে এক ২৫ বছর বয়সি তরুণ প্লেয়ারের। জানা গিয়েছে প্রয়াত প্লেয়ারের নাম গুন্ডলা রাকেশ। তাঁকে তড়িঘড়ি স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে চিকিৎসকরা মৃত বলে ঘোষণা করেন।
শহরের একটি প্রাইভেট ফার্মে কাজ করতেন রাকেশ। ঘটনাটি ঘটেছে রবিবার রাত ৮ টা নাগাদ। সিসিটিভি ক্যামেরায় সেই ছবি ধরা পড়েছে। দেখা যাচ্ছে যে ডাবলসে ম্য়াচ খেলছিলেন রাকেশ। সেখানেই দেখা যায় প্রতিপক্ষের এক প্লেয়ারের স্ম্যাশ কন্ট্রোল করতে পারেননি রাকেশ। শাটল পেছনে গিয়ে পড়ে। এরপর তা তুলতে গিয়েই আচমকা লুটিয়ে পড়েন রাকেশ। দ্রুত সেখানে উপস্থিত সবাই ছুটে আসেন। দ্রুত তাঁকে সিপিআর দিতে শুরু করেন। কিন্তু রাকেশ আর সাড়া দেননি। সাম্প্রতিক সময়ে ২০-২৫ বছরের থেকে ৩৫-৪০ বছরের যুবক যুবতীর হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর খবর মিলেছে। কখনও জিমে, কখনও নাচের অনুষ্ঠানে এভাবেই হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর খবর মিলেছে কমবয়সীদের।
কিছুদিন আগেই কর্ণাটক থেকে ক্লাসরুমে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর খবর মিলেছিল। ডেকান হেরাল্ডে প্রকাশিত খবর অনুসারে, শনিবার বেলাগাভি জেলার চিক্কোডির ভীম নগর লেআউটে হঠাৎই হার্ট অ্যাটাকে প্রাণ যায় ৩২ বছরের ওই যোগ শিক্ষকের। মৃত আরতি দিলীপ জোগলের রোগের কোনও পূর্ব-রোগের লক্ষণ ছিল না বলেই জানা গিয়েছে। তাকে দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে চিকিৎসকরা তাঁকে মৃত ঘোষণা করে। মৃত্যুর কারণ হৃদরোগ বলেই সন্দেহ চিকিৎসকদের। আরতি মহর্ষি যোগ স্বাস্থ্য ফাউন্ডেশন থেকে যোগব্যায়াম প্রশিক্ষণ নিয়েছিলেন।
শহরের প্রাথমিক ও উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের যোগব্যায়াম শেখাতেন। তাঁর শরীর একেবারে ফিট ছিল বলেই পরিবারের দাবি। হার্টের অসুখের কোনও সঙ্কেতই আগে মেলেনি বলেই দাবি। শনিবার এছাড়াও আরেকটি এমন ঘটনা ঘটে । চিক্কাবল্লাপুর জেলার চিন্তামণি তালুকের একটি সরকারি স্কুলের ৪৮ বছর বয়সী একজন শিক্ষক শ্রেণীকক্ষের মধ্যেই পড়ে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান। রিপোর্ট বলছে, গত মাসে ৪০ দিনের মধ্যে কর্নাটকের হাসানে ২৩ জন হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান। এরপরই হাসপাতালে হাসপাতালে হার্টের পরীক্ষা করানোর হিড়িক পড়ে যায়।






















