Cyber Fraud: ক্যাশব্যাকের আশায় ৯৫ হাজার খোয়ালেন বেঙ্গালুরুর দোকানি, কীভাবে ?
Fraudulent: ক্যাশব্যাক চালু হবে, এই আশ্বাস দিয়ে দোকানির অ্যাকাউন্ট থেকে ৯৫ হাজার টাকা হাতিয়ে নেয় এক স্ক্যামার। বেঙ্গালুরুতে ঘটেছে এই ঘটনা। কীভাবে ?
![Cyber Fraud: ক্যাশব্যাকের আশায় ৯৫ হাজার খোয়ালেন বেঙ্গালুরুর দোকানি, কীভাবে ? Cyber Fraud Bengaluru Man Loses Rs 95,000 to Fraudster Promising Cashback Cyber Fraud: ক্যাশব্যাকের আশায় ৯৫ হাজার খোয়ালেন বেঙ্গালুরুর দোকানি, কীভাবে ?](https://feeds.abplive.com/onecms/images/uploaded-images/2024/01/20/63d7f50141db3e10efef359c380aa2a21705733627379900_original.jpg?impolicy=abp_cdn&imwidth=1200&height=675)
Paytm Fradulent: ক্যাশব্যাকের আশায় প্রচুর টাকা খোয়ালেন (Fradulent) বেঙ্গালুরুর এক দোকানি। পেটিএম অনলাইন পেমেন্ট অ্যাপের এক্সিকিউটিভের পরিচয় দিয়ে তাঁর দোকানে আসেন জনৈক ব্যক্তি। আর তাঁরই অনুরোধে সামনে দাঁড়িয়ে সেই ব্যক্তিকে অনলাইন পেমেন্ট অ্যাপে তিন-তিনবার ১ টাকা পাঠান দোকানি। তাতে নাকি ক্যাশব্যাকের (Cashback Offer) অতিরিক্ত সুবিধে পাবেন তিনি। এমনই বলা হয়েছিল তাঁকে। আর তারপরেই দুর্ঘটনা (Cyber Fraud)। ৯৫ হাজার টাকা তুলে নেওয়া হয় তাঁর ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট থেকে। কিন্তু কীভাবে ঘটল এমন ঘটনা ?
ঘটনাটা কী ?
বেঙ্গালুরুর হোসাপালায়া নামে একটা জায়গায় একটা মশলার দোকান চালাতেন এম সুরেশ। তাঁর বয়স ৪৯ বছর। তাঁর দোকানেই একদিন একজন লোক আসেন যিনি নিজেকে অনলাইন পেমেন্ট অ্যাপের এক্সিকিউটিভ হিসেবে পরিচয় দেন। আর তিনিই সুরেশকে বলেন যে তাঁর পেমেন্ট অ্যাপের সেটিংস এমনভাবে বদলে দেবেন তিনই যাতে প্রত্যেক ২৫০০ টাকার ট্রানসাকশানের বদলে তিনি ১৫০ টাকার ক্যাশব্যাক পান।
সুরেশ তাঁকে জানিয়েছিলেন যে এই সুবিধে তাঁর দরকার নেই, গত এক বছর ধরে কোনও ক্যাশব্যাকও পাননি তিনি। একথা বলার পরেই সেই ব্যক্তি তাঁকে বলেন তাঁর নম্বরে ১ টাকা পাঠাতে। তাঁর কথা মত সুরেশ পরপর ৩ বার ১ টাকা পাঠান। কিন্তু প্রথম দু'বারে ক্যাশব্যাকের (Cashback System) সিস্টেম চালু না হওয়ার অজুহাতে আরও এক বার ১ টাকা পাঠাতে বলেন সেই ব্যক্তি। আর তারপর ক্যাশব্যাক চালু করে দেওয়ার নাম করে সুরেশের থেকে তাঁর ফোনটা হাতে নেন স্ক্যামার (Scammer) । কিছুক্ষণের মধ্যেই ক্যাশব্যাকের সুবিধে চালু হয়ে যাবে বলে দোকান থেকে বেরিয়ে যান সেই স্ক্যামার।
কীভাবে খোয়ালেন ৯৫ হাজার টাকা ?
তারপর নিজের ফোন ফিরে পেয়ে তিনি লক্ষ করেন সেখানে ইন্টারনেট কাজ করছে না। স্থানীয় মোবাইলের দোকানির পরামর্শে তিনি ফোনের নেট অন করতেই একটি মেসেজ পান যে তাঁর অ্যাকাউন্ট থেকে ৯৫ হাজার টাকা তুলে নেওয়া হয়েছে। তখনই সুরেশ বুঝতে পারেন যে সেই স্ক্যামার (Cyber Fraud) তাঁর সামনে দাঁড়িয়ে থেকে টাকা পাঠানোর সময় তাঁর পিনটি বসাতে দেখে নিয়েছেন আর তাতেই কাজ হাসিল করে ফেলেছেন তিনি।
স্থানীয় থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন সুরেশ। থানায় সুরেশ জানিয়েছেন যে সেই স্ক্যামারের বয়স আন্দাজ ২৮ বছর। তিনি নিজেকে একটি অনলাইন পেমেন্ট অ্যাপ সংস্থার লোন এজেন্ট হিসেবে পরিচয় দিয়েছিলেন। তাঁর বয়ানের ভিত্তিতে স্থানীয় থানায় মামলা রুজু করা হয়েছে। তদন্ত করছে পুলিশ।
আরও পড়ুন: SBI Alert: স্টেট ব্যাঙ্কের নামে আসছে এই ভুয়ো বার্তা,সাড়া দিলেই টাকা উধাও
ট্রেন্ডিং
সেরা শিরোনাম
![ABP Premium](https://cdn.abplive.com/imagebank/metaverse-mid.png)